Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: ইয়াদগার এ জওক
সমৃদ্ধ দত্ত

একজন লিখলেন, ‘আপ তো ঘাবড়াকে ইয়ে ক্যাহেতে হ্যায় কে মর যায়েঙ্গে/মরকে ভি চ্যায়েন না পায়া তো কিধর যায়েঙ্গে?’ অর্থাৎ আপনি তো ভয় পেয়ে ভাবলেন এর থেকে মৃত্যুই ভালো। কিন্তু মৃত্যুর পরও যদি শান্তি না আসে, তখন কোথায় যাবেন? 
অন্যজন লিখলেন, ‘কিতনা খওফ হোতা হ্যায় শাম কে আন্ধেরো মে/পুছ আন পরিন্দো সে জিনকে ঘর না হোতে।’ অর্থাৎ সন্ধ্যার অন্ধকারের মধ্যে কতটা ভয় মিশে আছে? সেইসব পাখিদের জিজ্ঞাসা কর যাদের ঘর নেই। প্রথম লেখাটি মহম্মদ ইব্রাহিম জওকের লেখা শায়েরি। দ্বিতীয়টি মির্জা আসাদুল্লা গালিবের রচনা। 
আজীবন পরস্পরকে ঈর্ষা করে গেলেন। এবং পরস্পরকে গোপনে সম্মানও করে গেলেন। মহম্মদ ইব্রাহিম জওকের সৌভাগ্য যে, তিনি মাত্র ১৯ বছর বয়সেই ঢুকে পড়েছিলেন মুঘল দরবারে। শায়েরি, আয়াত, গজল রচনা করে মুগ্ধ করেছেন সম্রাট ও তাঁর পরিবারকে। মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ছিলেন শের শায়েরি গজলের ভক্ত। তিনি ছিলেন হৃদয়পন্থী। অর্থাৎ যে রচনা সরাসরি হৃদয়কে বিদ্ধ করবে, আচ্ছন্ন করবে, আপ্লুত করবে, সেটাই হল আসল শিল্প। ঘটনাচক্রে মহম্মদ ইব্রাহিম জওক ছিলেন ঠিক সেরকমই এক কবি। যা শুধু সমঝদার সম্রাট অথবা বিদ্বজ্জনই নয়, রসাস্বাদন করতে পারতেন সাধারণ মানুষও। তিনি ছিলেন জীবনের সন্ধানী। 
মির্জা গালিব ছিলেন বিপরীত। তিনি জীবনের মধ্যে থাকা যে নানাবিধ বৈপরীত্য, এই নশ্বর জীবনের বাইরে বহমান কুয়াশাময় এক রহস্যজগৎ এবং যা জীবন থেকে আহরণ করা অসাধ্য সেই বোধকেই শব্দ দিয়ে বাস্তবের মতো করে নির্মাণ করে লৌকিক-অলৌকিকের সীমারেখা মুছে দেওয়ার চিরপ্রয়াসী। তাই জওকের শায়েরি বুঝতে তীব্রভাবে মস্তিষ্ক ঘামাতে হয় না। দুর্বোধ্য মনে হয় না। আর গালিব প্রত্যক্ষ জীবনের কথা বললেও সেখানে মিশে থাকে একটি মৃদু আলেয়ার আলো। দূর থেকে দেখা যাচ্ছে। কাছে যেতে মোহগ্রস্ত করছে। অথচ মনে হচ্ছে যেন, কাছে যেতে পারলাম না পুরোপুরি। দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ জাফরের দরবারে স্বাভাবিকভাবেই সভাকবির স্থান পেয়েছিলেন মহম্মদ ইব্রাহিম জওক। গালিব পাননি। যা ছিল গালিবের এক অপ্রাপ্তি ও ঈর্ষা। তিনি সেই স্থান পেয়েছিলেন বটে। তবে সেটা ১৮৫৪ সালে জওকের মৃত্যুর পর। আর জওকের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার পর গালিব প্রতিটি শায়েরি সভায় আক্ষেপ করতেন, জওক নেই বলে। অর্থাৎ তিনি বিশ্বাস করতেন জওকই একমাত্র গালিবের শায়েরির অভ্যন্তরীণ অনুভবকে স্পর্শ করতে পারতেন। বুঝতেন। 
সমকালে কিন্তু গালিবের তুলনায় দরবার ও দিল্লিতে জওকের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনামূলকভাবে বেশি। কারণ তাঁর সহজবোধ্যতা। অথচ মহাকালের বিস্ময়কর প্রবণতা আছে। জীবনদেবতার হাতে রয়েছে একটি অদৃশ্য নাগরদোলা। সেখানে দেখা যায়, আজ যে উপরে, কাল সে নীচে। আজ যে খ্যাতির শীর্ষে, কাল সে বিস্মৃতপ্রায়। ঠিক এই চিত্রই প্রতীয়মান হয়েছে ঊনবিংশ শতকের সবথেকে খ্যাতনামা দুই উর্দু শায়রের ক্ষেত্রে। যে জওক ছিলেন মুঘল দরবারের সভাকবি এবং অতীব জনপ্রিয় ও খ্যাতনামা। সেই জওকের নাম আজ সাধারণ মানুষের মন থেকে প্রায় মুছে গিয়েছে। 
পক্ষান্তরে যে মির্জা গালিব আক্ষেপ করতেন যে, তিনি হৃদয় খুঁড়ে, মস্তিষ্ককে রক্তাক্ত করে একটি একটি করে পঙ্‌ক্তি লিখছেন, অথচ সম্রাটের চোখে, সাধারণের চোখে জওক অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠছেন। সেই গালিবই কিন্তু শেষ পর্যন্ত শ্রেষ্ঠত্ব ও জনপ্রিয়তার আকাশ স্পর্শ করে রইলেন উত্তরকালে!
পাহাড়গঞ্জে সভাকবি জওককে সপরিবারে থাকার জন্য বাসস্থান দিয়েছিলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। যা লালকেল্লা থেকে দূরে। গালিব থাকতেন লালকেল্লার অদূরেই বাল্লিমারানে। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে বলতে, কোথাও জটলা দেখলে দু’দণ্ড বসে যেতেন। মানুষকে দু’পঙ্‌ক্তি শায়েরি শুনিয়ে হেঁটেই দরবারে যেতেন গালিব। আর জওক প্রতিদিন পালকি অথবা হাতিতে চেপে আসতেন রাজদরবারে। 
বাল্লিমারানে গালিবের বাড়ি আজও এক দর্শনীয় স্থান। কিন্তু কোথায় থাকতেন জওক? কেউ জানে না। পাহাড়গঞ্জের একটি স্থান নির্দিষ্ট ছিল। মনে করা হতো এখানেই ছিল জওকের বাসভবন। কিন্তু কিছু দশক আগেও ছিল সেটি একটি গণ শৌচাগার। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া দিল্লি পুরসভার থেকে ওই জমি অধিগ্রহণ করে নির্মাণ করেছে সমাধিস্থল। আসলে কিন্তু এই সমাধিস্থলেই যে জওককে সমাধিস্থ করা হয় তা নয়। কোথায় তিনি সমাধিস্থ হলেন সেটাও জানা যায় না। যা ভারী আশ্চর্যের! কারণ মুঘল দরবারের সভাকবি এবং সর্বশেষ মুঘল সম্রাটের সবথেকে প্রিয় শায়রের সমাধিস্থ পর্ব তো বেশ ধুমধাম করে হবে। তা হয়নি তাহলে? 
‌জওকের সমাধি আছে। কিন্তু কোথায় আছে? সেটাই এক সন্ধানপর্ব পর্যটকদের কাছে। প্রথমে নামতে হবে রামকৃষ্ণ আশ্রম মার্গ মেট্রো স্টেশনে। চিত্রগুপ্ত রোড ধরে সোজা এগিয়ে বাঁদিকে দেশবন্ধু গুপ্ত রোডের দিকে। এবার সেই রাস্তা ধরে অগ্রসর হয়ে খুঁজতে হবে কোনটার নাম গলি নম্বর সিক্স! 
সেই ৬ নম্বর গলিতে ঢুকেই যে পাওয়া যাবে, তা নয়। কারণ ভিতরে আছে গোলকধাঁধা। খুঁজতে হবে! একজন জানে না। দু’জন জানে না। কিন্তু কেউ না কেউ জানে। তারপর দেখা যাবে যে, সামনের ওই ছোট্ট সবুজ অযত্নে ঘেরা ঘাসজমির মধ্যে রয়েছে মহম্মদ ইব্রাহিম জওকের সমাধি। তবে প্রবেশদ্বার সর্বদা খোলা থাকে না। কারণ আসে ক’জন? সত্যি সমাধি? নাকি মিথ্যা সমাধি? জওক ছিলেন মুঘল দরবারের সভাকবি। বহু ভিড় ঘিরে থাকত তাঁকে। তাঁর সমাধি ঠিক ততটাই নির্জন! একা! 
27th  October, 2024
বনের মানুষ

—মাস্টার, আজ ডিম বাদ দে, হামাদিগের ছেলে-মেয়েগুলান কেউ খাবেকনি রে!
—কেন?
—হামার সঙতে আসে ওই শর্বরী টুডুটা আছে না? উয়ার ছেলেটোর গায়ে ‘মায়ের দয়া’ বের হইচে। উয়ার লিগে হামাদের পাড়ার সবার মাছ-মাংস-ডিম খাওয়াটো বারণ আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
কিছু কিছু সত্য
অংশুমান কর

বড়মা যখন খবরটা দিল তখন সুকমল শেভ করছিল। সকালটা তার খুবই তাড়াহুড়োয় কাটে। তখন এক মিনিটও মহার্ঘ। এক মিনিটের জন্যও এক-দু’দিন ও ট্রেন মিস করেছে। বাসে করে স্কুলে পৌঁছে দেখেছে প্রেয়ার শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রার্থনা শুরু হওয়ার পরে স্কুলে পৌঁছতে ওর খুব লজ্জা লাগে।
বিশদ

10th  November, 2024
দোলনা
সুমন মহান্তি

সরকারি হাসপাতালের এমারজেন্সি ওয়ার্ডের সামনে অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়াতেই মহীন ক্ষীণগলায় বললেন, ‘অপারেশনটা যেন তাড়াতাড়ি করে। ডাক্তারকে তাড়া দিবি।’ বিশদ

03rd  November, 2024
গুপ্ত রাজধানী: সেন্ট জেমস চার্চ
সমৃদ্ধ দত্ত

 

এই সময়টা খুব গরম পড়ে। আকাশে একফোঁটা মেঘ নেই। প্রিন্টার্সের এই ঘরটা সারাক্ষণ উত্তপ্ত থাকে। এই কাজটাও করতে ভালো লাগে না জেমসের।  দরদর করে সে ঘামছে। কলকাতা নামক শহরটায় এত গরম কেন? এখান থেকে পালাতে পারলে ভালো হতো।  বিশদ

03rd  November, 2024
আজও রহস্য: বাজিরাওয়ের কেল্লা
সমুদ্র বসু

 

পুনের একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য স্থান হল শনিওয়ার ওয়াড়া দুর্গ। যার সঙ্গে জড়িয়ে ইতিহাস, ঐতিহ্য আর মারাঠাদের নাম। সর্বোপরি এই কেল্লার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন বাজিরাও পেশোয়া। একসময় মারাঠাদের ঐতিহ্য ও অহংকার এখন একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। বিশদ

03rd  November, 2024
সমব্যথী
উৎপল মান

লতা চেপে বসল ক্যারিয়ারে। জায়গাটার নাম ধ্রুবডাঙা। সামনে একটা খোলা মাঠ। স্টেজ করে তিনরঙা কাপড় দিয়ে মোড়া। বিশাল ডিজে মিউজিক সিস্টেমে গান বাজছে উচ্চ নিনাদে। আজ স্বাধীনতা দিবস। খগেনের মনে কেমন একটা চিনচিনে ব্যথা জেগে উঠল। বিশদ

27th  October, 2024
অতীতের আয়না: কলকাতার ফানুস উৎসব
অমিতাভ পুরকায়স্থ

দূরে আকাশ শামিয়ানা। তবে তারাদের প্রদীপ জ্বালার বদলে উড়ে যায় ঘড়ি, পুতুল, হাতি কিংবা উড়োজাহাজের আদলে গড়া ফানুস। খুব স্যুরিয়াল লাগছে? আজ এই ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে লাগতেই পারে। কিন্তু একটা সময় ছিল, যখন কালীপুজোর বিকেলে কলকাতার আকাশের সিগনেচার ছিল এমন দৃশ্য। বিশদ

27th  October, 2024
দুই প্রজাপতি
সর্বাণী বন্দ্যোপাধ্যায়

ছাদের আলসের ধারে দাঁড়িয়েছিল মেয়েটি। আমি সিঁড়িতে উঠতে উঠতেই মনে হল দেখলাম। তারপরে আর দেখতে পেলাম না। আসলে আমার হাতে মোবাইল ছিল। মোবাইলে আসা পাক খাওয়া ছোট খরগোশের মতো ইমোজিটার নাম দিয়েছি বিচ্চু। বিশদ

20th  October, 2024
গুপ্ত রাজধানী: পাহাড়গঞ্জ
সমৃদ্ধ দত্ত

হরিদ্বার ভ্রমণ? তাহলে দিল্লি হয়ে যাওয়াই ভালো। সরাসরি তো যাওয়াই যায়। কিন্তু দিল্লি হয়ে গেলে একটা দিন দিল্লিও দেখা হয়ে যাবে আর তারপর ভোরের শতাব্দী অথবা বাস কিংবা গাড়িতে হরিদ্বার-হৃষীকেশ গেলেই হল! আগ্রা, বৃন্দাবন, মথুরা, ভরতপুর যাব ভাবছি। বিশদ

20th  October, 2024
ভূতুড়ে স্টেশন বেগুনকোদর
সমুদ্র বসু

পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ের গা ঘেঁষে ছোট্ট একটা স্টেশন। এই স্টেশনের চারপাশের অপূর্ব প্রাকৃতিক পরিবেশ মন ভরিয়ে দেওয়ার মতো। কিন্তু এক অজানা আতঙ্কে এই স্টেশন খালি পড়ে রয়েছে প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘ভূতুড়ে স্টেশন’। বিশদ

20th  October, 2024
মেঘ ও বৃষ্টি
সোমজা দাস

সকালে ঘুম ভেঙেই মোবাইল ফোনটা হাতে টেনে নেওয়া অরণ্যর দীর্ঘদিনের অভ্যেস। সেভাবেই বিছানায় বসে থাকে কিছুক্ষণ। সোশ্যাল মিডিয়ার টাইমলাইন ঘাটে। মেসেজবক্স চেক করে। রূপসা রাগ করে। বলে, এটা নাকি একটা মানসিক সমস্যা।      বিশদ

06th  October, 2024
গুপ্ত রাজধানী: কালকা মন্দির
সমৃদ্ধ দত্ত

চারদিকে এত লালের বন্যা কেন? লাল শালু। লাল উড়নি। জরি দেওয়া লাল কাপড়। লাল পাগড়ি। লাল দোপাট্টা। লাল ফুল। লাল সিঁদুর। এই নিরন্তর লাল বন্দনার পিছনে কি তাহলে রক্তের প্রতীকী ভূমিকা আছে? একটি তথ্যসূত্র সেরকমই বলছে। বিশদ

06th  October, 2024
অতীতের আয়না: নতুন পোশাক ও জাদুকর কারিগর
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। নতুন জামাকাপড় কেনাও হয়ে গিয়েছে সকলের। কলকাতা গড়ে ওঠার দিনগুলিতে সুতানুটির তালুকদারি পেয়ে মহারাজ নবকৃষ্ণ নানা পেশার মানুষ এনে সেখানে বসালেন। কুমোরদের থাকার এবং কাজ করার আলাদা জায়গা হল। বিশদ

06th  October, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
একনজরে
কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় বুনোর আক্রমণে মৃত্যু হল দু’জনের। জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন। বুধবার মাথাভাঙা-২ ব্লকের প্রেমেরডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতে বাইসনের আক্রমণে মৃত্যু হয়েছে এক প্রৌঢ়ের। ...

পাটগাছের নির্যাস থেকে পানীয় ও পাটের সুতো থেকে বস্ত্র, ব্যাগ এবং পরিবেশবান্ধব নানা জিনিস তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হল প্রান্তিক কৃষকদের। ভারতীয় কৃষি অনুসন্ধান পরিষদের অধীন সংস্থা এনআইএনএফইটি’র উদ্যোগে গয়েশপুরের নদীয়া কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে বুধবার পাট ও পাটজাত পণ্য নিয়ে প্রশিক্ষণ ও ...

শীতকালে শুকিয়ে গিয়েছে নদী। অজয়, দামোদর নদীজুড়ে শুধুই বালির চড়া। সেই বালি লুট করতে নেমে পড়েছে মাফিয়ারা। নদীগর্ভ থেকে কোনওভাবেই মেশিন দিয়ে বালি তোলা যায় ...

হুগলি নদীর পাড়ে অবস্থিত একাধিক ফেরিঘাট আধুনিকীকরণের উদ্যোগ নিয়েছিল রাজ্য পরিবহণ দপ্তর। এবার দামোদর ও রূপনারায়ণের তীরে থাকা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ফেরিঘাট আধুনিকীকরণের উদ্যোগ নিল ওই দপ্তর। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব টেলিভিশন দিবস
১৬৯৪: ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের জন্ম
১৭৮৩:  মন্টগোলফার ভ্রাতৃদ্বয় প্রথম বেলুনে করে আকাশে ওড়ে
১৮৭৭: ফোনোগ্রাফ আবিষ্কারের কথা জানালেন থমাস এডিসন
১৯০৪:  শিশু সাহিত্যিক ও ছড়াকার হরেন ঘটকের জন্ম
১৯০৮: বিপ্লবী সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে ফাঁসি দেওয়া হয়
১৯২১: বিশিষ্ট বাঙালি মৎসবিজ্ঞানী ড.হীরালাল চৌধুরীর জন্ম
১৯২৬: অভিনেতা প্রেমনাথের জন্ম
১৯৩৪: অভিনেত্রী ও সঙ্গীত শিল্পী রুমা গুহঠাকুরতার জন্ম
১৯৩৮: বিশিষ্ট অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী হেলেনের জন্ম
১৯৪৭ স্বাধীন ভারতে আজকের দিনে জাতীয় পতাকা সম্বলিত ডাকটিকিট প্রকাশ করা হয়
১৯৭০: নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চন্দ্রশেখর বেঙ্কটরামনের মৃত্যু
১৯৭৪: শিশু সাহিত্যিক পুণ্যলতা চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৯৫: সঙ্গীতশিল্পী সবিতাব্রত দত্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার    
পাউন্ড    
ইউরো    
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী ৪৭/৪৮, সন্ধ্যা ৫/৪। পুষ্যা নক্ষত্র ২৪/৮ দিবা ৩/৩৬। সূর্যোদয় ৫/৫৭/১২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/২৪ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৩৮ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ৩/২০ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১/০ মধ্যে।
৫ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৮/৪৫। পুষ্যা নক্ষত্র রাত্রি ৭/৫৪। সূর্যোদয় ৫/৫৯, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৯ মধ্যে ও ১/১৮ গতে ২/৪২ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৫ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ৩/৩৩ মধ্যে ও ৪/২৭ গতে ৬/০ মধ্যে। কালবেলা ২/৬ গতে ৪/৪৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৩ গতে ১/২ মধ্যে।  
১৮ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গণতন্ত্র এবং মানবিকতাই হল প্রধান, গায়ানার সংসদে বিশেষ অধিবেশনে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

10:53:00 PM

এ আর রহমানের ডিভোর্স আপাতত হচ্ছে না
আপাতত হচ্ছে না এ আর রহমান-সায়রা বানুর ডিভোর্স। জানালেন তাঁদের ...বিশদ

10:16:00 PM

সকলকে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমাটি দেখার অনুরোধ রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মার

10:06:00 PM

গায়ানার জর্জটাউনে মনুমেন্ট পরিদর্শনে গেলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

09:57:00 PM

গায়ানার জর্জটাউনে মহাত্মা গান্ধীর মূর্তিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

09:30:00 PM

আগরতলায় হেরিটেজ ফেস্টের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

09:10:00 PM