কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেটের সাব ট্রাফিক গার্ড অফিসের কাছে এমনই অনিয়মে শহরবাসী আতঙ্কিত। ওই এলাকায় ট্রাফিক পুলিসের নজরদারি বাড়ানোর দাবি উঠেছে। এসিপি দুর্গাপুর (থ্রি) সুমনকুমার জয়সওয়াল বলেন, যানবাহন নিয়ন্ত্রণের জন্য ওই এলাকায় ট্রাফিক অফিস করা হয়েছে। বিষয়টি দেখা হবে।
দুর্গাপুর স্টিল টাউনশিপের জগদীশচন্দ্র বসু রোডে বেশ কয়েকবছর আগে ইস্কন মন্দির গড়ে ওঠে। মন্দির লাগোয়া ওই রাস্তার সঙ্গে নেতাজি সুভাষ রোড, দয়ানন্দ রোড ও সেন্ট পলস রোডের সংযোগস্থলে একটি রোটারি রয়েছে। ওই রোটারি থেকে কমলপুর হয়ে দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকে যাওয়ার রাস্তা গিয়েছে। ওই রোটারির অপরদিকে মন্দিরের পাশে আরও একটি রোটারি রয়েছে। সেটি গুরু নানক রোড, বসুন্ধরা পার্ক ও ভাবা রোডকে সংযুক্ত করেছে। ফলে মন্দিরকে কেন্দ্র করে মাত্র ৫০০ মিটারের মধ্যে রাস্তা সাতটি ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে।
প্রায় দু’বছর আগে মন্দিরের সামনে বাইকের ধাক্কায় এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়। ওই এলাকায় যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে সাব ট্রাফিক অফিস তৈরি হয়েছে। পুলিস কমিশনারেটের তরফে সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ভারি যানবাহনের নো এন্ট্রির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বাপি পাত্র বলেন, ইস্কন মন্দিরে প্রতিদিন বহু ভক্ত আসেন। বিভিন্ন এলাকায় যাওয়ার জন্য ওই মোড় গুরুত্বপূর্ণ। বহু যানবাহন সেখান দিয়ে চলাচল করে। কিন্তু বহু চালক ট্রাফিক নিয়ম ভেঙে রং সাইড দিয়ে বেপরোয়াভাবে যাতায়াত করে। রাত হলে কমলপুরের রাস্তায় অনেক ডাম্পার ও লরি চলে। সেসময় বেপরোয়া যাতায়াতের জেরে ফের বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। সামনে ট্রাফিক গার্ডের অফিস থাকলেও সেভাবে নজরদারি চালানো হয় না বলে অভিযোগ।