বিদ্যার্থীদের পঠনপাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
অতিমারীর কারণে এই বছরের মার্চ মাসের ১৯ তারিখ থেকে সমস্ত নাটকের হল বন্ধ হয়ে যায়। সাতমাস পর বেসরকারি হলগুলি খুললেও সরকারি হলগুলি এখনও বন্ধ। এর ফলে নিদারুণ আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি এইসব নেপথ্যশিল্পীরা। লকডাউন চলাকালীন এবং এখনও বিভিন্ন নাট্যদল ও সংগঠন নেপথ্যশিল্পীদের দিকে আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেও, তা প্রয়োজনের তুলনায় যৎসামান্য। অনেকেই বাধ্য হয়ে ভিন্ন পেশায় চলে গিয়েছেন, অনেকে যাওয়ার কথা ভাবছেন। এই কঠিন পরিস্থিতিতে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে সংগঠন গড়ে তুলেছেন নেপথ্যশিল্পীরা। সদ্যগঠিত এই সংগঠনের তরফে গত ৯ ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে কিছু দাবি পেশ করা হয়েছে। যেমন— অবিলম্বে সরকারি হলগুলি খোলার ব্যবস্থা করা, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত নেপথ্যশিল্পীদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া, তাঁদের অবসরকালীন ভাতার ব্যবস্থা করা, সরকারি উদ্যোগে তাঁদের স্বাস্থ্যবীমার ব্যবস্থা করা ইত্যাদি।
আগামী ৪ জানুয়ারি দুপুর ১২টায় এই সংগঠনের তরফে অবিলম্বে সরকারি হল খোলার দাবি নিয়ে একটি মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। তপন থিয়েটার থেকে শুরু হয়ে অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসে গিয়ে শেষ হবে এই মিছিল।