বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
গত লোকসভা ভোটে সবথেকে আকর্ষণীয় ফল করেছিল কংগ্রেস। বহুজন সমাজ পার্টি, সমাজবাদী পার্টির ভোটের শতকরা হার ২০০৯ সালের তুলনায় বিপুলভাবে কমে গেলেও একমাত্র কংগ্রেসের ভোটশেয়ার ১৪ শতাংশ বেড়েছিল। আর অরবিন্দ কেজরিওয়াল পেয়েছিলেন ২ লক্ষের বেশি ভোট। এবার তাই বারাণসীর পুরানো সমীকরণ বদলে যাওয়ার সমূহ আশা করছে কংগ্রেস। প্রিয়াঙ্কার আগমনে যদি কংগ্রেসের ভোটে জোয়ার আসে এবং সম্মিলিত প্রার্থী দেওয়া যায় তাহলে মোদিকে উদ্বেগে ফেলা যাবে বলে মনে করছে বিরোধীরা। যদিও বিজেপি মনে করে বারাণসীতে মোদি জিতেই বসে আছেন। বরং পার্শ্ববর্তী মীর্জাপুর, গোরখপুর, আজমগড় এবং কুশীনগর নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় বিজেপি। এই আসনগুলিতে বহুজন সমাজ পার্টি ও সমাজবাদী পার্টির মিলিত ভোটব্যাঙ্ক পিছনে ফেলে দেবে বিজেপিকে। আর গোরখপুরে সবেমাত্র সেই প্রবণতা প্রমাণিত। চন্দৌলি আসনে এবার বিজেপি পরাজয়ের আশঙ্কা করছে। কারণ এখানেও অখিলেশ যাদব ও মায়াবতীর জোট হলে ২০১৪ সালেই বিজেপি পরাজিত হত। এবার আগে থেকেই জোট হয়েছে। তাই জোটেরই জেতার সম্ভাবনা বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ কংগ্রেস এবার স্থির করেছে সর্বত্র প্রার্থী দেবে না। সেই কারণেই এবার উত্তরপ্রদেশের মধ্যে এই পূর্ব উত্তরপ্রদেশের আসনগুলি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে দুই শিবিরের কাছে। এদিকে উত্তরপ্রদেশের একঝাঁক জয়ী এমপিকে আর প্রার্থী করবে না বিজেপি। এরকমই সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই এমপিদের পুনরায় জয়ের সম্ভাবনা নেই। সেই ফিডব্যাক পাওয়া গিয়েছে। এই কারণেই আবার নতুন মুখ দেওয়া হবে।