Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। স্বাভাবিকভাবেই মনে হয় আজ থেকে শ’দেড়েক বছর আগের কলকাতার কথা। এসি-কুলার ও রেফ্রিজারেটর ছাড়া কেমন কাটত শহরবাসীর গ্রীষ্ম? 
হ্যাঁ, জানি পাঠক বলবেন সে সময়ে এত গরম পড়ত না। কিন্তু ১৮৮৯ সালে কলকাতার আবহাওয়া নিয়ে সঙ্কলিত তথ্য অনুযায়ী এপ্রিল-মে মাসে শহরের সর্বাধিক তাপমান প্রায়ই ১০৫ বা ১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইটে পৌঁছে যেত। মানে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সেই তাপপ্রবাহে সমান নাজেহাল হতেন সাহেব, নেটিভ নির্বিশেষে আপামর শহরবাসী।  সাহেবদের মতো এদেশীয় ধনীরাও টানা পাখার হাওয়া, ভেজা খসখসের পর্দার আরাম বা আইস হাউস থেকে নগদে কেনা বরফের বিলাসিতায় খানিকটা সামাল দিতেন। স্বাভাবিকভাবেই সে সব তো ছিল সাধারণ মানুষের আয়ত্তের বাইরে। তবে তাদের হাতে ছিল এক প্রাচীন পদ্ধতি।  সেটা হল ‘স্নান’। ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সকলেই গায়ে মাথায় জল ঢেলে গরমের জ্বালা জুড়োতেন।  
ভারতে স্নানের, বিশেষ করে গঙ্গা স্নানের মাহাত্ম্য ধর্মীয় আচারের পথ ধরে ব্যক্তিগত আচরণের অঙ্গ হয়ে গিয়েছে। কলকাতার ক্ষেত্রেও এর অন্যথা হয়নি। শীত-গ্রীষ্ম বারো মাস মানুষ গঙ্গা স্নান করে এসেছেন। অমৃতলাল বসুর স্মৃতিকথায় পাওয়া যায় উত্তর কলকাতার ভোরে ‘শিব ধন্য কাশী’ ‘শিব ধন্য কাশী’ জপ করতে করতে যাওয়া এক নামহীন গঙ্গা স্নানার্থীর কথা। বনেদি বাড়ির মহিলারা গঙ্গা স্নানে যেতেন ঘেরাটোপ ঢাকা পালকিতে চড়ে। সেই পালকি সমেত গঙ্গায় ডুব দিয়ে আব্রু-সম্ভ্রম বজায় রেখে স্নানপর্ব মিটত নির্বিঘ্নে। আবার গঙ্গার তীর বরাবর যে সব বিত্তবান প্রাসাদ গড়তেন, তাদের অনেকে বাড়িতে সরাসরি জোয়ারের জল নির্দিষ্ট অংশে ঢুকে আসার জন্য সুড়ঙ্গ জাতীয় পরিকাঠামো তৈরি রাখতেন। দিনে দু’বার সেই জলে স্নান করার সুযোগ পেতেন বাড়ির বাসিন্দারা। তবে দৈনন্দিন ব্যবস্থা হিসাবে স্নানের জন্য ভারীদের এনে দেওয়া তোলা জলের উপরই ভরসা করা হতো। গ্রীষ্মের দুপুর পেরিয়ে সেই জলেই বিকেলের গা ধোয়া ছিল মেয়ে মহলের এক নিজস্ব শৌখিনতা।
সমাজের উঁচুতলার কথা ছেড়ে যদি সাধারণ মানুষের স্নানের কথা বলি, তাহলে গঙ্গা স্নান ছাড়াও প্রতিটি পাড়াতেই ছড়িয়ে থাকা পুকুরগুলি ছিল মানুষের স্নানের জায়গা। কিন্তু শহর বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই সব পুকুরের জল দূষিত হয়ে নানা রোগের উৎস হয়ে উঠল। উনিশ শতকের শেষ দিকে পুরসভার হেলথ অফিসার ডাক্তার পেইন-এর উদ্যোগে এই বিপদ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগ শুরু হয়। এই অভিযানের অংশ হিসেবে ১৮৮৩-’৮৪ সালে কলকাতা পুরসভা প্রচলন করে নিঃশুল্ক সর্বজনীন স্নানাগারের। ১৯১৪ সালে পুরসভার দেওয়া গঙ্গার অপরিস্রুত জল ব্যবহার করা কাঠামোগুলির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১১২।  
অষ্টাদশ শতকের শেষ থেকেই শহরের বিশেষ কিছু জায়গায় ‘হামাম’ বা সর্বজনীন স্নানাগারের কথা জানা যায়। মধ্য কলকাতায় একটি রাস্তার নামই ছিল হামাম গলি। ঠিক টার্কিশ হামাম বলতে যে স্নান-বিলাসিতার ছবি মনের আয়নায় ভেসে ওঠে, ঠিক তেমনটা হয়তো নয়, তবে পুরসভার ব্যবস্থাপনায় পুরুষ ও মহিলাদের আলাদা স্নান ও কাপড় কাচার জায়গাগুলি বিশ শতকের মাঝের সময়েও রীতিমতো কার্যকর ছিল। বিশিষ্ট ঐতিহাসিক ডঃ অতুল সুর তেমন তিনটি  হামামের কথা বলেছেন নিজের স্মৃতিকথায়। প্রথমটি ছিল শ্যামবাজার পোস্ট অফিসের সামনে মোহনবাগান লেনে ঢুকতে বাঁ-দিকে। দ্বিতীয়টি রাজাবাজারের সামনে আর তৃতীয়টি প্রিন্সেপ স্ট্রিটে। ঔপনিবেশিক শহরের স্বাস্থ্যবিধান ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থি এই জায়গাগুলোকে স্থানীয়রা 
বলতেন ‘হৌস’।    
‘হৌস’ শব্দটি হয়তো চৌবাচ্চা বোঝাতেই ব্যবহার করা হতো। ‘কলিকাতা দর্পণ’ বইতে রাধারমণ মিত্র শহরের জল সরবরাহ ব্যবস্থার কথা বলতে লিখেছেন যে, ১৮২০ সালে চাঁদপাল ঘাটের পাশে একটি ছোট স্টিম ইঞ্জিন বসিয়ে গঙ্গার জল পাম্প করে তুলে এক প্রকাণ্ড হৌস বা চৌবাচ্চায় রাখা হতো। চৌবাচ্চা থেকে বেরনো সরু নালা বেয়ে সেই জল বিভিন্ন পাড়ায় যেত। প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে একসময় এভাবে জল সরবরাহ করার প্রয়োজন ফুরল। তবে মজার কথা হচ্ছে যে, তখন সেই বিশাল চৌবাচ্চা, যাকে চৌবাচ্চা না বলে পুকুর বলাই ভালো, তার উপরেই গড়ে উঠল ‘ক্যালকাটা বাথ হাউস’।  প্রাচীন বাথ হাউসের সংস্কৃতিকে ভিত্তি করে ১৮৮৭ সালে শহরের শুধুমাত্র শ্বেতাঙ্গ নাগরিকদের স্নানকেন্দ্রিক সামাজিক মেলামেশার স্থান হিসাবে শুরু হয় সংস্থাটি। ‘বাথ হাউস’ হিসাবে শুরু হয়ে পরবর্তী সময়ে অবশ্য পরিচয় বদল করে হয় ‘ক্যালকাটা সুইমিং ক্লাব’।  সেই সাবেক পরিকাঠামো আজও টিকে আছে শহরের বুকে। তার উৎস এবং বিবর্তনের সঙ্গে শহরের গ্রীষ্মের সম্পর্কের কথা ক’জনই বা খোঁজ রাখে! 
পাইপের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি অপরিস্রুত গঙ্গার জল পৌঁছে দেওয়া ছিল শহরের পুর উন্নয়নের একটি ধাপ। বিশেষ করে ১৮৮৫ সালে মল্লিকঘাটে নতুন পাম্পিং স্টেশন বসানোর পর।  সেই জলে কাপড় কাচা বা ঘর ধোয়ার মতো কাজ চলত। আবার সেই পাইপে হাইড্রান্ট বসিয়ে জল দিয়ে রাস্তা ও ফুটপাত ধোয়ার মতো নাগরিক পরিষেবাও দেওয়া হতো। এক পর্যায় সেই হাইড্রান্টের সংখ্য ১ হাজার ১০০ ছাড়িয়ে যায়। তারপর একসময় সেই কাজ পুরসভা বন্ধ করল। কিন্তু গঙ্গার জলের সেই কল কি একেবারেই মুছে গেল শহরের বুক থেকে? 
এই গ্রীষ্মের সকালে একবার উত্তর বা মধ্য কলকাতার কিছু অঞ্চলে ঘুরলেই  পেয়ে যাবেন এই প্রশ্নের উত্তর। দেখবেন প্রচুর মানুষ ফুটপাতের ধারে কোনও চৌবাচ্চা থেকে ঘোলা জল তুলে গরমের জ্বালা মেটাচ্ছেন। সেই জলে শীত-গ্রীষ্ম তাঁদের স্নান চলে। গ্রীষ্মে অবশ্যই একটু বেশি সময় ধরে। ব্রিটিশ আমলে বিনে পয়সায় পাওয়া পরিষেবা স্বাধীনতাত্তোর দেশে টাকার বিনিময়ে নিতে বাধ্য করতে একসময়ে এই স্নানার্থীদের পুলিস দিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার ঘটনাও দেখেছে শহর! তারপর সময় বদলেছে সব অর্থেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে ফুটপাত ভরসা করে জীবনধারণ করা এই সব মানুষ আর তাদের ‘গঙ্গা কল’। যে জলের উৎস মা গঙ্গা। একটু আশ্চর্য লাগলেও, এটাই ঘটনা যে গঙ্গার জলের লাইন হিসেবে যে ব্যবস্থা শুরু হয়েছিল উনিশ শতকে, তা আজও গ্রীষ্মের তাপ ক্লিষ্ট সহ নাগরিকদের কাছে শান্তির বারি পৌঁছে দিচ্ছে।  
26th  May, 2024
ছোট গল্প: একাকিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

ওই আবার। দরজাটা খুলল মনে হচ্ছে না? খুব আস্তে আস্তে খুলেছে দরজা। যাতে সুকৃতির কানে না আসে আওয়াজটা। কালও এ সময় হয়েছিল আওয়াজটা। এই ভোরের দিকে,  যখন চারদিক ঘুমে অচেতন,  সেই সময়টাই বেছে নিয়েছে। বিশদ

23rd  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। বিশদ

23rd  June, 2024
আজও রহস্য: স্পেডলিনস ক্যাসেলের ভূত
সমুদ্র বসু

আন্নান নদীর দক্ষিণ তীরে আজও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যে দুর্গ সেট হল স্পেডলিনস টাওয়ার। এটি একসময়ে ছিল  ডামফ্রিসশায়ার কাউন্টি, আজকের দিনে স্কটল্যান্ডের লকারবি-এর অংশ। ভূত মানে যেমন অশরীরী তেমনই ভূত মানে অতীত। বিশদ

23rd  June, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। বিশদ

16th  June, 2024
অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন।  বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
একনজরে
মুখ বন্ধ রাখতে নির্যাতিত নাবালিকা ও তার মাকে টাকা দিয়েছিলেন কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা শীর্ষ বিজেপি নেতা বি এস ইয়েদুরাপ্পা। বিশেষ পকসো আদালতে পেশ করা ...

ফিজিক্যাল এডুকেশন ফাউন্ডেশন অব ইন্ডিয়া এবং বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত তৃতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল বাংলা। ...

হুগলির উত্তরপাড়ায় গঙ্গার জলে তলিয়ে মৃত্যুর ঘটনায় রাশ পড়ছে না। শুক্রবার ভোরবেলা ফের এক যুবক উত্তরপাড়ার রামঘাটে গঙ্গায় তলিয়ে যান। ভারতীয় দল ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে ...

ফুলবাড়ির সিমবক্সকাণ্ডে বাংলাদেশ যোগ পেল শিলিগুড়ি মোট্রোপলিটন পুলিসের গোয়েন্দা শাখা। ওই ঘটনায় চতুর্থ অভিযুক্ত আব্দুল কাদেরকে গ্রেপ্তারের পর এই ব্যাপারে পুলিস নিশ্চিত হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণায় বিশেষ অগ্রগতি। নতুন কর্মপ্রাপ্তির খবর পেতে পারেন। প্রেম প্রণয় যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬১৩– লন্ডনে শেক্সপিয়ারের বানানো গ্লোব থিয়েটার ভস্মীভূত হয়
১৭৫৭– লর্ড ক্লাইভ মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন এবং মীরজাফর বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার নবাব হন
১৮৬৪– শিক্ষাবিদ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তথা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য বাংলার বাঘ আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭৩– মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যু
১৮৯৩– বিজ্ঞানী, পরিসংখ্যানবিদ এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট এর প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের জন্ম
১৯১৩ - নরওয়েতে মহিলাদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৩৬– সাহিত্যিক বুদ্ধদেব গুহর জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৮ টাকা ৮৪.৩২ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৬৯ টাকা ১০৭.১৪ টাকা
ইউরো ৮৭.৬৮ টাকা ৯০.৭৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,০৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ আষাঢ়, ১৪৩১, শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪। অষ্টমী ২৩/২৫ দিবা ২/২১। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ৯/৩৫ দিবা ৮/৪৯। সূর্যোদয় ৪/৫৮/৪৯, সূর্যাস্ত ৬/২১/৭। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৭/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১১/১৯ গতে ১/২৬ মধ্যে পুনঃ ২/৫১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৬/৩৯ মধ্যে পুনঃ ১/২০ গতে ৩/০ মধ্যে পুনঃ ৪/৪১ গতে অস্তবিধি। কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৯ গতে উদয়াবধি।  
১৪ আষাঢ়, ১৪৩১, শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪। অষ্টমী দিবা ৩/৩৫। উত্তরভাদ্রপদ নক্ষত্র ১০/৪০। সূর্যোদয় ৪/৫৮, সূর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১১/২১ গতে ১/২৯ মধ্যে ও ২/৫৫ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৯ মধ্যে ও ১/২১ গতে ৩/২ মধ্যে ও ৪/৪৩ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪৩ মধ্যে ও ৩/৩৯ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। 
২২ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন বিরাট কোহলি

11:59:47 PM

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত, শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

11:45:00 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল: ৭ রানে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত

11:39:08 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল: ৪ রানে আউট কাগিসো রাবাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬৮/৮ (১৯.৫ ওভার) টার্গেট ১৭৭

11:37:11 PM

ইউরো কাপ: ইতালিকে ২-০ গোলে হারাল সুইৎজারল্যান্ড

11:32:33 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ ফাইনাল: ২১ রানে আউট মিলার, দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬১/৭ (১৯.১ ওভার) টার্গেট ১৭৭

11:30:55 PM