Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ট্রেক করে যমুনার উৎসে

ফাচু কান্দি পেরিয়ে তমসা থেকে যমুনার দিকে যাত্রা। কেমন সেই অভিজ্ঞতা? জানালেন সুমন চট্টোপাধ্যায়

দেরাদুন থেকে শাঁকরি। সেখানে একরাত কাটিয়ে পরদিন গাড়িতে চলেছি তালুকা। দূরত্ব নয় কিলোমিটার। এখান অবধিই গাড়ি চলাচল করে। তবে ডাটমির অবধি রাস্তার কাজ চলছে। অদূর ভবিষ্যতে সেখানে গাড়ি চলে যাবে। এখানে আমাদের জন্য চারটে ঘোড়া নিয়ে দুটো ঘোড়াওয়ালা অপেক্ষা করছে। ঘোড়ার পিঠে মালপত্র চাপিয়ে আমাদের ট্রেক শুরু হল বেলা সাড়ে এগারোটায়। আমাদের ছ’জনের দলে গাইড, একজন কুক, একজন হেল্পার।
দু’হাজার মিটার উচ্চতার তালুকা থেকে তমসা নদীর পাশ দিয়ে সোজা চিরাচরিত পথ চলে গিয়েছে সীমা হয়ে হর কি দুন-এর দিকে। এই সমগ্র উপত্যকাটিকে বলা হয় তমসা উপত্যকা বা টনস ভ্যালি। আমাদের ট্রেক রুট ডানদিকে ঊর্ধ্বমুখী পথে তালুকা গ্রামের মধ্য দিয়ে। উঠতে উঠতে দেখলাম নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে তমসা নদী। দু’পাশে পাহাড়। অসাধারণ সুন্দর উপত্যকা। শস্যশ্যামলা তালুকা গ্রামে ফলে রয়েছে অজস্র লাল রামদানা। উঠে চললাম আপার তালুকার খেতের মধ্যে দিয়ে। এরপর গ্রাম শেষে শুরু হল পাইন, ফার, ওক গাছের ঘন জঙ্গল। নিবিড় অরণ্যের মধ্যে দিয়ে বিরক্তিকর টানা চড়াই পথ। সূর্যের আলো প্রায় ঢোকে না বললেই চলে। তাই পুরো পথটা ভেজা, স্যাঁতসেঁতে। পথের মাঝে কোথাও কোথাও গাছের বিশাল গুঁড়ি পড়ে আছে। সেসব টপকে টপকে চলা। গোরু, মোষ, খচ্চর চলে চলে অনেক জায়গাই কর্দমাক্ত। একঘেয়েমি পথে চলতে চলতে শেষবেলায় উঠে এলাম এক উন্মুক্ত বুগিয়ালে (ঘাসে মোড়া পাহাড়ি ঢালু প্রান্তর)। বিশাল প্রশস্ত বুগিয়াল। নাম পুসতারা। উচ্চতা ৩০৬৭ মিটার। দেখলাম শাঁকরি থেকে ফুলারা রিজ হয়ে এখানে এসে গোটা দশ বারোটা তাঁবু গেড়েছে অল্পবয়সি ছেলেমেয়ের এক বিরাট দল। কাল ওরা তালুকা নেমে যাবে।
আজও সকালে ঝকঝকে আকাশ। সোনারোদে ভেসে যাচ্ছে চরাচর। নাস্তা সেরে সাড়ে আটটায় স্যাক তুলে নিলাম পিঠে। বিস্তীর্ণ বুগিয়াল অঞ্চল, রডোডেনড্রনের জঙ্গলের মধ্য দিয়ে চলতে চলতে কিছুক্ষণের বিশ্রাম। আজকের ট্রেকিংয়ের পথও বেশ ছোট। দূর থেকে দেখতে পেলাম বেশ উঁচুতে একফালি বুগিয়াল অঞ্চল। রোদ পড়ে ঝকঝক করছে। চড়াইপথে চলতে চলতে একটা সময় রডোডেনড্রনের ঝাড়ি শেষ হল। উঠে এলাম বিস্তীর্ণ এক চারণক্ষেত্রে। সবুজ মখমলের মতো ঢেউ খেলানো বুগিয়াল। এটাই দেখছিলাম দূর থেকে। জায়গাটার নাম তালোটি। ভাবলাম এখানেই আমাদের ক্যাম্প হবে। কিন্তু ঘোড়াওয়ালারা আরও কিছুটা এগিয়ে উপরের দিকে। গাইডের কথায় উঠে চললাম আরও উপরের দিকে, একটা ছোট সমতল জায়গায়। এখানে একটা পাথর দিয়ে তৈরি শেফার্ড হাট আছে। মেষপালকদের অস্থায়ী আস্তানা। তারই পাশে আমাদের তাঁবু পড়েছে। উপর থেকে ৩৬০ ডিগ্রি উন্মুক্ত। অসাধারণ লাগছে জায়গাটা। এদিক ওদিক ঘুরে বেড়িয়ে দেখার জন্য আদর্শ। এখন বাজে বেলা বারোটা। উচ্চতা ৩৫৮০ মিটার।
গরম গরম খিচুড়ি পাঁপড়ভাজা দিয়ে লাঞ্চ সেরে বেশ কিছুক্ষণ বিশ্রাম। বিকেল বিকেল বেরলাম আশপাশের অঞ্চলটা ঘুরে দেখতে। সামনে অনেকটা উঁচুতে ফুলারা রিজ, একের পর এক সবুজ বুগিয়াল, অনামী পাহাড়ি ফুলের সমারোহ। অন্যদিকে সুউচ্চ পাহাড়ের বিস্তার। কোথা থেকে যেন সময় কেটে যায় ঘুরেফিরে। সন্ধে নামার মুখে ফিরে এলাম তাঁবুতে।
তালোটি আপার ক্যাম্প ছাড়লাম সকাল ৮.৪০-এ। প্রথমেই ঘাসের চাপড়া দিয়ে বুগিয়ালের দমফাটা চড়াই পথ। উপরে উঠে দম নিতেই সামনে আর একটি প্রশস্ত বুগিয়াল। প্রায় ৬০ ডিগ্রি থেকে ৭০ ডিগ্রি ঢাল। সোজাসুজি উঠে যাওয়া। উঠে এলাম উপরে। চারদিকে ধূসর, সবুজ, খয়েরি রঙের পাহাড়। তাতে বরফ নেই। নীচে নানা আকৃতির বুগিয়াল। এরপর পাহাড়ের গা পেঁচিয়ে করে শুরু হল একের পর এক পাহাড়ের ঢাল পেরনো। একটা সময় দূর থেকে একটা ক্যাম্পসাইট দেখা যায়। চিত্রিকুনাল ক্যাম্পসাইট। এখানেও মেষপালকদের পাথর বাঁধানো ঘর রয়েছে। তবে ফাঁকা। বিশাল এক পাথরের চাট্টানে (চাটাই) বসে সঙ্গে নিয়ে আসা প্যাকড লাঞ্চ দিয়ে আহার সারলাম। অনেক উঁচুতে রিজের ওপারে সারুতাল...। ধসা পাহাড়ের অঞ্চল। বেশ কষ্টকর চড়াই। উচ্চতা ৪১৪০ মিটার। তাল খুবই ছোট ও সরু। ক্যাম্পসাইটে জলের অভাব। তাই সারুতালে যাওয়ার ইচ্ছে ত্যাগ করে নেমে এলাম নীচের সুবিশাল ক্যাম্পসাইটে। এটাকে রাতেরি বা পাসের বেসক্যাম্পও বলা যেতে পারে। উচ্চতা ৩৯৮০ মিটার। দারুণ সুন্দর প্রশস্ত এক টেবিল টপ বুগিয়ালের উপর আমাদের ক্যাম্প করা হয়েছে। পাশেই উপর থেকে বয়ে আসছে সারু নালা। রাতেরিতে এই নালা বহুভাগে বিভক্ত। অনেকক্ষণ ধরেই আকাশে মেঘ জমছিল। কোহারায় ঢেকে যাচ্ছে চরাচর। একটু বাদেই মিহি বরফকুচি পড়া শুরু। ক্রমে তার গতি বাড়তে লাগল। পুরো বুগিয়াল মুহূর্তে সাদা হয়ে গেল সাবুদানার মতো তুষারে। এরপর শুরু হল বৃষ্টি। বেশ অনেকক্ষণ চলল। তারপর ধীরে ধীরে আকাশ পরিষ্কার হতে শুরু করল। আগামী কাল পূর্ণিমা। তাই আমরাও ভরপুর চাঁদের আলোয় কিছুক্ষণ  কাটালাম। কিন্তু ঠান্ডার প্রকোপে বেশিক্ষণ থাকা গেল না। তাড়াতাড়ি ডিনার সেরে স্লিপিং ব্যাগের ভিতরে নিজেকে সঁপে দিলাম।
আজ আমাদের ট্রেকের আসল দিন। আজ পাস ক্রসের দিন। গত রাত থেকেই একটা রোমাঞ্চ, আলাদা অনুভূতি। আজ আকাশ ঝকঝকে তকতকে। মিঠে রোদ এসে পড়ল তাঁবুতে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় শরীরটা ওম ফিরে পেল। চটপট রেডি হয়ে নিলাম। পাসের দূরত্ব বেশি নয় বলেই বেরতে বেরতে পৌনে ন’টা। প্রথমেই একটা চড়াই ভেঙে উঠে এলাম উপরে। এখান থেকে ঘুরে দেখলাম আমাদের ফেলে আসা ক্যাম্পসাইট। উত্তরমুখী পথে একের পর এক পাথর পেরিয়ে চলা। ক্রমশ চোখের সামনে পরিষ্কার হচ্ছে পাসের অবস্থান। বাঁ দিকের পাহাড়গাত্রের রিজ দিয়ে সারুতাল থেকে পরিষ্কার পায়ে চলার পথ এসে মিলেছে পাসের সঙ্গে। পাসের দিকে লক্ষ রেখে এগিয়ে চলেছি। শেষমেশ চড়াই  ভেঙে উঠে এলাম ফাচু কান্দি পাসের উপর। উচ্চতা ৪২৫০ মিটার। ঘড়িতে সময় সকাল ৯.৪৫। পাসের উপর বরফের চিহ্নমাত্র নেই। ওপাশের দিকে দেখা যাচ্ছে কালানাগ, বন্দরপুঞ্চ, গঙ্গোত্রী-১ সহ বেশ কিছু তুষারশৃঙ্গ। দেখা যাচ্ছে যমুনা উপত্যকার বিস্তার। পাসের উপর পুজো দিয়ে বেশ কিছু ছবি তুলে নামতে শুরু করলাম। নামার পথটা ঝুরো মাটি ও পাথুরে হলেও বেশ চওড়া। সামনে যমুনা উপত্যকার দিকে ঢেউ খেলানো বিস্তীর্ণ বুগিয়াল। বেশ অনেকটা নেমে প্যাকড লাঞ্চ দিয়ে আহার সারলাম। এরপর রুক্ষতা কমে দেখা মিলল রডোডেনড্রন গাছের। ক্রমে তা ঘন হতে শুরু করল। তারপর ঝাউ, পাইন ইত্যাদি বড় বড় গাছের আধিক্য। নেমে এলাম মন্দিরা কা থাচ বুগিয়ালে। এটি বেশ বড় ও বিস্তীর্ণ। কাছেই রয়েছে ভৈসা তাল। বেশ কিছু গোরু মোষ চরে বেড়াচ্ছে। বুগিয়ালে  তাঁবু ফেলা হল।
পরদিন সকাল সাতটায়  নামা শুরু করলাম। বেশ কিছু বিপজ্জনক অঞ্চল পেরিয়ে পুসলা পৌঁছে গেলাম সাড়ে আটটায়। এখানে একসময় কুড়ি-পঁচিশ ঘর লোকের বসবাস ছিল। বর্তমানে জরাজীর্ণ হয়ে পড়ে রয়েছে ঘরগুলি। কোনও মানুষজন নেই। পুসলা পেরিয়ে প্রবেশ করলাম ঘন জঙ্গলের মধ্যে। ক্রমশ উতরাই আর উতরাই। লেকা চারণক্ষেত্র থেকে দেখা গেল দুরবিল গ্রাম। খেতের মধ্যে দিয়ে বেলা সাড়ে এগারোটা নাগাদ নেমে এলাম দুরবিল গ্রামে। দূর থেকে অনেক নীচে হনুমান চটি। গ্রাম ছাড়িয়ে আরও একঘণ্টা হেঁটে পৌঁছে গেলাম হনুমান চটি। এটি হনুমান গঙ্গা ও যমুনা নদীর সঙ্গমস্থল। এর সঙ্গেই শেষ হল ট্রেক। এখান থেকে গাড়িতে পাড়ি দেরাদুনের পথে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: এই ট্রেকটি শাঁকরি থেকে কেদারকণ্ঠের পথে জুদা কা তালাও এবং সেখান থেকে ফুলারা রিজ হয়েও করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে দু’দিন সময় বেশি লাগবে। প্রয়োজনীয় অনুমতিপত্র শাঁকরি চেকপোস্ট থেকেই নিতে হবে।
আমাদের এই ট্রেকের পুরো প্যাকেজ মূল্য ছিল দেরাদুন থেকে দেরাদুন ১৬ হাজার টাকা।
08th  June, 2024
নানা রঙের  চায়ের গুণ

বাঙালির আড্ডায় নানা ধরনের চায়ের আনাগোনা। কোন চায়ের উপকার কেমন? রইল তার হদিশ। বিশদ

22nd  June, 2024
পান্নার খোঁজে

মধ্যপ্রদেশের নিঝুম জঙ্গল। সারাক্ষণ সজাগ চোখের ঘোরাফেরা। এই বুঝি দেখা মিলবে বাঘের। রইল সেই রোমাঞ্চভরা অভিজ্ঞতার কথা। বিশদ

22nd  June, 2024
টুকরো  খবর

বাড়ির বাইরের সজ্জা থেকে অন্দরের সাজ— সবটুকু মনের মতো করে তুলতে ভরসা রাখতে পারেন পোদ্দার ওয়ালপেপার অ্যান্ড ব্লাইন্ডস কোং-এর উপর। রঙের চেয়েও কম খরচে ওয়ালপেপার মিলবে এখানে। বিশদ

22nd  June, 2024
ফিটনেস নিয়ে ভুল ধারণা নয়

নিয়ম মেনেও কমছে না ওজন? কিছু ভুল করছেন না তো? সুস্থ থাকার টিপস দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশদ

15th  June, 2024
ঘরে বসে রোজগার: সুগন্ধি

বাড়িতে তৈরি করলে হতে পারে উপার্জন। কীভাবে? রইল হদিশ।  বিশদ

15th  June, 2024
কুমায়ুনের গুহামন্দির পাতাল ভুবনেশ্বর 
 

আশ্চর্য এক পাহাড়ি গুহা! অজ্ঞাতবাসকালে পাণ্ডবরা নাকি এখানে কাটিয়েছেন কিছু দিন। ভ্রমণকথায় সেই অনিন্দ্যসুন্দর অঞ্চলের বর্ণনা। বিশদ

15th  June, 2024
 টুকরো  খবর

আগুনরঙা লালচে মাটি, পাহাড়ের ঘেরাটোপ, পলাশের দেশ, হ্রদ, ঝরনা, ছৌয়ের বাহার, সবুজের হাতছানি— মানভূমের পুরুলিয়া তথা রাঢ় বাংলার রূপ অতুলনীয়। সেই রূপ এবার ধরা দিল এক প্রদর্শনীতে। বিশদ

15th  June, 2024
বৈঠকখানার আসবাব

কেমন আসবাবে সাজিয়ে তুলবেন আপনার লিভিং রুম? রইল স্বরলিপি ভট্টাচার্যের পরামর্শ বিশদ

08th  June, 2024
পাল্টে নিন জলের বোতল

তাম্র পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা সকলেই একমত। অতএব অন্য বোতল ছেড়ে বরং ঘরে আনুন স্টিল বা তামার বোতল। ‘মেটাল বটল’ এখন দারুণ ট্রেন্ডিং। বিশদ

08th  June, 2024
ব্যাগ গোছানোর সহজ নিয়ম

প্যাকিং যে কী বিষম বস্তু, বাঙালি তা হাতেকলমে স্বাদ পায় বেড়াতে যাওয়ার আগে প্যাকিং শুরু করলে। একসময় সাধারণ পোঁটলা-পুঁটলিতে বাঁধাছাঁদা করাকেই ‘প্যাকিং’ বলে জানত। একটু অবস্থাপন্ন পরিবার হলে চামড়ার স্যুটকেস ও বড় ট্রাঙ্ক ছিল তাদের ভরসা। কুলির মাথায় ও পিঠে বড় ছোট নানা আকারের ব্যাগ ও ট্রাঙ্ক চাপিয়েই বাঙালি বেড়াত নানা মুলুক। 
বিশদ

01st  June, 2024
ম্যাকলয়েডগঞ্জের গির্জায় একদিন

সেন্ট জনস ইন দ্য উইল্ডনেস গির্জায় ঘুরতে এসেছিলাম হিমাচলপ্রদেশের ম্যাকলয়েডগঞ্জ পৌঁছনোর দ্বিতীয় দিন সকালে। প্রথম দিন ডালহৌসির কয়েকটা দর্শনীয় জায়গা ঘুরে দেখতেই সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল। তাই পরের দিন সকালে প্রথমেই গিয়েছিলাম ধরমশালার বিখ্যাত ‘ডাল লেক’ দেখতে।
বিশদ

01st  June, 2024
লোহার কড়াই

একটা সময় ছিল যখন ঘরে ঘরে ননস্টিকের নানা বাসনপত্র কেনার ধুম পড়েছিল। বিশ্বব্যাপী মানুষ ধরে নিয়েছিলেন ননস্টিক মানেই তাতে তেল কম লাগে। রান্না করতেও সুবিধা হয়। কিন্তু যত দিন এগিয়েছে, বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে ননস্টিক বাসনের ক্ষতিকর দিকগুলো।
বিশদ

01st  June, 2024
 টুকরো খবর

কিচেনের কাজে আরও দক্ষতা আনতে বোরোসিল নিয়ে এল সিলভারলাইন মিক্সার গ্রাইন্ডার। মশলা গুঁড়ো করতে ও নানা জিনিস ব্লেন্ডিংয়ের কাজে এই মিক্সার যথেষ্ট দক্ষ এবং আধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত।
বিশদ

01st  June, 2024
সেরামিকের জিনিসে আঁকিবুকি

গ্লাস পেন্টিং-এর মতো এখন ঝোঁক বাড়ছে সেরামিক পেন্টিং-এ। কীভাবে করবেন? লিখছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

25th  May, 2024
একনজরে
দু’টি জায়গার মধ্যে দূরত্ব মেরেকেটে ৫০০ থেকে ৭০০ মিটার। কিন্তু জায়গা দু’টি একই বিধানসভার মধ্যে নয়। ফলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় হাসপাতাল স্থানান্তর হলে বদলে যাচ্ছে বিধানসভাভিত্তিক অবস্থান। আর তা নিয়েই বেনজির দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ...

অবশেষে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। প্রায় ১৪ বছর পর। বিমানবন্দরে নামতেই তাঁকে জড়িয়ে ধরেন স্ত্রী স্টেলা। ...

শহরের রাস্তা ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। দু’দিকে গাড়ি গেলে মানুষের হাঁটার জায়গা থাকে না। এদিকে সেই রাস্তা জবরদখল করে বসে আছে একের পর এক দোকান। কোথাও ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে হকারদের ঠেলাগাড়িতে ...

বিদ্রোহের পরদিনই ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা শিরোমণি অকালি দলে। মঙ্গলবার সুপ্রিমো সুখবীর সিং বাদলের অপসারণ চেয়ে সরব হন একাংশ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮: হেলেন কেলারের জন্ম
১৯৩৯: সুরকার রাহুল দেব বর্মনের জন্ম
১৯৬৪: অ্যাথলিট পি টি ঊষার জন্ম
১৯৮১: চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশক বংশীচন্দ্র গুপ্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২২ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৯ টাকা ৯১.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী ৩৪/১৫ সন্ধ্যা ৬/৪০। শতভিষা নক্ষত্র ১৬/৩৮ দিবা ১১/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৮/১৯, সূর্যাস্ত ৬/২০/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১২/১ গতে ২/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/১২ মধ্যে। বারবেলা ৩/০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। 
১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৬/৩১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ১/৫৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সৃর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/২ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/০ মধ্যে।  
২০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ইংল্যান্ডকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল ভারত

12:07:02 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ১০ রানে আউট অক্ষর, ভারত ১৭০/৭ (১৯.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

12:03:49 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ০ রানে আউট দুবে, ভারত ১৪৬/৬ (১৭.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:52:40 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ২৩ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৪৬/৫ (১৭.৪ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:50:48 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ভারত ১৩২/৪ (১৭ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:48:10 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: বৃষ্টির জেরে বন্ধ ম্যাচ, ভারত ৬৫/২ (৮ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

10:01:26 PM