Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন। 
গুরু হরগোবিন্দ: কোনও পার্থক্য নেই। আমার ঈশ্বর একজনই। তার নাম সত্য। সত্যই সৃষ্টিকর্তা ও ক্ষমাসুন্দর।
জাহাঙ্গির: আমাদের এই পৃথিবী সম্পর্কে আপনার কী অভিমত?
গুরু হরগোবিন্দ: ঈশ্বর বিশ্বের স্রষ্টা। আবার তিনিই একদিন এই পৃথিবী ধ্বংস করবেন। এরকম লক্ষ লক্ষ পৃথিবী আরও আছে। আমরা কেউ সেটা জানি না। তবে অনুভূতি তীব্র হলে অনেক সময় যেন টের পাওয়া যায়। আমরা জানি না যে, সংখ্যায় কত। ঈশ্বর জানেন। তিনি সর্বশক্তিমান। কতটা শক্তি তাঁর? আমরা জানি না। সেটাও তিনিই জানেন। 
জাহাঙ্গির: হিন্দু না মুসলিম? কাদের ধর্ম বেশি উন্নত?
গুরু হরগোবিন্দ: সত্যরূপী আলো নির্মাণ করেছেন। সেই আলো থেকে এই জগতের জন্ম। সৃষ্টিকর্তার মধ্যেই থাকে সৃষ্টি। সৃষ্টির মধ্যেই থাকেন সৃষ্টিকর্তা। সুতরাং ভালো অথবা মন্দ— সকলই সমান তাঁর কাছে। কে বেশি ভালো এরকম প্রশ্ন অবান্তর।
জাহাঙ্গির: কে যোগ্য শাসক?
গুরু হরগোবিন্দ: সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক হল সত্য। অর্থাৎ ঈশ্বর। 

শিখগুরু হরগোবিন্দকে দিল্লি ডেকে পাঠিয়েছিলেন মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গির। এই গুরুর প্রভাব ক্রমেই বাড়ছে। দূর দূরান্ত থেকে তাঁর কাছে সব ধর্মের মানুষ যায়। সন্দেহ হচ্ছে জাহাঙ্গিরের। প্রতিদিন সকাল ও বিকেল, দু’বার করে দরবার বসান গুরু। সেখানে শুধুই যে ধর্মযাপন নিয়ে কথাবার্তা হয় তা নয়। জীবনের প্রতিটি সমস্যা নিয়ে তাঁর শরণাপন্ন হয় মানুষ। এমনকী তিনি নিজে এক অসামান্য যোদ্ধা। বাবা অর্জন সিংকে দিল্লিতে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছিলেন জাহাঙ্গির। সেই ক্ষোভ তাঁর আজও আছে। এমনকী একবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠান মুঘল সম্রাট। সঙ্গে ছিল আরও ৫২ জন রাজা। গোয়ালিয়র দুর্গে আটক রেখেও গুরুর প্রভাব কাটানো যায়নি। প্রবল বিদ্রোহ হয়ে যায় অমৃতসর থেকে লাহোর পর্যন্ত। জাহাঙ্গির তাঁকে মুক্তি দিয়েছিলেন। 
 শিখগুরু হরগোবিন্দের শক্তি সম্পর্কে একটা সময় শ্রদ্ধাশীল তো বটেই, জাহাঙ্গির সমীহ করা শুরু করেন। কারণ একবার এই শিখ গুরুকে সঙ্গে নিয়েই জাহাঙ্গির গিয়েছিলেন শিকারে। দিল্লির ঠিক বাইরের এক জঙ্গলে। আচমকা জাহাঙ্গিরের সামনে এক বাঘ। জাহাঙ্গির কী করবেন? ঝাঁপ দিতে উদ্যত সেই বাঘ। হঠাৎ উড়ে এলেন যেন গুরু হরগোবিন্দ। তিনি দাঁড়ালেন বাঘ আর সম্রাটের মাঝখানে এবং তরবারি দিয়ে একাই লড়াই করলেন বাঘের সঙ্গে। জয়ীও হলেন। চমৎকৃত জাহাঙ্গির সেই প্রথম শিখ গুরুকে প্রণাম করলেন। জাহাঙ্গিরকে গুরু হরগোবিন্দ শিক্ষা দিয়েছেন প্রজাপালনে। বলেছিলেন, যে শাসকের অগ্রাধিকার প্রজাদের কষ্ট দূর করা, তিনিই ইতিহাসে চিরকালীন সম্মান পাবেন। এটাই মানবসভ্যতার নিয়ম।
কিন্তু এটা আসল গল্প নয়। এই কাহিনি বলার কারণ কী? কারণ হল দিল্লিতে জাহাঙ্গিরের সঙ্গে দেখা করার অথবা নিজের ভক্তদের দর্শন দেওয়ার জন্য গুরু হরগোবিন্দ যেখানে এসে থাকতেন, সেই স্থানের আশ্চর্য এক মাহাত্ম্য। যার নাম ‘মজনু কা টিলা’।
তিনটি ধর্মের এক বিস্ময়কর মিলনস্থল মজনু কা টিলায় আজ দু’রকম মানুষের ভিড়। প্রেমিক-প্রেমিকা। নিরালা সময়যাপনের জন্য। আর দ্বিতীয় পর্যটকদের প্রিয় হল খাদ্য। তিব্বতের খাবার খেতে হলে কোথায় আসতে হবে দিল্লিতে? মজনু কা টিলায়। কিন্তু কে এই মজনু?
ষোড়শ শতাব্দীর এক সুফি সাধক। আসল নাম আবদুল্লা। ঈশ্বরের কাছে নিজেকে নিবেদন করলেও আবদুল্লা নিজেকে ঈশ্বরের প্রেমিক হিসেবেই বিবেচনা করতেন। ডাক নাম নিয়েছিলেন মজনু। কিন্তু শুধুই একাকী সাধনা করব, এই জগতে এসেছি অথচ জীবজগতের কাজে আসব না— এই জীবনযাপন তো অর্থহীন। তাই সামান্য যেটুকু ক্ষমতা, সেই সাধ্য নিয়েই মজনু এক পন্থা আবিষ্কার করেছিলেন জীবসেবার। যমুনা নদীর নৌকার মাঝি হয়েছিলেন। গরিব মানুষকে বিনামূল্যে তিনি যমুনা নদী পার করিয়ে দিতেন। তখন দিল্লির শাসক সিকন্দর লোধি। হঠাৎ জানা গেল এক গুরুজি এসেছেন দিল্লিতে। যমুনা তীরে তিনি থাকছেন। ১৫০৫ সালের ২০ জুলাই। মজনুর জীবনের বাঁক বদল হল। তিনি দেখতে পেলেন সেই গুরুকে। যাঁর নাম গুরু নানক! 
শিখগুরু মহামানব গুরু নানকের সংস্পর্শে এসে প্রকৃত সাধনার সন্ধান পেলেন মজনু। আর গুরু বললেন, ‘এই যে তুমি স্বার্থহীনভাবে মানুষকে উপকার করে চলেছ, এটাই হল ধর্মের প্রকৃত শিক্ষা। কোনও সাধনাই এর থেকে বড় হতে পারে না।’ মজনু গুরুকে প্রণাম করে আশীর্বাদ নিলেন আর হলেন বিশুদ্ধ সাধক। গুরু নানক এই মজনুর ঘাটের কাছে এসেছিলেন। তারপর আবার গুরু হরগোবিন্দও এই স্থানকেই বেছে নিয়েছিলেন দিল্লিযাপনের জন্য। মজনুর কর্মস্থান তথা বাসস্থানের সেই পাহাড়ি অংশটির নাম হয়ে গিয়েছিল ক্রমেই ‘মজনু কা টিলা’। ১৭৮৩ সালে অকাল সেনার সেনাপতি যোদ্ধা বাঘেল সিং ধালিওয়াল শিখধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানকজি এবং ষষ্ঠ গুরু হরগোবিন্দের স্মৃতিধন্য মজনু কা টিলায় গড়ে তুললেন এক গুরুদ্বার। দিল্লিতে প্রাচীন যে কয়েকটি গুরুদ্বার রয়েছে, মজনু কা টিলার এই গুরুদ্বারটি তার মধ্যে অন্যতম। এই অঞ্চলেই মুসলিম সাধক আবদুল্লার সঙ্গে দেখা হয় গুরু নানকের। 
কিন্তু না, কাহিনি সমাপ্ত হল না। ১৯৫৯ সালে দলাই লামা তাঁর অনুগামীদের নিয়ে লাসা থেকে মধ্যরাতে পালিয়ে এসেছিলেন এক অবিস্মরণীয় সফর করে। গুপ্তঘাতকদের চোখ এড়িয়ে। আক্রমণকারীদের হাত এড়িয়ে। দীর্ঘ পরিক্রমার পর ভারতের দ্বারপ্রান্তে হাজির হন তিনি ও তাঁর অনুগামীর দল। এর পরের ইতিহাস সর্বজনবিদিত। সেই যে দলাই লামার সঙ্গীরা, তারা একটা সময় ধীরে ধীরে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। একটি বড় অংশ রাজধানী দিল্লির একটি বিশেষ অঞ্চলে তাঁরা বাসা গড়লেন। কোথায়? মজনু কা টিলা সংলগ্ন জনপদে। মুসলিম, শিখের পর মজনু কা টিলায় বহুত্ববাদের বহতা নদীতে মিশ্রিত হল তিব্বত থেকে আসা বৌদ্ধরা। 
 মজনু কা টিলায় অবিরত ভিড়। পর্যটকের। প্রেমিক-প্রেমিকার। খাদ্যরসিকের। ধর্মপ্রাণের। ইতিহাস সন্ধানীর। মজনু কা টিলা থেকে প্রায় ২ হাজার কিলোমিটার দূরের বাসিন্দা এক মহাপ্রাণ বিশ্বকবি লিখেছিলেন ভারতের আত্মার বাণী! সেই বাণী যেন মজনু কা টিলায় জীবন্ত হয়ে দেখা যায়। কী সেই বাণী?
‘দিবে আর নিবে, মিলাবে মিলিবে, যাবে না ফিরে এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে’। 
09th  June, 2024
ছোট গল্প: একাকিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

ওই আবার। দরজাটা খুলল মনে হচ্ছে না? খুব আস্তে আস্তে খুলেছে দরজা। যাতে সুকৃতির কানে না আসে আওয়াজটা। কালও এ সময় হয়েছিল আওয়াজটা। এই ভোরের দিকে,  যখন চারদিক ঘুমে অচেতন,  সেই সময়টাই বেছে নিয়েছে। বিশদ

23rd  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। বিশদ

23rd  June, 2024
আজও রহস্য: স্পেডলিনস ক্যাসেলের ভূত
সমুদ্র বসু

আন্নান নদীর দক্ষিণ তীরে আজও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যে দুর্গ সেট হল স্পেডলিনস টাওয়ার। এটি একসময়ে ছিল  ডামফ্রিসশায়ার কাউন্টি, আজকের দিনে স্কটল্যান্ডের লকারবি-এর অংশ। ভূত মানে যেমন অশরীরী তেমনই ভূত মানে অতীত। বিশদ

23rd  June, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। বিশদ

16th  June, 2024
অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
একনজরে
মুখ বন্ধ রাখতে নির্যাতিত নাবালিকা ও তার মাকে টাকা দিয়েছিলেন কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা শীর্ষ বিজেপি নেতা বি এস ইয়েদুরাপ্পা। বিশেষ পকসো আদালতে পেশ করা ...

শুক্রবার সকালে বাড়ি থেকে প্রায় ১৫কিলোমিটার দূরে কালনার ধর্মডাঙা গ্রামে পুকুর থেকে এক নবম শ্রেণির ছাত্রীর দেহ উদ্ধার ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। মৃতার নাম নার্গিস মণ্ডল(১৫)। ...

ভোট আসতে এখনও বাকি প্রায় চার মাস। তার আগেই একটি চ্যানেল আয়োজিত বিতর্কসভায় হাজির হলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তাঁর রিপাবলিকান প্রতিপক্ষ ডোনাল্ড ট্রাম্প। ...

ফিজিক্যাল এডুকেশন ফাউন্ডেশন অব ইন্ডিয়া এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত তৃতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল বাংলা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণায় বিশেষ অগ্রগতি। নতুন কর্মপ্রাপ্তির খবর পেতে পারেন। প্রেম প্রণয় যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬১৩– লন্ডনে শেক্সপিয়ারের বানানো গ্লোব থিয়েটার ভস্মীভূত হয়
১৭৫৭– লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন এবং মীরজাফর বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার নবাব হন
১৮৬৪– শিক্ষাবিদ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তথা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য বাংলার বাঘ আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭৩– মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যু
১৮৯৩– বিজ্ঞানী, পরিসংখ্যানবিদ এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট এর প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের জন্ম
১৯১৩ - নরওয়েতে মহিলাদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৩৬– সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহর জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৮ টাকা ৮৪.৩২ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৬৯ টাকা ১০৭.১৪ টাকা
ইউরো ৮৭.৬৮ টাকা ৯০.৭৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ আষাঢ়, ১৪৩১, শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪। অষ্টমী ২৩/২৫ দিবা ২/২১। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ৯/৩৫ দিবা ৮/৪৯। সূর্যোদয় ৪/৫৮/৪৯, সূর্যাস্ত ৬/২১/৭। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৭/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১১/১৯ গতে ১/২৬ মধ্যে পুনঃ ২/৫১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৬/৩৯ মধ্যে পুনঃ ১/২০ গতে ৩/০ মধ্যে পুনঃ ৪/৪১ গতে অস্তবিধি। কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৯ গতে উদয়াবধি।  
১৪ আষাঢ়, ১৪৩১, শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪। অষ্টমী দিবা ৩/৩৫। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ১০/৪০। সূর্যোদয় ৪/৫৮, সূর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১১/২১ গতে ১/২৯ মধ্যে ও ২/৫৫ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৯ মধ্যে ও ১/২১ গতে ৩/২ মধ্যে ও ৪/৪৩ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪৩ মধ্যে ও ৩/৩৯ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। 
২২ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন বিরাট কোহলি

11:59:47 PM

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত, শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

11:45:00 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল: ৭ রানে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত

11:39:08 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল: ৪ রানে আউট কাগিসো রাবাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬৮/৮ (১৯.৫ ওভার) টার্গেট ১৭৭

11:37:11 PM

ইউরো কাপ: ইতালিকে ২-০ গোলে হারাল সুইৎজারল্যান্ড

11:32:33 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল: ২১ রানে আউট মিলার, দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬১/৭ (১৯.১ ওভার) টার্গেট ১৭৭

11:30:55 PM