Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দাদি-পোতি মকবরা
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা বেশ মজার তাই না দাদি? আমাদের কেউ চিনবে না!
হ্যাঁ। এই শহর ইতিহাসের শহর। এখানে প্রতিটি পদক্ষেপে একটি করে ইতিহাসের যুগ মিশে রয়েছে। কিছু পথ হেঁটে যাবে মানুষ সুলতানি আমলকে সঙ্গে নিয়ে। আবার যদি সে সড়ক বদল করে, কখন যেন নিজের অজান্তে ঢুকে পড়বে লোদি সাম্রাজ্যে। হাঁটতে হাঁটতে কোন সময় সে যে মুঘল আমলে পা ফেলবে বিন্দুমাত্র বুঝতেই পারবে না। আবার মাঝপথে তুঘলকি শাসনের রহস্যময় পরিত্যক্ত কেল্লা থেকে আসবে অলৌকিক বাতাস। আর এসব চেনা কাহিনি, জানা চরিত্র আর রুদ্ধশ্বাস কিস্‌সার মধ্যে আমরা রয়ে যাব অচেনা হয়ে। অজানা রহস্য হিসেবে। কেউ জানবে না আমরা কে!  ঠিকই বলেছিস, এটা খুব মজার। 
কিন্তু আমরা কি কোথাও কোনও সূত্র রেখে যাব না? ইতিহাসের অন্তহীন পৃষ্ঠায় একটি বিন্দুর মতোও স্থান হবে না? 
কী দরকার? এটাই তো বেশ ভালো! অন্যরকম ভাবে থেকে যাওয়া। আমার মনে হয় এই আশ্চর্য নগরীতে বহু স্থাপত্য থেকে যাবে চেনা গল্প হয়ে। আর ঠিক একইভাবে বহু কাহিনির সন্ধান পাবে না ভবিষ্যতের মানুষ। তাই আমরা সেই দলে নাম লেখাতে চাই। দেখবি, একদিন সময় আসবে, যেদিন আমাদের মতো এই অজানা অচেনা আর অলিখিতদের নিয়েই এই শহরের মানুষ বেশি বেশি আকৃষ্ট হবে।
মানুষ কি নিজেকে চেনে? নিজেও কি অনেকটা 
অজানা নয়?
ঠিক বলেছিস! এই তো দেখছি তোরও বেশ বুদ্ধি খুলেছে। ওটাই সঠিক। বাইরের অজানাকে খোঁজার আড়ালে, আসলে মানুষ নিজের অন্দরের অজানাকেই হয়তো সন্ধান করে। আজীবন ঘুরে বেড়ায়। আজীবন খুঁজে বেড়ায়। আমাদেরও খুঁজে 
বেড়াবে মানুষ। 
এই কথোপকথন সম্পূর্ণ কাল্পনিক। কিন্তু বেহেস্ত, জন্নত, অথবা জাহান্নাম। এরকম কোনও স্থান যদি থেকেই থাকে, তাহলে হয়তো বহুকাল ধরে এরকমই একটি কথোপকথন চলছে দুই চরিত্রের মধ্যে। কারা তারা? কারা সেটাই তো এক রহস্য। জানা যায়নি। আর যায়নি ব঩লেই বহু কাল ধরে তাদের নিয়ে চলছে জল্পনা। হচ্ছে গল্প বোনা। 
দিল্লির নগরী কোনওদিন থিতু হয়নি। সে শুধুই  চলমান। বহমান। আজকের দক্ষিণ দিল্লির যেখানে মেহরৌলি, সেখান থেকেই বলা যেতে পারে আধুনিক দিল্লি নগরীর উৎপত্তি। অর্থাৎ সেই মহাভারতের আমলের কিছু রেফারেন্স ছাড়া। নতুন এই আধুনিক কালের দিল্লি ছড়ানো ছিল ইতিহাসের হরিয়াঙ্কা পর্যন্ত। অর্থাৎ হরিয়ানা। পৃথ্বীরাজ চৌহান, অনঙ্গপাল তোমর, দাস বংশ সকলেই এই দক্ষিণ দিল্লি থেকে ধিল্লিকানগরীর ক্রমবিবর্তন শুরু করেছিলেন। এরপর আরও একটু এগিয়ে এল দিল্লি। তুঘলকেরা নিজেদের রাজধানী অথবা কেল্লা নির্মাণ করল আজকের যে অঞ্চলকে তুঘলকাবাদ বলে সেখানে। যার একদিকে সাকেত। অন্যদিকে বদরপুর। মাঝখানে অলকানন্দা। কিন্তু খিলজিরা বেছে নিল অন্য এলাকা। আজকের হৌস খাস। 
হৌস খাস একদিকে। অন্যপ্রান্তে গ্রিন পার্ক। মাঝখান থেকে দুই অঞ্চলকে চিরে গিয়েছে 
অরবিন্দ মার্গ। 
এহেন গ্রিন পার্কে প্রবেশ করলে লক্ষ করা যায় ইতিহাসের স্থাপত্য ছড়িয়ে আছে এদিকে ওদিকে। কিন্তু সেটা তো দিল্লির সর্বত্রই। তার মধ্যে বৈশিষ্ট্য কী আছে? বিশেষ চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য হল, গ্রিন পার্কে একঝাঁক ক্ষুদ্র অথবা মাঝারি সমাধি, স্তম্ভ, মকবরা, বিজয়মিনার রয়েছে, যেগুলির সঙ্গে যুক্ত ইতিহাস আজও অজানা। ভারতের পুরাতাত্ত্বিক বিভাগ এগুলির চমৎকারভাবে দেখভাল করছে। রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। কিন্তু ইতিহাস? ইতিহাস নীরব। এমনকী এগুলির প্রবেশদ্বারে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার যে পরিচয়জ্ঞাপক বোর্ড, সেখানেও বারংবার ব্যবহার করা হয়েছে ‘সম্ভবত’ কথাটি। ‘শায়দ’। ‘মে বি’। 
গ্রিন পার্কে ঠিক এরকমই একটি রহস্যময় প্রশস্ত প্রাঙ্গণ হল ‘দাদি-পোতি কি মকবরা।’ অর্থাৎ ‘ঠাকুমা-নাতনির সমাধিস্থল’। তোমর নয়, সুলতানি নয়, তুঘলক নয়, লোদি নয় কিংবা মুঘল শাসনকালের কোনও রাজপুরুষ অথবা  রাজা-রানি, বাদশাহ-বেগমের কাহিনিও জড়িত নেই এই সমাধিস্থলের সঙ্গে। অথচ সুচারুভাবে নির্মিত। স্থাপত্যে মিশে রয়েছে অনুপম ভাস্কর্যের ছাপ। প্রবেশ পথ মোরাম বিছানো। দু’দিকে সবুজ গালিচার মতো ঘাস। আর গাছের সারি। ইতস্তত ঘুরছে কাঠবেড়ালি। আকাশে উড়ছে চিল এবং পায়রা।
 দাদি-পোতি কেন? কারণ একটি নয়। এখানে পাশাপাশি দু’টি সমাধি স্থাপত্য গড়ে তোলা হয়েছিল। একটি আকারে অনেকটা বড়। আর ঠিক পাশেরটি আকারে ছোট। তাই জনশ্রুতি হিসেবে এই দুই সমাধিকে নাম দেওয়া হয়েছে দাদি-পোতি। যে সমাধির আকার বড়, তাকে বলা হয় দাদি অর্থাৎ ঠাকুমা। আর যেটি ক্ষুদ্রাকার, তাকে বলা হয় পোতি অর্থাৎ নাতনি। অবশ্য এমনও বলা হয়ে থাকে যে, বহু-বান্দি মকবরা। অর্থাৎ বধূ-দাসী। যদিও দাদি-পোতি মকবরা পরিচয়টি বেশি জনপ্রিয়। 
রহস্যময় কেন? প্রথমত হঠাৎ সম্পূর্ণ অজানা অচেনা এবং সাধারণ মানুষের দু’টি মকবরা এরকম একটি হাই প্রোফাইল স্থানে গড়ে উঠবে কেন? কারা তৈরি করল? তারা কি সত্যিই ঠাকুমা ও নাতনিই ছিল? এমনকী এই সমাধি স্থাপত্য যে দুই নারীরই সেটাই বা কীভাবে জানা গেল? অথচ একটি দু’টি তো নয়। বৃহৎ সমাধির অন্দরে একে একে সাতটি সমাধিস্থল। সেগুলি কাদের? সম সময়ের? নাকি পরবর্তীকালে তৈরি হয়েছে? 
সবথেকে বড় ধোঁয়াশা হল, পুরাতাত্ত্বিক গবেষণায় অনুমান করা হচ্ছে আদৌ একই সঙ্গে এবং একই কালে তৈরি হয়নি। একটি তুঘলক আমলে। যা ১৩২০ থেকে ১৪১৩ সাল পর্যন্ত সময়সীমায় বিস্তৃত। আর অন্যটি লোদি শাসনকালে। লোদিরা ১৪৫১ থেকে ১৫২৬ সাল পর্যন্ত শাসন করেছে দিল্লি। অর্থাৎ প্রায় একশো-দেড়শো বছরের ফারাক রয়ে঩ছে দুই শাসনকালের। একটি গড়ে উঠল তুঘলক আমলে। তারপর প্রায় দেড়শো বছর পার্শ্ববর্তী স্থানটি শূন্যই রইল। তারপর একটি ক্ষুদ্রাকৃতি মকবরা গড়ে তোলা হয় সেখানেই! 
বড় মকবরায় প্রবেশ করলে দেখা যাচ্ছে সিলিং ও দেওয়ালে আবছা কোরানের আয়াত লিখিত হয়েছে। কিন্তু ক্ষুদ্রাকার সমাধির গম্বুজের মাথায় ওরকম একটি স্থাপত্য কেন? ঠিক যেন কোনও রাজপুতানার কেল্লায় বসানো ছত্রী! রাজপুত স্টাইল! এর অর্থ কী? রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে! 
অনুমান করা হয় বৃহৎ এই সমাধি ছিল কোনও সামন্ত অথবা ওমরাহের বেগমের। যাদের মধ্যে ছিল রুচির ছাপ। কারণ দেওয়াল ও বহিরঙ্গে পারস্যের শিল্পকর্মের ছায়া। 
পর্যটক নেই। অজানা অচেনা ধোঁয়াশা পূর্ণ দুর্গ কিংবা সমাধিস্থলের যেমন দৃশ্য হওয়া উচিত, তেমনই এখানেও। কখনও সখনও কোনও পথশ্রান্ত পথিক ঢুকে পড়েন। দূর দেশ থেকে আসা এক বিদেশিনী ক্যামেরা নিয়ে হাঁটুমুড়ে বসেছেন অচেনা ভারতের স্মৃতি দেশে নিয়ে যেতে। ঘুরছে ঘুঘু পাখির ঝাঁক। বাতাসে মিশছে দাদি-পোতির দীর্ঘশ্বাস! 
29th  September, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
সিমলার ভৌতিক টানেল
সমুদ্র বসু

অন্ধকার একটা টানেল। স্যাঁতস্যাঁতে শ্যাওলা ধরা দেওয়াল। টানেলের ভেতরে ঢোকার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় জল পড়ার আওয়াজ। সঙ্গে কিছু ‘অন্য’ আওয়াজও কানে আসে। না, এটা কোনও ভৌতিক সিনেমার প্লট নয়। খোদ ভারতের বুকেই রয়েছে এমন একটি ‘ভূতুড়ে’ টানেল। বিশদ

29th  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
একনজরে
দিল্লি পুরনিগমের স্ট্যান্ডিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনার ভূমিকার কড়া সমালোচনা করল সুপ্রিম কোর্ট। স্ট্যান্ডিং কমিটির একটি আসনে নির্বাচন নিয়ে সাক্সেনা ...

পুজোর মুখে কার ইউটিউব চ্যানেলে কত ভিউয়ার্স বাড়বে চলছে তার প্রতিযোগিতা। কে দামি বাইকে কত গতি তুলে স্টান্টবাজি করতে পারবে চলছে তার মহড়া। কাটোয়া, দাঁইহাট ...

দু’টি পৃথক রুটের অটো ইউনিয়নের গণ্ডগোলে বন্ধ অটো ও বাস চলাচল। যার জেরে বিপাকে পড়লেন সাধারণ যাত্রীরা। শুক্রবার সকাল থেকে দিনভর বন্ধ থাকে বনগাঁ-দত্তফুলিয়া ও বনগাঁ-বয়রা রুটের বাস পরিষেবা। বন্ধ থাকে বনগাঁ-হেলেঞ্চা অটো পরিষেবা। ...

আরও বিপাকে পড়লেন রাজ্য পুলিসের প্রাক্তন আইজি পঙ্কজ দত্ত। আর জি কর কাণ্ডে তাঁর করা মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার কোনও সাড়া দেয়নি সিঙ্গল বেঞ্চ। তাই শুক্রবার তিনি প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন। এদিন দ্রুত শুনানির আর্জি খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিক্ষক দিবস
১৭৮৯ - ফরাসি বিপ্লবের সূচনা
১৮৬৪ - ঘূণিঝড়ে কলকাতা ও সংলগ্ন অঞ্চলে ১৭ হাজার লোকের মৃত্যু
১৮৯৫ - অনুশীলন সমিতির সদস্য ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী হেমন্তকুমার বসুর জন্ম
১৯৪৭ - কলকাতা ফিল্ম সোসাইটি স্থাপিত
১৯৮৯ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ফতিমা বিবি ভারত সুপিমকোর্টের প্রথম মহিলা বিচারপতি মনোনীত হন
১৮০৫ -  ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর লর্ড কর্নওয়ালিসের মৃত্যু
২০১১ - অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জোবসের মৃত্যু
২০২০- সঙ্গীত শিল্পী ও অভিনেতা শক্তি ঠাকুরের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৫০ টাকা ১১২.০৬ টাকা
ইউরো ৯১.০৪ টাকা ৯৪.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪। তৃতীয়া অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র ৪০/৩ রাত্রি ৯/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৩৩/১, সূর্যাস্ত ৫/১৭/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/২০ মধ্যে পুনঃ ৭/৭ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/২১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। 
১৮ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪। তৃতীয়া শেষরাত্রি ৪/৫৪। স্বাতী নক্ষত্র ৮/১৬। সূর্যোদয় ৫/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/১৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৪ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৯ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/১ মধ্যে ও ১২/৫৪ গতে ২/২৩ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫১ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। 
১ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নিট দুর্নীতি মামলা: পাটনা আদালতে চার্জশিট জমা দিল সিবিআই

10:31:00 PM

মহিলা টি-২০  বিশ্বকাপ: বাংলাদেশকে ২১ রানে হারাল ইংল্যান্ড

10:30:00 PM

ধর্মতলায় আমরণ অনশন শুরু করলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা

09:48:00 PM

জম্মুর ঘোরটায় বিস্ফোরক উদ্ধার, তদন্তে পুলিস

09:34:00 PM

আইএসএল: মহামেডানকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:29:00 PM

মাছ ধরতে গিয়ে বাজ পড়ে মৃত্যু রানাঘাটের ৮৪ বছরের বৃদ্ধের

09:19:00 PM