ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
সলমন ক্যাম্প-এর ঘেরাটোপে ইতিমধ্যেই কি হাঁপিয়ে উঠলেন আয়ুষ? নাকি স্বজনপোষণের খোঁচায় এই সিদ্ধান্ত? ‘কোনওটাই না। নিজের পরিচিতি সকলেই তৈরি করতে চায়। সলমন ভাই আমাকে সুযোগ দিয়েছেন। সেজন্য আমি ওঁর কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব। উনি বরাবর আমাকে বহন করুন, সেটা চাই না। ‘সলমন খান’র নামের ছাতার তলা থেকে বেরিয়ে স্টার ইমেজ তৈরি করতে চাই। যাতে উনি একদিন আমাকে নিয়ে গর্ব করতে পারেন।’ তবুও সলমন ভাই আয়ুষের ‘দ্রোণাচার্য’। কী শিখলেন গুরুর কাছে? আয়ুষের ছোট্ট জবাব, ‘পরিশ্রম’। অদূর ভবিষ্যতে শ্যালক-ভগ্নিপতি মিলে ছবি প্রযোজনার পরিকল্পনার কথা ফাঁস করলেন আয়ুষ। বললেন, ‘এই নিয়ে সলমন ভাই আর আমার কথাবার্তা অনেকদূর এগিয়েছে। আমরা দু’জনে একসঙ্গে ক্যামেরার সামনেও আসতে পারি। আবার ওঁর কোনও ছবি পরিচালনাও করতে পারি। সবটাই হবে যৌথ প্রযোজনায়।’
সম্প্রতি সলমনের বাড়িতে বন্দুকবাজের হামলায় উদ্বিগ্ন আয়ুষ বললেন, ‘আমাদের দু’জনের দুটো ব্যাপারে ভীষণ মিল। দু’জনেই কোনও হুমকি বা সমালোচনায় ভয় পাই না। আর সিনেমা ছাড়া থাকতে পারি না।’ এই ছবিতে আয়ুষের ভূমিকা তাঁর ভাষায়, ‘মিউজিক্যাল অ্যাকশন রকস্টার হিরো’র। যার একহাতে গিটার, অন্যহাতে বন্দুক। পার্সি ও রাশিয়ান ভাষায় ‘রুসলান’ শব্দের ইংরেজি তর্জমা ‘দ্য লায়ন’। আগামীদিনে সিংহবিক্রমেই কি বিচরণ করতে চান পর্দায়? ‘অ্যাকশন আমার পছন্দের জায়গা। কমেডি চরিত্রেও অভিনয় করতে চাই। আবার পারিবারিক ঘরোয়া ছবিতেও কাজ করার ভীষণ আগ্রহ আমার’, বললেন অভিনেতা।
ব্যর্থতা আয়ুষকে ঘুরে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। আত্মবিশ্বাসী অভিনেতা তাই আর পিছন ফিরে তাকাতে চান না। আয়ুষের কথায়, ‘সামনের রাস্তাটায় নিজের যোগ্যতায় এগিয়ে যেতে চাই।’
ছবি: দীপেশ মুখোপাধ্যায়