পুজোর মরশুমে পসরা সাজিয়ে সেজে উঠেছে কলকাতার অন্যতম সেরা বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান ‘সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী প্রাইভেট লিমিটেড।’ প্রায় ১৪৭ বছরের পুরনো এই দোকানকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন কর্ণধার নিতাই সাহা ও তাঁর ভাই। তাঁদের সহযোগী নিতাইবাবুর পুত্র এবং দুই ভ্রাতুষ্পুত্র।
গুজরাতি শিল্প ও পোশাক দিয়ে সেজে উঠেছে গড়িয়াহাট রোডের কল্যাণ জুয়েলার্সের কাছে সেনবাটি হল। এখানেই শুরু হয়েছে প্রদর্শনী ‘গরভি গুরজরি’। হ্যান্ডলুম ও হ্যান্ডক্রাফটের বিভিন্ন সামগ্রী পাবেন এখানে।
বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রর জন্মশতবর্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। সহযোগিতায় রয়েছে পূরবী। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্সের গড়িয়াহাট শাখায় এই কিংবদন্তি শিল্পীর স্মৃতিতে প্রথম স্বর্ণমুদ্রা প্রকাশ করা হয়।
আগ্নেয়গিরি, বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়া, ঘন জঙ্গল আর নাম না জানা রঙিন পাখির কলরব। দক্ষিণ আমেরিকার কিতোয় গেলে মন ভরে যাবে অজানাকে জানার আনন্দে।
পুজোর কেনাকাটা অনেকে সবে শুরু করলেন, কারও আবার শেষের পথে। কেউ হয়তো লিস্ট তৈরি করে খোঁজ নিচ্ছেন কোথায় কেমন জিনিস মিলবে। সকলের জন্যই রইল বিভিন্ন বিপণির খোঁজখবর।
নারীকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান রঁদেভু-র উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজিত হয়েছিল ‘অক্ষরা ২০২৪ ফ্যাশন শো’। চার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অদিতি, দেবযানী, রুবিনা এবং শিখা ছিলেন এই আয়োজনে। শাড়ি ও কাফতান নিয়ে তাঁরা নিজেরাও নানা কাজ করেন।
কলকাতা ও জেলার বিপণিগুলিতে সাজ সাজ রব। সকলেই সাজিয়ে বসেছে পরসা। কোথায় কেমন দাম? কী মিলছে কোন দোকানে?
পুজোর আগে ফের নানারকমের জিনিস এক ছাদের তলায়! সৌজন্যে পিলিট্যাক্সি। আজ ১৪ সেপ্টেম্বর ও আগামিকাল ১৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জ এলাকায় সুধা হল-এ বসেছে এক প্রদর্শনীর আসর।
অফবিট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গত কয়েকবছরে পর্যটকদের কাছে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে জুনপুট, বাঁকিপুট। বিস্তারিত লিখেছেন সৌমিত্র দাস।
ইন্দোনেশিয়ার বালির অপার সৌন্দর্য বর্ণনায় সমীর কুমার ঘোষ।
পুজো দোরগোড়ায়। এইবেলা তালিকা মিলিয়ে উপহারের সামগ্রী ও নিজের পোশাকটিও কিনে ফেলতে হবে। কেনাকাটার এই মরশুমে কলকাতার সঙ্গে পিছিয়ে নেই জেলার বিপণিগুলিও। রইল তেমন কিছু প্রতিষ্ঠানের খবর।
রোলি নদীর দুরন্ত স্রোতের সঙ্গে নিস্তব্ধ গভীর পাইনের বন। এই নিয়েই পাবং গ্রামের সৌন্দর্য।
আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গোদরেজের সিন্থল ফোম বডিওয়াশ
কলকাতা হোক বা শহরতলি, মফস্সল— বডি ওয়াশ ব্যবহারে অভ্যস্ত সব বয়সের মানুষ। ত্বকচর্চায় অভ্যস্তদের কথা মাথায় রেখেই গোদরেজ নিয়ে এল ফোম দেওয়া বডি ওয়াশ। সংস্থার সিন্থল ব্র্যান্ডের ছাতার তলায় বাজারে এল নতুন এই সিন্থল ফোম বডিওয়াশ। সংশ্লিষ্ট সংস্থার পার্সোনাল কেয়ার মার্কেটিং প্রধান নীরজ সেনগুট্টুভান বলেন, ‘ভারতের বাজারে বডিওয়াশের চাহিদা রয়েছে। ক্রেতারা স্নানের সময় সুন্দর অভিজ্ঞতা উপভোগ করেন। সিন্থল ফোম বডিওয়াশ তাদের সেই চাহিদাকে পূরণ করবে।’ বাজারচলতি বিভিন্ন বডিওয়াশ ব্যবহারের সময় জল অনেক বেশি ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু সিন্থল ফোম বডিওয়াশ সামান্য জল দিয়ে ধুয়ে ফেলা সম্ভব। অরিজিনাল এবং লাইম এই দুটো ভিন্ন সুগন্ধে পাওয়া যাবে এই বডিওয়াশ। সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে, ত্বককে পরিষ্কার করার পাশাপাশি মোলায়েমও রাখতে সাহায্য করবে নতুন এই ফোম বডিওয়াশ।
স্থাপত্যশিল্প প্রদর্শনী উদ্বোধনে হর্ষ নেওটিয়া
স্বভূমিতে চলছে স্থপতিশিল্পী বিভি দোশি স্মৃতি প্রদর্শনী। উদ্বোধন করেন হর্ষ নেওটিয়া। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে এটি। সোম থেকে শুক্রবার বিকেল ৪টে থেকে ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকছে প্রদর্শনী। শনি ও রবিবার দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তা খোলা থাকছে। স্থাপত্যে আধুনিক নকশার জনক বলা হয় দোশিকে। তাঁর ৭০ বছরের কর্মজীবনে স্কুল, লাইব্রেরি, আর্ট সেন্টার সহ ইমারতের নানা ধরনের নকশা সৃষ্টি করেছেন তিনি। তাঁর স্মৃতিতেই এই প্রদর্শনীর আয়োজন। এখানে বিখ্যাত স্থপতিদের কাজ প্রদর্শিত হবে। তাঁদের অন্যতম নীলকণ্ঠ ছায়া, কল্লোল যোশি, সোহন নীলকণ্ঠ প্রমুখ। সকলের কাজের বৈশিষ্ট্য কোথায় এবং কীভাবে তা আলাদা তারই নিদর্শন রয়েছে এই প্রদর্শনীতে। স্থাপত্য নিয়ে যাঁরা পড়াশোনা করছেন বা এই বিষয়ে আগ্রহী তাঁদের কাছে এমন প্রদর্শনী উল্লেখযোগ্য।
নতুন ওয়েবসাইট খুলল লিফ-এন-লাইফ
বাংলার কোনায় কোনায় পৌঁছে যেতে অনলাইনে বেচাকেনার পথ প্রশস্ত করল উল্লেখযোগ্য চায়ের ব্র্যান্ড লিফ-এন-লাইফ। লিফ এন লাইফ ব্রান্ড আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে আসে ২ বছর আগে। সম্প্রতি রোটারি সদনে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তারা তাদের সংস্থার নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন করল। উপস্থিত ছিলেন চাপ্রেমী অভিনেতা অম্বরীশ ভট্টাচার্য। বুনিয়াদি স্তরে দার্জিলিং, অসম, ডুয়ার্সের চা-বাগানগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে এই বঙ্গে চায়ের ব্যবসায় নামে এই সংস্থা। বর্তমানে এদের ৪টি স্টোর রয়েছে কলকাতায়। মোট ৫০ রকমের চা পাবেন এই সংস্থায়। ন্যায্য দামে চাপ্রেমীদের ভালো চা খাওয়ানোই লক্ষ্য এই সংস্থার। চা মূলত মহিলা শ্রমিকদের যত্নেই চাষ হয়। তাই নারীশক্তির বিকাশ ও নারী ক্ষমতায়নকে সামনে রেখে ‘চা মেলা’-র আয়োজন করেন সংস্থার কর্ণধার তিলাঞ্জলি কাঞ্জিলাল ও অভিজিৎ কাঞ্জিলাল।
কলকাতা হোক বা শহরতলি, মফস্সল— বডি ওয়াশ ব্যবহারে অভ্যস্ত সব বয়সের মানুষ। ত্বকচর্চায় অভ্যস্তদের কথা মাথায় রেখেই গোদরেজ নিয়ে এল ফোম দেওয়া বডি ওয়াশ। সংস্থার সিন্থল ব্র্যান্ডের ছাতার তলায় বাজারে এল নতুন এই সিন্থল ফোম বডিওয়াশ। সংশ্লিষ্ট সংস্থার পার্সোনাল কেয়ার মার্কেটিং প্রধান নীরজ সেনগুট্টুভান বলেন, ‘ভারতের বাজারে বডিওয়াশের চাহিদা রয়েছে। ক্রেতারা স্নানের সময় সুন্দর অভিজ্ঞতা উপভোগ করেন। সিন্থল ফোম বডিওয়াশ তাদের সেই চাহিদাকে পূরণ করবে।’ বাজারচলতি বিভিন্ন বডিওয়াশ ব্যবহারের সময় জল অনেক বেশি ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু সিন্থল ফোম বডিওয়াশ সামান্য জল দিয়ে ধুয়ে ফেলা সম্ভব। অরিজিনাল এবং লাইম এই দুটো ভিন্ন সুগন্ধে পাওয়া যাবে এই বডিওয়াশ। সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে, ত্বককে পরিষ্কার করার পাশাপাশি মোলায়েমও রাখতে সাহায্য করবে নতুন এই ফোম বডিওয়াশ।
স্থাপত্যশিল্প প্রদর্শনী উদ্বোধনে হর্ষ নেওটিয়া
স্বভূমিতে চলছে স্থপতিশিল্পী বিভি দোশি স্মৃতি প্রদর্শনী। উদ্বোধন করেন হর্ষ নেওটিয়া। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে এটি। সোম থেকে শুক্রবার বিকেল ৪টে থেকে ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকছে প্রদর্শনী। শনি ও রবিবার দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তা খোলা থাকছে। স্থাপত্যে আধুনিক নকশার জনক বলা হয় দোশিকে। তাঁর ৭০ বছরের কর্মজীবনে স্কুল, লাইব্রেরি, আর্ট সেন্টার সহ ইমারতের নানা ধরনের নকশা সৃষ্টি করেছেন তিনি। তাঁর স্মৃতিতেই এই প্রদর্শনীর আয়োজন। এখানে বিখ্যাত স্থপতিদের কাজ প্রদর্শিত হবে। তাঁদের অন্যতম নীলকণ্ঠ ছায়া, কল্লোল যোশি, সোহন নীলকণ্ঠ প্রমুখ। সকলের কাজের বৈশিষ্ট্য কোথায় এবং কীভাবে তা আলাদা তারই নিদর্শন রয়েছে এই প্রদর্শনীতে। স্থাপত্য নিয়ে যাঁরা পড়াশোনা করছেন বা এই বিষয়ে আগ্রহী তাঁদের কাছে এমন প্রদর্শনী উল্লেখযোগ্য।
নতুন ওয়েবসাইট খুলল লিফ-এন-লাইফ
বাংলার কোনায় কোনায় পৌঁছে যেতে অনলাইনে বেচাকেনার পথ প্রশস্ত করল উল্লেখযোগ্য চায়ের ব্র্যান্ড লিফ-এন-লাইফ। লিফ এন লাইফ ব্রান্ড আনুষ্ঠানিকভাবে বাজারে আসে ২ বছর আগে। সম্প্রতি রোটারি সদনে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তারা তাদের সংস্থার নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন করল। উপস্থিত ছিলেন চাপ্রেমী অভিনেতা অম্বরীশ ভট্টাচার্য। বুনিয়াদি স্তরে দার্জিলিং, অসম, ডুয়ার্সের চা-বাগানগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে এই বঙ্গে চায়ের ব্যবসায় নামে এই সংস্থা। বর্তমানে এদের ৪টি স্টোর রয়েছে কলকাতায়। মোট ৫০ রকমের চা পাবেন এই সংস্থায়। ন্যায্য দামে চাপ্রেমীদের ভালো চা খাওয়ানোই লক্ষ্য এই সংস্থার। চা মূলত মহিলা শ্রমিকদের যত্নেই চাষ হয়। তাই নারীশক্তির বিকাশ ও নারী ক্ষমতায়নকে সামনে রেখে ‘চা মেলা’-র আয়োজন করেন সংস্থার কর্ণধার তিলাঞ্জলি কাঞ্জিলাল ও অভিজিৎ কাঞ্জিলাল।
