কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্গাপুর স্টিল টাউনশিপ থেকে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের লাউদোহা যাতায়াতের একটি প্রধান রাস্তা রয়েছে। জনবহুল ওই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা কোনও কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়লে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বহু পথচারী দুর্ভোগের শিকার হন। এছাড়াও ওই রাস্তা দিয়ে অনবরত ভারী যানবাহন চলাচল করায় পথ দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। ওই রাস্তার বিকল্প একটি রাস্তা গিয়েছে বিজুপাড়া এলাকা হয়ে। পুরসভা ও পঞ্চায়েত এলাকার সীমানা এলাকা বিজুপাড়া ও জব্বরপল্লির মধ্যে দিয়ে গিয়েছি ওই রাস্তা। কাঁচা রাস্তা হলেও বহু পথচারী প্রতিনিয়ত ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। পাশাপাশি ওই রাস্তার পাশে দীর্ঘদিনের পুরনো একটি শ্মশান রয়েছে। বেহাল রাস্তা ও পথবাতি না থাকায় শ্মশানযাত্রীদের দুর্ভোগের সম্মুখীন হতে হয় বলে অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দা রাজু বাইন, টুপ্পা সাহা ও মনতোষ বাউরি বলেন, বীজুপাড়ার প্রায় প্রতিটি রাস্তাই কংক্রিটের। কিন্তু জব্বরপল্লি যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি কাঁচা হওয়ায় বহু মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। প্রায় ৫০০মিটার রাস্তার জন্য দীর্ঘদিন ধরে মানুষ দুর্ভোগের সম্মুখীন হচ্ছেন। রাস্তাটির ৫০০মিটারের পরের অংশটি জব্বরপল্লি এলাকায় পড়ে। ওই এলাকাটি পঞ্চায়েত এলাকায় হলেও সম্পূর্ণ রাস্তা কংক্রিটের, পথবাতিও রয়েছে। রাস্তাটি পুরসভা এলাকায় থেকেও অবহেলিত। বেহাল এই রাস্তায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। যানবাহন বিকল হয়ে যাচ্ছে। এলাকার পড়ুয়া থেকে মহিলা ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য রাতে যাতায়াত বিপজ্জনক হয়ে গিয়েছে। আমাদের দাবি, রাস্তা সম্প্রসারণের সঙ্গে কংক্রিট অথবা পিচের করে দেওয়া হোক।
পুরসভার পুর প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারপার্সন অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় বলেন, ওই রাস্তাটি তৈরি করার জন্য সমস্ত প্রক্রিয়া প্রস্তুত রয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলায় কাজ শুরু করা যায়নি। নির্বাচনের পরে অবশ্যই রাস্তাটি নির্মাণ করা হবে।