Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

হবু মায়ের মনের যত্ন

প্রসূতির মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন কীভাবে সম্ভব? জানালেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ প্রসেনজিৎ সরকার।

মা হওয়া কি মুখের কথা? এই আপ্তবাক্য শুধুমাত্র বইয়ের পাতায় আটকে থাকা নিছকই শব্দের খেলা নয়। সত্যিই সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য একটি মেয়েকে যে শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, সেটা এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা। সন্তানসম্ভবা যে কোনও মহিলার শরীর যেমন ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে, বদলায় মনও। সন্তানসম্ভাবনার কয়েকটি মাস কী কী মানসিক স্তরের মধ্যে দিয়ে যান হবু মা, সেখান থেকে ভালো থাকা কীভাবেই বা সম্ভব? 
আলোচনার শুরুতেই মানসিক অবস্থার নিরিখে হবু মায়েদের তিন ভাগে ভাগ করে নিলেন প্রসেনজিৎ। প্রথম ভাগে রয়েছেন সেই সব সন্তানসম্ভবা মহিলা যাঁদের মানসিক স্বাস্থ্য স্বাভাবিক। কিন্তু সন্তানসম্ভবা অবস্থায় নানারকম উদ্বেগ, আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে। দ্বিতীয় ভাগে রয়েছেন সেই হবু মায়েরা যাঁদের মধ্যে আগে থেকেই অন্তর্নিহিত মানসিক সমস্যা রয়েছে। কিন্তু তাঁরা আপাত সাধারণ ব্যবহার করছেন। যখনই উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে তখন মানসিক সমস্যা প্রকট হচ্ছে। তৃতীয় ভাগে থাকা মহিলাদের মানসিক সমস্যা রয়েছে। তাঁরা হয়তো চিকিৎসাধীন, আবার চিকিৎসা শুরু হয়নি, এমনও হতে পারে।

প্রথম ভাগ
প্রেগন্যান্সির দুটো ভাগ রয়েছে। আর্লি এবং লেট প্রেগন্যান্সি। চিকিৎসক জানালেন, আর্লি অর্থাৎ প্রথম তিন মাস। সেসময় বাচ্চার স্বাস্থ্য কেমন হবে, প্রেগন্যান্সি চলাকালীন বাচ্চার গ্রোথের সমস্যা হবে কি না, সন্তান মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ কি না— এসব নিয়ে মায়ের মনে চিন্তা থাকেই। আর একটা চিন্তা হয়, জন্মের পর বাচ্চাকে ঠিকমতো রাখতে পারবেন কি না। প্রথম তিন মাস বমি ভাব থাকে। কারও বা বমি হয়। মানসিক টেনশন, ডিপ্রেশনে এই বমিভাব আরও বেশি মাত্রায় দেখা দেয়। দুর্বলতা, আলস্য থাকে। যাঁদের মিসক্যারেজের পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাঁদের টেনশন আরও বেশি। 
লেট প্রেগন্যান্সি অর্থাৎ সন্তানসম্ভাবনার শেষ তিন মাস। প্রসেনজিৎ জানালেন, সেসময় যদি হবু মা ডিপ্রেশনে থাকেন, তার প্রভাব পড়ে বাচ্চার উপর। বাচ্চার গ্রোথেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। ‘লেট প্রেগন্যান্সিতে গর্ভস্থ সন্তান শব্দ বা মিউজিক শুনতে পায়। রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। বাচ্চার গ্রোথ যথাযথ হয়। কিন্তু উদ্বেগ বেশি হলে অসময়ে সন্তান প্রসব হয়ে যেতে পারে। রোগী উদ্বেগে থাকলে চিকিৎসক হিসেবে তাকে আগে থেকে সাবধান করে দেব’, বললেন তিনি। 

দ্বিতীয় গোষ্ঠী
প্রসেনজিতের কথায়, ‘হবু মা যদি রোগী হিসেবে দ্বিতীয় গোষ্ঠীর অন্তর্গত হন, তাহলে তাঁদের ক্ষেত্রে রোগের লক্ষণ আরও একটু প্রকট হবে। স্ট্রেস আরও বেশি, আরও আগে দেখতে পাওয়া যাবে। রোগী আমার কাছে এসে ঠিক এই ভাষায় বলেন, ‘আমি বুঝতে পারি এই অবস্থাটা সামলানো দরকার। কিন্তু আমি সামলাতে পারছি না।’ ফলে উদ্বেগের সীমা এই রোগীদের ক্ষেত্রে আরও বেশি।’

তৃতীয় দল
চিকিৎসক জানালেন, এই তৃতীয় ভাগে যেসব হবু মায়েরা রয়েছেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সন্তান সম্ভাবনার আগে থেকেই এরা সাইকিয়াট্রিক মেডিসিনে অভ্যস্ত। তিনি বললেন, ‘গর্ভস্থ সন্তানের সুরক্ষার কথা ভেবে প্রেগন্যান্সির সময় সব সাইকিয়াট্রিক মেডিসিন দেওয়া যায় না। এমন ওষুধ দিতে হবে, যাতে বাচ্চার সুরক্ষাও বজায় থাকবে আবার মায়ের উদ্বেগও কম থাকবে। মানসিক রোগ নানারকম রয়েছে। এমন রোগও আছে, যেখানে পরিস্থিতি অনুযায়ী সন্তান ধারণের পরিকল্পনাই হয়তো করা যাবে না।’

সুস্থ হওয়ার উপায়
 দীর্ঘ ন’মাস মানসিকভাবে সুস্থ থাকা বড় চ্যালেঞ্জ। প্রত্যেক হবু মায়ের ক্ষেত্রে সমস্যা আলাদা হতেই পারে। স্বাভাবিকভাবেই তার সমাধানও আলাদা। কিন্তু সাধারণভাবে কী কী পদ্ধতিতে সুস্থতার দিকে এগনো সম্ভব? প্রসেনজিৎ বললেন, ‘রোগী যে দলেরই হোন না কেন, চিকিৎসক হিসেবে আমি তাঁকে ভরসা দিতে পারি। দীর্ঘ ন’মাস হবু মা একজন চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করছেন।  ফলে চিকিৎসকের উপর প্রসূতি অনেকটা নির্ভর করেন। ডাক্তারের ব্যক্তিত্ব, আত্মবিশ্বাস এগুলো আনস্পোকেন কমিউনিকেশন। অনেকক্ষেত্রে এতেই স্ট্রেস কেটে যায়।’ 
 এখন অনেক উন্নত পরীক্ষার ফলে বাচ্চার মানসিক, শারীরিক সুস্থতার বিষয়ে আগে থেকে জানা যায়। ফলে মায়ের আশঙ্কা সেদিক থেকে অনেকটাই কমানো সম্ভব হয়। 
 এরপরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন কেয়ারগিভাররা। চিকিৎসক, নার্স, ডাক্তারের চেম্বারের বাকি কর্মীরা, সকলেই কেয়ারগিভার। হবু মাকে তাঁরা কতটা আস্থা জোগাচ্ছেন, তাঁর সমস্যার কথা শুনছেন, সেটা হবু মায়ের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে।
 প্রেগন্যান্সির দিনগুলোতে হবু মায়ের মন ভালো রাখায় পরিবারের বড় ভূমিকা রয়েছে। চিকিৎসক বললেন, ‘মহিলার স্বামী বা বাড়ির বয়স্কা মহিলা— মা, শাশুড়ি মা বা দিদি স্থানীয় কাউকে আমি আসতে বলি। যিনি কেয়ারগিভার হতে পারেন। তিনি এই সব আলোচনায় থাকলে আমরা তাঁকেও গাইড করে দিতে পারি। তাঁদেরও অনেক প্রশ্ন থাকে। সেখানে মানসিক সাপোর্ট দেওয়া আমাদের কাজ। ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে এতেই ভালো কাজ হয়। যাতে হবু মা বুঝতে পারেন, আমি একা নই। চিকিৎসক সহ এতগুলো লোক আমার পাশে রয়েছেন।’
 প্রসেনজিৎ স্পষ্ট করে দিলেন, এতে যদি কাজ না হয়, তখন একজন সাইকোলজিস্টকে যুক্ত করা হয়। তাঁর কথায়, ‘হতে পারে হবু মায়ের সমস্যাটা প্রেগন্যান্সি সংক্রান্ত নয়। হয়তো তার একটা অসুখী ছেলেবেলা রয়েছে। সেই খারাপ অভিজ্ঞতা হয়তো প্রেগন্যান্সিতে কোনও ভাবে সমস্যা তৈরি করছে। হয়তো ছোটবেলায় কোনও শিশুকে তিনি অবহেলিত হতে দেখেছেন, তিনি হয়তো ভাবছেন, আমার বাচ্চাও যদি অবহেলিত হয়! সাইকোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে। তাঁর পরামর্শেও কাজ না হলে সাইকিয়াট্রিস্টকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। পরিস্থিতি খুব বিপদজনক হলে সেটা হয়। কিন্তু প্রথম দলের ক্ষেত্রে সেই উদাহরণ কম।’ তিন দলের রোগীর ক্ষেত্রেই একই পদ্ধতিতে চিকিৎসা চলবে। কিন্তু তৃতীয় দলের ক্ষেত্রে অনেক দ্রুত চিকিৎসা শুরু হওয়া দরকার।

প্রশাসনিক উদ্যোগ
প্রসূতির মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার ক্ষেত্রে প্রশাসনিক উদ্যোগকে সাধুবাদ জানালেন প্রসেনজিৎ। তিনি বলেন, ‘সারা পৃথিবীতে প্রেগন্যান্সি এবং ডেলিভারির ব্যাপারে যে হেলথ সিস্টেম রয়েছে, তার মাপকাঠি হল মেটারনাল মর্টালিটি এবং গর্ভস্থ ও সদ্যোজাত শিশু মৃত্যুর হার। সরকার এই দুটো মাপকাঠি নিয়ে সচেতন। সেজন্য সরকার ১০০ শতাংশ ‘ইনস্টিটিউশনাল ডেলিভারি’ চাইছে। অর্থাৎ সব ডেলিভারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মধ্যে হবে।’ 
তিনি আরও জানান, এখনও এমন জায়গাও রয়েছে, যে প্রত্যন্ত এলাকা থেকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসতে চার ঘণ্টা সময় লাগে। সেখানে সরকার প্রাইমারি হেলথ ওয়ার্কার বা অঙ্গনওয়ারি কর্মীদের উপর জোর দিচ্ছে। এই কর্মীরা গ্রামে গিয়ে প্রসূতি ও তাঁর বাড়ির লোকেদের শিক্ষিত করেন। তার মধ্যে টিটেনাস ইনজেকশন নেওয়ার গুরুত্ব যেমন বোঝানো হয়, তেমনই ভিটামিন, আয়রন ক্যাপসুলও ওঁরা পৌঁছে দেন। সেই আলোচনাতেই মানসিক স্বাস্থ্যের কথাও বলা হচ্ছে। মানসিক অবসাদে কোন রোগী ভুগছেন, সেটা বুঝলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসককে জানানো হয়। 
মাতৃত্বের পথে যত বাধাই আসুক, তা কাটিয়ে আলোর খোঁজ পেতে পারেন একমাত্র মায়েরাই।
স্বরলিপি ভট্টাচার্য
18th  January, 2025
ফিরে দেখা বাংলার বয়নশিল্প

অবিভক্ত বাংলার শাড়ির ইতিহাস নিয়ে শুরু হবে এক প্রদর্শনী। আগ্রহীরা জানতে পারবেন বস্ত্রশিল্পের নানা উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। বিশদ

18th  January, 2025
‘ড্রোন দিদি’ নন্দিনীর দক্ষতায় আস্থাশীল কৃষকরা

তামিলনাড়ুর কাল্লাকুরুচি এলাকার কৃষকদের কাছ থেকে মাত্র একটা ফোন। তাতেই হাজির ‘ড্রোন দিদি’। গোটা খেতে সার দেওয়া, কীটনাশক ছড়ানো ও জল দেওয়ার কাজ ড্রোনের মাধ্যমে নিমেষে সারছেন তিনি। তামিলনাড়ুর কন্যে নন্দিনী সুগুমার। বিশদ

18th  January, 2025
মহিলাদেরই ক্লাব

‘আমি আর আমার গার্লফ্রেন্ডস’— পরিচালক মৈনাক ভৌমিক ছবিটি তৈরি করেছিলেন ১০ বছরেরও আগে। মেয়েদের বন্ধুত্বে গাঁথা ছিল সেই ছবি। বন্ধুত্বের এই হাসি, আলো, রং যদি একান্ত নিজস্ব জায়গা খোঁজে, এ দেশে কি তা পাওয়া সম্ভব? বিশদ

18th  January, 2025
কাজ শিখে স্বনির্ভরতা

‘হার স্কিল, হার ফিউচার’ এই নামে একটি প্রকল্প চালু করেছে দিল্লির ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিরটি (এনএলইউ)। প্রকল্পটি মূলত স্বামীহারাদের কথা ভেবে চালু করা হয়েছে। উইমেন’স কালেকটিভ ফোরাম, লুম্বা ফাউন্ডেশন ও সিআইআই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এই প্রকল্পটি চালু করা হয়। বিশদ

18th  January, 2025
পিঠে ছাড়া শীতে কিছু পেটে সয় না

শীত মানেই তো পিঠেপুলির ধুম। পিঠেপুলি ছাড়া শীত ঠিক জমে না। শীত মানেই হাজার খাবার কিন্তু নলেন গুড়ের সঙ্গে পিঠে পরম উপাদেয়। দুধ পিঠে, আশকে পিঠে, সরুচাকলি, নারকেল বা তিলের পুর ভরা নাক পিঠে (গড়গড়্যা) গণ্ডা গণ্ডা খেলেও পেটের সমস্যা হয় না। বিশদ

11th  January, 2025
মানহানির মামলা কখন?

মানহানির মামলা হলে তার ফলাফল কী হতে পারে? আলোচনা করলেন আলিপুর পুলিস ও জাজেস কোর্ট, কাকদ্বীপ কোর্টের আইনজীবী ঋজু চক্রবর্তী। বিশদ

11th  January, 2025
শাড়ি পরে হিপহপ

কর্ণাটকের কন্যা অশ্বিনী হিরামঠ বরাবরই স্বভাবে একটু গেছো। ছোটবেলায় বোন বিজয়লক্ষ্মী আর তাঁর প্রিয় খেলাই ছিল আলমারি বেয়ে উঠে সবচেয়ে উঁচু তাকে গুছিয়ে রাখা দামি শাড়ি পেড়ে তা পরা। সাবেকি সাজে নিজেদের সাজাতে খুবই ভালোবাসতেন অশ্বিনী আর বিজয়লক্ষ্মী দু’জনেই। বিশদ

11th  January, 2025
বিশুদ্ধ বাতাসে বড় হচ্ছে ‘পুনশ্চ’ 

অরিত্রা সেনগুপ্তের জন্ম ঝাড়গ্রামে। বড় হওয়া অবশ্য কলকাতায়। বাবা-মা দু’জনেই স্কুল টিচার। একসময় গ্রুপ থিয়েটার করেছেন। রবি ওঝার সহকারি হিসেবেও কাজ করার সুযোগ পান। কীভাবে ‘পুনশ্চ’র কথা মাথায় এল? শোনালেন সে কাহিনি। বিশদ

11th  January, 2025
‘চেপে বসুন’ দিয়ে শুরু, গড়াল হাতাহাতিতে

বিতর্কিত ঘটনা যেন পিছু ছাড়ছে না দিল্লি মেট্রোর। দিন কয়েক আগে মেট্রোয় প্রকাশ্যে চুম্বনকাণ্ডে এই মেট্রোর নাম জড়িয়েছিল। নেটিজেনরা সেই বিতর্কে দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। ফের অফিস টাইমে দিল্লি মেট্রো খবরের শিরোনামে। তবে এবার আর ভাব-ভালোবাসার বিষয় নয়। বিশদ

11th  January, 2025
দশ কাজে জেরবার দশভুজা

এখন মাল্টিটাস্কিং-এর যুগ। সব নিখুঁতভাবে করতে হবে। কিন্তু এত চাপ সামলাবেন কীভাবে? বিশদ

04th  January, 2025
বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ: ডিজিটাল মার্কেটিং

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন বিশেষজ্ঞরা।  বিশদ

04th  January, 2025
পাঁচমারিতে সম্পূর্ণ মহিলাচালিত হোটেল

একটু অলস ছুটি কাটাতে চাইলে মধ্যপ্রদেশের পাঁচমারি হতেই পরে আপনার আদর্শ ঠিকানা। এখানে পাহাড়, প্রকৃতি, ভিউ পয়েন্ট সবই পাবেন। আবহাওয়া এখানে সারা বছরই ভালো থাকে। ফলে শীত বা গ্রীষ্ম, সব ছুটিতেই বেড়ানোর জন্য অনবদ্য পাঁচমারি। বিশদ

04th  January, 2025
সোলো ট্রাভেলারদের পাল্লা ভারী

বন্ধু নাকি পরিবার, কাদের সঙ্গে বেড়াতে যেতে পছন্দ করেন আপনি? যে দলেই আপনার ভোট পড়ুক না কেন, ২০২৫-এ মহিলাদের মধ্যে সোলো ট্রাভেলারদের দিকেই পাল্লা ভারী। সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে ট্যুরিজম মার্কেটের একটি গবেষণা থেকে এমন তথ্যই উঠে আসছে। বিশদ

04th  January, 2025
নববর্ষে শপথ নেওয়া হয় ভাঙার জন্যই

আর মাত্র কয়েকটা দিন পরেই আবার নতুন একটা বছর শুরু হতে চলেছে। প্রতিবারই নববর্ষের আগমন উপলক্ষ্যে সকলের হৃদয়ে নানা আশা, উদ্দীপনা। বছরের বাকি দিনগুলোর থেকে প্রত্যক্ষ পার্থক্য না থাকা সত্ত্বেও নিজেদের মনের অনুভূতিকে গুরুত্ব দিয়ে নিজেদের উন্নত জীবনযাত্রার স্বার্থে নানা শপথ গ্রহণ করি। বিশদ

28th  December, 2024
একনজরে
ব্যাটল অব উইংস! এভাবেই চিহ্নিত হচ্ছে শুক্রবারের ইস্ট বেঙ্গল বনাম কেরল ব্লাস্টার্স ম্যাচ। আসলে দ্বৈরথটা যে দুই শিবিরের দু’জন উইং-হাফের। কেরল কোচের বড় ভরসা নোয়া ...

কারখানা থেকে জামাকাপড় চুরি। এর জেরে চোর সন্দেহে এক মহিলা ও তাঁর তিন কন্যার মুখে কালি মাখিয়ে, গলায় প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে ঘোরানো হল প্রকাশ্য রাস্তায়। ...

বাজার ধরতে সস্তায় খাবার বিক্রির প্রতিযোগিতা চলছে। করোনার পর সব শহরেই বেড়েছে রেস্তরাঁ বা স্টলের সংখ্যা। বিরিয়ানি, মোগলাই বা চাউমিন কে কত কম দামে বিক্রি করে ক্রেতাদের মন জয় করতে পারবে তা নিয়ে অঘোষিত প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ...

রাজ্যের সমস্ত অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে গ্যাসে খাবার রান্না করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। এই ব্যাপারে নারী ও শিশু কল্যাণ দপ্তর একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় শিশুকন্যা দিবস
১৮২৬: ব্যারিস্টার জ্ঞানেন্দ্রমোহন ঠাকুরের জন্ম
১৮৪৮:  জেমস মার্শাল ক্যালিফোর্নিয়ার একটি কাঠচেরাই কলে প্রথম সোনা আবিষ্কার করেন
১৮৫৭: ভারতে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
১৯২৭:  তৎকালীন তরুণ পরিচালক আলফ্রেড হিচককের প্রথম ছবি দ্য প্লেজার গার্ডেন মুক্তি পায়
১৯৪২: প্রাক্তন পর্তুগীজ ফুটবলার ইউসেবিওর জন্ম
১৯৪৫: পরিচালক সুভাষ ঘাইয়ের জন্ম
১৯৫০: ড. রাজেন্দ্রপ্রসাদ ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন
১৯৫০: ভারতের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গৃহীত হল ‘জনগণমন অধিনায়ক’
১৯৫২: তৎকালীন বোম্বেতে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের শুরু
১৯৫৪: ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মানবেন্দ্র নাথ রায়ের মৃত্যু
১৯৬৫: ইংরেজ রাজনীতিবিদ ও লেখক উইন্স্টন  চার্চিলের মৃত্যু
১৯৬৬: বিজ্ঞানী হোমি জাহাঙ্গির ভাবার মৃত্যু
১৯৮১: অভিনেত্রী রিয়া সেনের জন্ম
১৯৮৪: অ্যাপল ম্যাকিন্টশ বিক্রি শুরু হয়
১৯৮৭: উরুগুয়ের ফুটবল লুইস সুয়ারেজের জন্ম
১৯৮৮: ভিটামিন ‘সি’র আবিষ্কারক প্রাণ-রসায়নবিদ চার্লস গ্লিন কিংয়ের মৃত্যু
২০১১: হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রবাদপ্রতিম শিল্পী ভীমসেন জোশীর মৃত্যু
২০২২:  বিশিষ্ট  চিত্রশিল্পী ওয়াসিম কাপুরের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৯৮ টাকা ৮৭.০৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.০৯ টাকা ১০৮.০০ টাকা
ইউরো ৮৮.৭০ টাকা ৯১.৩৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
23rd  January, 2025

দিন পঞ্জিকা

১০ মাঘ ১৪৩১, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫। দশমী  ৩২/৪০, রাত্রি ৭/২৬। অনুরাধা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/২২/২১, সূর্যাস্ত ৫/১৫/২০। অমৃতযোগ রাত্রি ৭/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৮/৩২ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে ৪/৩৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩০ গতে ১১/২২ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৭ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৩২ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১০ মাঘ ১৪৩১, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি ২০২৫। দশমী  সন্ধ্যা ৫/১৭। অনুরাধা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/৪৩। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৬ মধ্যে ও ৮/৩১ গতে ১০/৪৪ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/১৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে ও ৩/৪৩ গতে ৪/৩৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে ও ৪/৩৩ গতে ৬/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৯/৮ গতে ১১/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৩২ গতে ১০/১১ মধ্যে।     
২৩ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বাদুড়িয়াতে পুলিসের গ্রেনেড ফেটে দুই কিশোর জখম হওয়ার অভিযোগ, চাঞ্চল্য
হঠাৎ করেই আইন-শৃঙ্খলার অবনতি হলে চিলি বা কালারিং-গ্রেনেড ফাটিয়ে পরিস্থিতির ...বিশদ

11:24:00 PM

বিহারে জমি নিয়ে বিবাদের জের, ভাইকে পোস্টে বেঁধে পুড়িয়ে মারল দাদা ও শ্যালিকা, গ্রেপ্তার অভিযুক্ত

10:12:00 PM

কেরলের বিরুদ্ধে ২-১ গোলে জয়ী ইস্ট বেঙ্গল

09:26:00 PM

পূর্ণকুম্ভ ২০২৫: প্রয়াগরাজের সঙ্গমঘাটে পুজো করলেন অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি

09:16:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ২-কেরল ০ (৮০ মিনিট)

09:07:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ১-কেরল ০ (৭২ মিনিট)

08:59:00 PM