কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
উল্লেখ্য, গত দু’টি কোপা আমেরিকার ফাইনালে চিলির কাছে হার মানতে হয়েছিল আর্জেন্তিনাকে। এই ব্যর্থতার জন্য মেসিকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। বিরক্ত হয়ে দেশের জার্সিতে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছিলেন তিনি। কিন্তু তা ভেঙে তিনি ফিরে আসেন। রাশিয়া বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের শেষ ম্যাচে ইকুয়েডরের বিরুদ্ধে মেসির হ্যাটট্রিকই সম্মান রক্ষা করেছিল আর্জেন্তিনার। তবে বিশ্বকাপে ফ্রান্সের কাছে ৪-৩ গোলে হেরে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকেই বিদায় নিতে হয় জর্জ সাম্পাওলি-ব্রিগেডকে। চলতি মরশুমে লা লিগা জিতলেও কথা রাখতে পারেননি মেসি। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ তিনি ন্যু ক্যাম্পে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু সেমি-ফাইনালের দ্বিতীয় পর্বে লিভারপুলের দুরন্ত ফুটবল ছারখার করে দিয়েছিল মেসির স্বপ্ন। তারপর কোপা দেল রে ফাইনালেও ভ্যালেন্সিয়ার কাছে হার মানে বার্সেলোনা। স্বাভাবিকভাবেই মনমেজাজ ভালো নেই তাঁর।
আর্জেন্তিনা দলের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া এদিন মেসির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে বলেছেন, ‘বিশ্বের সেরা ফুটবলার আমাদের সঙ্গে রয়েছে। তবে ফুটবল দলগত সংহতির খেলা। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়তে পারলে এবার কোপা আমেরিকা জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের। মেসি ও আগুয়েরোর মধ্যে বোঝাপড়া যথেষ্ট ভালো। আশা করছি, কোপা আমেরিকায় এই জুটি বিপক্ষ ডিফেন্ডারদের রাতের ঘুম কেড়ে নেবে।’
আসন্ন কোপা আমেরিকায় গ্রুপ-বি’তে রয়েছে আর্জেন্তিনা। এই পর্বে তাদের খেলতে হবে কলম্বিয়া, প্যারাগুয়ে ও কাতারের বিরুদ্ধে। এই প্রসঙ্গে মেসির বিশ্লেষণ, ‘কোনো দলকেই খাটো করে দেখা
উচিত নয়। আর্জেন্তিনার বিরুদ্ধে বিশ্বের সব দলই সেরা পারফরম্যান্স উজাড় করে দিতে চায়।
কলম্বিয়া ও প্যারাগুয়ের খেলার ধরন প্রায় এক। আবার কাতার সম্পূর্ণ অচেনা প্রতিদ্বন্দ্বী।
আপাতত আমাদের লক্ষ্য, গ্রুপ পর্বের চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা।’