কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
রানাঘাট মহকুমা হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, তীব্র গরমে জ্বর, ডায়ারিয়ার মতো বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে প্রতিটি ওয়ার্ডেই রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। গরমের জেরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালের ইমারজেন্সিতেও প্রতিদিন বহু রোগী আসছেন। এমন পরিস্থিতিতে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়ছে বলে মনে করছেন চিকিৎসকের একাংশ। রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসক সার্জেন অরূপ মোহন্ত বলেন, হিট স্ট্রোক হলে অসহ্য গরম অনুভূত হয়। কিন্তু ঘাম বের হয় না। এমনটা হলে সঙ্গে সঙ্গে সেই ব্যক্তিকে ঠান্ডা জায়গায় নিয়ে আসতে হবে। তার চোখে মুখে জল স্প্রে করতে হবে। যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে রোগীকে। রোদে বাড়ির বাইরে বেরলে ভেজা তোয়ালে এবং ছাতা ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। পাশাপাশি প্রচুর জল পান করারও নিদান দিচ্ছেন তাঁরা।
সপ্তাহজুড়ে রানাঘাট ও শান্তিপুরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় পথচারীদের জন্য জলসত্রের ব্যবস্থা করেছে রানাঘাট ট্রাফিক পুলিস। মঙ্গলবার দুপুরে রানাঘাটের কোর্ট মোড় এলাকায় পথচারীদের জল ও বাতাসা খাওয়ানো হয়। রানাঘাট ট্রাফিক পুলিসের ওসি অলোক ভট্টাচার্য বলেন, এই গরমে রাস্তাঘাটে হঠাৎ করে বয়স্ক মানুষরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। পথ চলতি মানুষকে খানিকটা স্বস্তি দিতেই তাঁদের জন্য জলপানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো কুকুর, গোরুগুলির জন্যেও শহরের বিভিন্ন জায়গায় আলাদা করে জল ভর্তি পাত্র রাখা হয়েছে। প্রশাসনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শহরের বাসিন্দারা।