Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  অন্য পাণ্ডব ও কৌরবরাও। জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার পথে একটি বৃদ্ধ হনুমান পথ আটকে শুয়েছিল। সেটা ছিল একটি পাকদণ্ডী। ভীম অবজ্ঞার দৃষ্টিতে একবার দেখলেন যে, লম্বা লেজ ছড়িয়ে রেখেছে সেই হনুমান যাত্রাপথে। এদিক কিংবা ওদিক নয়। একেবারে ঠিক যেখান থেকে যেতে হবে সেখানেই। ক্রুদ্ধ ও বিরক্ত হয়ে ভীম তাকে আদেশ করেন সরে যেতে। লেজটা সরাও তোমার। আমি যাব। 
বৃদ্ধ হনুমান মানুষের কণ্ঠেই বললেন, আমি তো এক অশক্ত হনুমান। বৃদ্ধ। চলতে ফিরতেও পারি না। তুমি এক যুবক। শক্তিশালী এবং তেজোদীপ্ত। তুমি নিজেই সরিয়ে দাও।
ভীম এগিয়ে গিয়ে সেই চেষ্টাই করলেন। কিন্তু এ কী? এ তো নড়ানোই যাচ্ছে না। আশ্চর্য তো! প্রথমে হেলাফেলা করেছিলেন। অতএব একটু শক্তিপ্রয়োগ করলেন। নাহ! তাও কিছু হচ্ছে না। ব্যাপারটা বেশ অপমানজনক। ভীম প্রায় সর্বশক্তি নিয়োগ করলেন। তাকিয়ে দেখলেন বৃদ্ধ হনুমানের মুখে মৃদু হাসি। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভীম বুঝলেন, কিছু একটা ভুল হচ্ছে। এই হনুমান কোনও সাধারণ প্রাণী হতেই পারে না। 
ভীম করজোড়ে বললেন, আমি ক্ষমাপ্রার্থী। হার স্বীকার করছি। আমি দম্ভভরে ভেবেছি আপনি এক নিতান্তই দুর্বল প্রাণী। আর আমি ভূলোকের  মহাশক্তিধর। সেই ভুল ভাঙল। 
হনুমান এবার নিজের প্রকৃত রূপ ধারণ করলেন। নিজের শরীর বাড়িয়ে করলেন পাহাড়প্রমাণ। বুকে খোদিত রামসীতা। ভীম প্রণাম করলেন। এই মহান চরিত্র যে তাঁর ভ্রাতা সেটাও বুঝলেন ভীম। 
ভীম বললেন, আপনি আমাকে আশীর্বাদ করুন। আর আমাদের পক্ষে থাকুন। আমরা একটা প্রলয়ঙ্করী যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে যাচ্ছি। একদিকে আমরা পাণ্ডব। অন্যদিকে কৌরব। 
হনুমান বললেন, যুগ বদলে গিয়েছে। এটা এক অন্য যুগ। দ্বাপর যুগ। আমার কর্মকাণ্ডের যুগ সমাপ্ত। আমি তোমাদের কোনওরকম সহায়তা করতে পারব না। তবে আমার আশীর্বাদ আছে। আর আমি জানি তুমি যে কাজে যাচ্ছ সেটা সফল হবে। আমি সত্যের পক্ষে। আমি জ্ঞানের পক্ষে। তোমরা যেহেতু এই যুদ্ধে সত্যের পক্ষে, তাই জয় তোমাদের হবেই। ভীম আবার প্রণাম করে এগিয়ে চললেন। 
এই কাহিনি তো সকলের অবগত। তাহলে কেন আবার উচ্চারিত? কারণ, দিল্লির আধুনিকতম কেন্দ্রস্থল কনট প্লেসের নিকটেই থাকা হনুমান মন্দিরে দিল্লিবাসীর এক অবশ্য গন্তব্য বহুকাল ধরে। আর বৃদ্ধ অথবা যুবক, পূজারিরা যুগ যুগ ধরে ভক্ত ও পর্যটকদের বলে আসছেন একটাই গল্প। সেটি হল, এই সেই স্থান যেখানে ছিল জঙ্গল। আর এখান থেকেই ভীম যাচ্ছিলেন হস্তিনাপুরে। এই সেই জমিখণ্ড যেখানে শুয়েছিলেন হনুমান। ভীমের দর্প ভঙ্গ করে তাঁকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। আর এই মন্দির নির্মাণের প্রাথমিক কাজ ভীম করে গিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে জয়ের পর। 
কতটা সত্যি এই কাহিনি? মিথ ও লোকশ্রুতি সত্য-মিথ্যার গ্রাহ্য করে না। কিন্তু আধুনিক দিল্লি এই কাহিনি বিশ্বাস করে। ভীম যে ভৈরব মন্দির স্থাপন করেছিলেন সেটা অনেকেই বিশ্বাস করে। তবে সেটি পুরনো কেল্লার পিছনে। যা ছিল একদা ইন্দ্রপ্রস্থ গ্রাম। সত্যি গ্রামের নামই ছিল ইন্দ্রপ্রস্থ। তাহলে কি এই গ্রাম ইন্দ্রপ্রস্থ আর পাণ্ডবদের রাজধানী তথা রাজপ্রাসাদ ইন্দ্রপ্রস্থও একই স্থানে? সেটাও বা কে বলবে? মহাভারত ইতিহাস? নাকি মহাকাব্য অর্থাৎ কাল্পনিক এক কাহিনি সেই নিয়েই তো টানাপোড়েন ইতিহাসবিদ, পুরাতাত্ত্বিক, ধর্মীয় মানুষের মধ্যে। সুতরাং ভৈরব মন্দিরের মতোই তার অদূরে এই কনট প্লেস নামক আধুনিক মার্কেট প্লেস কোনও এককালে যখন জঙ্গলে আকীর্ণ ছিল এবং সেখান থেকেই হেঁটে গিয়েছেন ভীম, দেখা হয়েছে অমর হনুমানের সঙ্গে, সেই জনশ্রুতির বিশ্বাসও মানুষের মধ্যে প্রোথিত। কিন্তু ওই জঙ্গলে কেন এসেছিলেন ভীম? সেকথাও বলা রয়েছে। দ্রৌপদীর জন্য একটি সুগন্ধযুক্ত ফুল খুঁজতে। যা কেউ কোনওদিন দেখেনি। 
দিল্লির কনট প্লেসে থাকা হনুমান মহারাজজি মন্দিরে নাকি স্বয়ং তুলসীদাস এসেছিলেন? সেরকমও দাবি করা হয়। বলা হয়ে থাকে দিল্লির সম্রাটের সামনে তিনি ভজন শুনিয়ে হনুমান মন্দিরের উপর হিন্দুদের একচ্ছত্র অধিকার আদায় করেন। স্থাপিত হয় মন্দিরগাত্রে একটি অর্ধচন্দ্র। কেন? যাতে কোনও মুসলিম শাসক এই মন্দিরের দিকে নজর না দিতে পারে। অর্থাৎ ভাঙতে না পারে। এসব জনশ্রুতি ও বিশ্বাস। তবে বর্তমান আদলটি নির্মাণ করেন অম্বরের প্রথম মহারাজা মান সিংহ। সম্রাট আকবর তখন সিংহাসনে। পরবর্তীকালে আবার মহারাজা জয় সিং যখন অদূরেই নির্মাণ করলেন যন্তরমন্তর, তখন এই মন্দিরকে আবার সংস্কার করলেন। কনট প্লেসের বাবা খড়্গ সিং মার্গ থেকে প্রবেশ করে রৌপ্যনির্মিত মন্দির দ্বারে রামায়ণের চিত্রগাথা। দেওয়ালে তুলসীদাসের সুন্দরকাণ্ডের গোটা অধ্যায়। একা হনুমান? মোটেই নয়। রাধা-কৃষ্ণ আছেন। রয়েছেন শিব-পার্বতী। স্থান করে নিয়েছেন সন্তোষী মাতা! ভাঙা। গড়া। আবার ভাঙা। আবার গড়া। মহাকাব্য থেকে ইতিহাস। ভীম থেকে মানসিংহ। সত্যি এবং মিথের মধ্যে যতই টানাপোড়েন থাক, দিল্লির কনট প্লেসের হনুমান মন্দিরের মাহাত্ম্য ও আকর্ষণ আজও উজ্জ্বল! 
01st  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
ছোট গল্প: জামাইয়ের মোবাইল 
বিপুল মজুমদার

হ্যালো অর্পি, শোন মা, সামনের জামাইষষ্ঠীতে ওঙ্কারকে একটা স্মার্টফোন দিতে চায় তোর বাবা। তা তোদের যদি কোনও চয়েস থাকে, ইয়ে মানে কোনও কালার বা কোম্পানি, তাড়াতাড়ি সেটা জানিয়ে দিস তো ভালো হয়।’ বিশদ

28th  July, 2024
আমির খসরু ও বসন্ত উৎসব
সমৃদ্ধ দত্ত

সুফি সাধক হজরত নিজামউদ্দিনের কাছে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শান্তির খোঁজে। স্বস্তির সন্ধানে। নিবেদিত প্রাণ নিয়ে তাঁরা সকল দুঃখ-দুর্দশা, ক্ষোভ ক্রোধের আহুতি দিতে চায় এখানে। এই নিজামউদ্দিনের কাছে। তিনি তো সাধারণ সাধক নন। বিশদ

28th  July, 2024
আজও রহস্য: ন্যাশনাল লাইব্রেরির অশরীরী 
সমুদ্র বসু

বেলভিডিয়ার গার্ডেন হাউস, আলিপুর। এই নামে না চিনলেও ন্যাশনাল লাইব্রেরি কলকাতা বললে সহজেই চিনবেন অধিকাংশ মানুষ। এই গ্রন্থাগার ভবন ও সংলগ্ন এলাকাটির পোশাকি নাম বেলভেডিয়ার এস্টেট। বেলভিডিয়ার হল গথিক ঘরানার বিশেষ স্থাপত্য। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
মেয়ের হেনস্তাকারী যুবককে নিজের হাতেই শাস্তি দিলেন এক মহিলা।  গুজরাতের রাজকোটের এই ঘটনার ভিডিও সামনে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দু’জন অভিযুক্তের দু’টি হাত ধরে রয়েছে। আর ওই মহিলা লাঠি দিয়ে তাঁকে নির্মমভাবে পেটাচ্ছেন। ...

প্লাবিত এলাকায় কোনও মানুষের যাতে অসুবিধা না হয়, তা দেখার জন্য সিউড়ির বিধায়ককে ফোন করে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ...

বিশ্বকর্মা পুজোর দিন নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় মাতলেন গ্রামবাসীরা। মঙ্গলবার বামনগোলা থানা সংলগ্ন টাঙন নদীতে বাইচ প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে মানুষের ঢল নামে। বামনগোলা ও গাজোল ব্লকের মাঝামাঝি টাঙন নদীতে এই প্রতিযোগিতায় দুটি ব্লকের প্রচুর মানুষ জমায়েত হন। ...

জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মঙ্গলবার বিধানসভায় এসেছিলেন পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। বিধানসভার কমিটির বৈঠকে যাওয়ার জন্য তাঁকে সচিবালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস
বিশ্ব নৌ দিবস
১৫০২- কোস্টারিকা আবিষ্কার করেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস
১৮৯৯- সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ রাজনারায়ণ বসুর মৃত্যু
১৯০৫- সুয়েডীয়-মার্কিন অভিনেত্রী গ্রেটা গার্বোর জন্ম
১৯২৩- ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের আইন অমান্য আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়
১৯২৪- হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধী অনশন শুরু করেন
১৯৫০- অভিনেত্রী শাবানা আজমির জন্ম
১৯৭৬- ব্রাজিলের ফুটবলার রোনাল্ডোর জন্ম
২০০৬- ফুটবলার সুদীপ চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৭ টাকা ৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৫ টাকা ১১২.২০ টাকা
ইউরো ৯১.৫৭ টাকা ৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
17th  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

২ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা ৬/৩৩ দিবা ৮/৫ পরে কুম্ভ প্রতিপদ ৫৭/১০ রাত্রি ৪/২০। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৩/৫০ দিবা ১১/০। সূর্যোদয় ৫/২৭/৪২, সূর্যাস্ত ৫/৩৩/৫৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৭/৫৩ পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/২২ গতে ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৫ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ গতে ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩২ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/০ মধ্যে পুনঃ ১১/৩১ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। 
১ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা দিবা ৮/৪৮। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১২/৫৫। সূর্যোদয় ৫/২৭, সূর্যাস্ত ৫/৩৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৭/৫৪ মধ্যে ও ১০/১৪ গতে ১২/৩৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১ গতে ৬/৫১ মধ্যে ও ৮/৩০ গতে ৩/৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/২১ গতে ৭/৮ মধ্যে ও ১/১৯ গতে ৩/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/১ মধ্যে ও ১১/৩২ গতে ১/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে।
১৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
উত্তরপ্রদেশের মথুরায় লাইনচ্যুত একটি মালগাড়ি

11:18:00 PM

এখনও এক লক্ষ কুড়ি হাজার কিউসেক জল ছাড়ছে ডিভিসি

10:46:00 PM

বিহারের কৃষ্ণনগরে একাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগ দুষ্কৃতীদের, হতাহতের খবর নেই

10:36:00 PM

নবান্ন সভাঘরে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বাধীন টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক শেষ

09:47:00 PM

এসিএল-২ : মোহন বাগান বনাম রাভশানের ম্যাচ গোলশূন্য ড্র

09:26:00 PM

ইজরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠী

09:25:00 PM