বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
তবে দোকান বন্ধের বিষয়টি নতুন কিছু দেখছেন না উপেন্দ্র। পাটনার এই গান্ধী ময়দানে প্রায় সাত লক্ষ মানুষ বসতে পারেন। তাই বড় কোনও রাজনৈতিক সমাবেশের আগে নিরাপত্তাজনিত কারণে উপেন্দ্রকে দোকান সরিয়ে নিয়ে যেতে হয়েছে। আবার সভা মিটে গেলে ফের দোকান চালু করেন। তিনি বলেন, তাঁর দোকানে প্রচুর ক্রেতা আসেন। তাঁর পান খেতে খেতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করেন। বৃহস্পতিবার তাঁর দোকানে পান খেতে আসা অটোচালক নাগেশ্বর প্রসাদ বলেন, কংগ্রেস ও আরজেডি জোট মোদির জয়ের পথে বাধা হবে না বলে মনে করি। বালাকোটে বায়ুসেনা হামলা চালিয়ে সরকার সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অতি জাতীয়তাবাদ বলে কিছু নেই। পাকিস্তান আমাদের জওয়ানদের মেরে দিলে মানুষ এমনিতেই ক্ষেপে যাবে। ৫৬ বছরের ওই প্রৌঢ় আরও বলেন, পাটনার ঐতিহাসিক এই গান্ধী ময়দানে বহু রাজনৈতিক দলের জনসভার সাক্ষী থেকেছি আমি। ১৯৭৪ সালে জয়প্রকাশ নারায়ণ, ১৯৯০ সালে ভিপি সিং, লালুপ্রসাদ যাদবের ১৯৯৩ এবং ১৯৯৪ সালের জনসভাতেও আমি যোগ দিয়েছি। কিন্তু আমার দেখা ২০১৩ সালের নরেন্দ্র মোদির জনসভাই হল সবথেকে বড়। উপেন্দ্রর কথায়, মোদির উপর আস্থা রয়েছে বলে বহু মানুষ আমার দোকানে পান কিনতে এসে আলোচনা করেন। কিন্তু আমি মনে করি মোদি একজন জনপ্রিয় নেতা। কিন্তু এনডিএয়ের বিরোধীদের অবহেলা করা উচিত নয়।