বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
বৃহস্পতিবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দেন বাড়ক্কন। পরে দেখা করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে। সেখানে তিনি কংগ্রেসকে একহাত নিয়ে বিড়ম্বনায় ফেলেন রাহুল গান্ধীকে। বাড়ক্কন বলেন, পুরনো রাজতন্ত্রের ধাঁচে দল চালাচ্ছেন কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী। আমি দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে কংগ্রেসে ছিলাম। এখন দলের সংস্কৃতিটা বদলে গিয়েছে। ‘ইউজ অ্যান্ড থ্রো’ নীতি নিয়ে চলছে কংগ্রেস। এরই পাশাপাশি, মোদি সরকারের ‘অপারেশন বালাকোট’ নিয়ে কংগ্রেসের নীতিগত অবস্থানেরও কড়া সমালোচনা করেছেন বাড়ক্কন। বলেছেন, পাকিস্তান আমাদের মাটিতে হামলা চালাল। আর তা নিয়ে রাজনীতি করতে গিয়ে অবস্থান বদলে ফেলল কংগ্রেস। দলের এহেন অবস্থান আমাকে অত্যন্ত আঘাত করেছে। দলত্যাগের কারণ হিসেবে কংগ্রেসের সেই অবস্থানকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বাড়ক্কন। তিনি বলেছেন, যদি কোনও রাজনৈতিক দল জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কথা বলে, সেই দলের সংশ্রব ত্যাগ করাই আমার নৈতিক কর্তব্য বলে মনে করেছি।
বাড়ক্কনের এই মন্তব্য নিয়ে এদিন সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেননি সুরজেওয়ালা। তিনি শুধু বলেছেন, এখনও পর্যন্ত ওঁকে ‘অপব্যবহার’ করে চলেছেন মোদিজি এবং রবিশঙ্করজি। তাঁরাই এ ব্যাপারে ভালো উত্তর দিতে পারবেন। তবে এটা বলতে পারি, যে কোনও ব্যক্তিই এক দল ছেড়ে অন্য দলে যেতে পারেন। রাজনীতিতে ভালো ভবিষ্যতের খোঁজ করেন তাঁরা। বাড়ক্কনের প্রতি আমাদের শুভেচ্ছা রইল।