কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক(মাধ্যমিক) শুভাশিস মিত্র বলেন, ২০১৬সালের প্যানেলে একাধিক দফায় নিয়োগ হয়েছিল। দু’হাজারের বেশি নিয়োগপত্র ইস্যু হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে কাদের চাকরি বাতিল, সেটা বিকাশভবন থেকে তালিকা না এলে বোঝা মুশকিল।
হাইকোর্টের নির্দেশে ২০২৩ সালে ১ ও ৩ মার্চ স্কুল সার্ভিস কমিশন দু’দফায় গোটা রাজ্যে ৬১৮ ও ১৫৭ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার চাকরি খারিজের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল। তাতে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দু’দফায় ১০৫ ও ৩৫ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার নাম ছিল। তাঁদের সাময়িক মাইনে বন্ধ হয়েছিল। যদিও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ওই শিক্ষক-শিক্ষিকারা ফের স্কুলে জয়েন করেন। তাতে নন্দকুমার ব্লকে বেতকল্লা মিলনী বিদ্যানিকেতন, পাঁশকুড়ার রানিহাটি হাইস্কুল, পটাশপুরের গোকুলপুর মদনমোহন শিক্ষা নিকেতন, বড়হাট শম্ভুনাথ বাণীপীঠ, এগরার ছত্রী বিবেকানন্দ বিদ্যাভবন, খেজুরির হলুদবাড়ি হাইস্কুল, নন্দীগ্রামের মহেশপুর হাইস্কুল, কালীচরণপুর ডিএম হাইস্কুল, নন্দীগ্রাম হাইস্কুল, কাঁথি শহর রাখালচন্দ্র বিদ্যাপীঠ, শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের জামিট্যা আদর্শ হাইস্কুলের একজন করে শিক্ষকের নাম ছিল।
পাশাপাশি এই জেলায় হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ে আগে ৪০৬ জন অশিক্ষক কর্মীর চাকরি খারিজ হয়েছিল।