Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

শিশুর বায়না সামলানোর উপায়

বাচ্চার জেদ, আবদারে অতিষ্ঠ বাবা, মা। কিন্তু এই বায়না কি তাঁরাই তৈরি করে দিচ্ছেন না? প্রশ্ন তুললেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান তথা মনোসমীক্ষক নীলাঞ্জনা সান্যাল।

ছোট্ট মেয়ে। সে পরিবারের একমাত্র সন্তান। সকলের খুব আদরের। মেয়েটির সঙ্গে বাবা, মা একটা খেলা খেলতেন। ‘চোখ বন্ধ করে হাত পাতো। তুমি যা চাইবে তোমাকে তাই দেব।’ সে কখনও একটা বিস্কুট চাইত। কখনও বা খেলনা। ছোটখাট জিনিস। চোখ খুলে চাহিদা মতো জিনিসটা হাতে পেয়ে খুব খুশি হতো। সময়ের সঙ্গে সে মেয়ের চাহিদা পরিবর্তন হতে শুরু করল। কাজু দাও, ক্যাডবেরি দাও। সবসময় সেসব বাড়িতে থাকে না। ফলে বাবা, মা দিতে পারতেন না। মেয়েটি আর একটু বড় হল। তখন চাহিদা আরও বাড়ল। চাহিদা পূরণ না হলে রেগে গিয়ে বাড়ির সব কাচের জিনিস ভেঙে ফেলত। উপায় না দেখে মনোসমীক্ষকের দ্বারস্থ হন বাবা, মা। তিনি মেয়েটিকে প্রশ্ন করেন, তুমি চাইলেই যে বাবা, মা সব সময় এনে দিতে পারবেন, এমন নাও হতে পারে। মেয়েটি বলেছিল, যখন বলা হয়েছে যা চাইব তাই দেবে, তাহলে সেটা দিতে হবে। আমার ইচ্ছে পূরণ করতে না পারলে আমি পৃথিবীকে ভেঙে টুকরো করে দেব। মনোবিদ মেয়েটিকে প্রশ্ন করেন, ধরা যাক তোমার সেই ক্ষমতা হল। সব মানুষকে মেরে, সব জিনিস ভেঙে ফেলতে পারলে। তখন তো একটা ধ্বংসস্তূপের ওপর তুমি একা দাঁড়িয়ে থাকবে। মেয়েটি বলেছিল, ‘আমার প্রচণ্ড আনন্দ হবে। মনে হবে সমস্ত পৃথিবী আমার পায়ের নীচে। আমি একা ক্ষমতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি।’ 
গল্প নয়। এটা সত্যি ঘটনা। জানালেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপিকা তথা মনোসমীক্ষক নীলাঞ্জনা সান্যাল। মেয়েটিকে তিনি ধীরে ধীরে সুস্থ করতে পেরেছিলেন। ‘মেয়েটির এই চাহিদা কিন্তু বাবা, মা তৈরি করেছেন। তার নিরন্তর বায়নাকে প্রশ্রয় তাঁরাই দিয়েছিলেন। বাচ্চার বায়না সামলানোর আগে জানতে হবে তার মূল কোথায়’, স্পষ্ট বললেন নীলাঞ্জনা।
শিশুর বায়নার কোনও নির্ধারিত সময় নেই। বায়নার রকমফেরও বিস্মিত করে। সামনে দুর্গাপুজো। হয়তো সে পুজোর ভিড়ে সারাক্ষণ কোলে থাকার বায়না করল। কিন্তু তার হাঁটাচলায় সমস্যা নেই। শুধু ভিড় এড়াতে চায় বলেই এই বায়না। বাবা, মায়ের কষ্ট বুঝতে অপারগ সে। অথবা বড়দের সঙ্গে প্যান্ডেলে সারা রাত জেগে থাকার বায়না করছে শিশু। কোনও একটা খাবার যা খেলে আদতে তার ক্ষতি, সেটা পুজোর দিনে তাকে কিনে দিতেই হবে, এমন বায়নাও ঘরে ঘরে। এসব সামলানোর আগে মূল সমস্যা খুঁজে দেখা প্রয়োজন। নীলাঞ্জনা ব্যাখ্যা করলেন, আজকের পৃথিবীতে উপাদান সামগ্রী অনেক বেশি। বাইরের জীবনের আকর্ষণ অতীতে এত তীব্র ছিল না। একান্নবর্তী পরিবার ছিল। বাড়িতে বাচ্চারা একা থাকত না। কেউ না কেউ বাড়িতে থাকতেন। বাচ্চাদের মূল চাহিদা অন্যর মনোযোগ পাওয়া। সেটা আগে সহজ ছিল। কারণ চারপাশে মানুষের উপস্থিতি। তা থেকে বাচ্চাদের চাহিদা পূরণ হতো। টিভি ছিল না। সকলের বাড়িতে টেলিফোনও থাকত না। সামাজিক মাধ্যমের ধারণা ছিল না। ঘরোয়া মানুষগুলোই সাহচর্যের মূলে থাকতেন। বাচ্চাদের বাইরের জগৎ সম্পর্কে আগ্রহ ছিল না। 
সমাজ পাল্টেছে। প্রযুক্তির প্রগতি হয়েছে। যতটা সম্পদ আমরা আহরণ করেছি, বড়রাই তাতে অনেক বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়েছি। আমাদের নিজেদের জীবনটা আমরা যেভাবে চালনা করছি, তার প্রভাবও বাচ্চার উপর পড়ে। নীলাঞ্জনা বললেন, ‘আমরা বেশিরভাগ মানুষই বাইরে থাকতে ভালোবাসি। বাইরের খাবার খেতে পছন্দ করি। সিনেমা দেখা, বেড়াতে যাওয়া এসব আমাদের ভালো লাগে। অনেক বেশি সম্ভারসম্পন্ন জীবন আমাদের তৈরি হয়েছে। আমরা বড়রা যেগুলো করছি, ছোটরা সেটা দেখে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে। ফলে তাদের চাহিদার তালিকাতেও একের পর এক উপাদান বাড়ছে।’
অভিভাবকদের সংশোধন প্রয়োজন। বাচ্চার চাহিদা মতো দিতে শুরু করলে তার কোনও শেষ নেই, পরামর্শ নীলাঞ্জনার। তাঁর কথায়, ‘আমি দেখেছি, ছোটদের মোবাইলের নেশা হয়েছে। তা থেকে মনোযোগ, একাগ্রতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাহলে তো মোবাইল তার হাতে আসা উচিত নয়। বাবা-মা বাচ্চার হাতে মোবাইল দিতে না চাইলে বাচ্চারা একটু বড় হতেই শাসায়। ভয় দেখায়। আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে। কয়েক মাসের বাচ্চা যাতে না কাঁদে, মোবাইল চালিয়ে তার চোখের সামনে ধরা হয়েছে। এ থেকেই আসক্তি তৈরি হয়েছে। বড়রাই ক্ষতিটা করছি।’
নীলাঞ্জনার কথায়, ‘বাবা, মায়ের কাছ জানতে চাই আপনি বাচ্চার সামনে কতক্ষণ মোবাইল দেখেন? ওঁরা বলেন, এটা ছাড়া আমাদের বিনোদন তো সম্ভব নয়। কাজের শেষে আমি মোবাইল দেখবই। তাহলে আমি নিজে যেটা বন্ধ করতে পারব না, সেটা বাচ্চাকে কীভাবে বন্ধ করাব?’ শুধু মোবাইল নয়। যে কোনও ক্ষতিকর জিনিস যাতে ওরা না চায়, সে জেদ কন্ট্রোল করে রাখার জন্য তার বেয়াড়া অভ্যাসে মদত দিচ্ছি। কীভাবে? তিনি বললেন, ‘পড়াশোনা করলে মোবাইল দেব, এই আশ্বাস আসলে ঘুষ। সেই অভ্যেস বড়রা তৈরি করছেন।’ 
বাচ্চার কোনও চাহিদা নিজে থেকেও তৈরি হতে পারে। হয়তো বাবা, মা তাকে সেটা দিয়ে অভ্যেস করাননি। কিন্তু সে বিজ্ঞাপন দেখে। বন্ধুদের দেখে। বায়না করে চিপস, কোল্ড ড্রিঙ্ক খাব। রাস্তায় এমন ‘সিন ক্রিয়েট’ করে যাতে বাবা, মা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। তাদের মনে রাখতে হবে বাচ্চাকে কিছুটা হতাশ করে দেওয়া দরকার।’ নীলাঞ্জনার সতর্কবার্তা, ‘তবে না দিয়ে বাচ্চাকে হতাশ করারও সীমা আছে। অর্থাৎ যদি দেখা যায় বাচ্চা যে জিনিসটা চাইছে, সেটা হয়তো সামান্য কিছু, কিন্তু না দেওয়ার জন্য লম্বা সময় ধরে জেদ করছে। কাঁদতে কাঁদতে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, সেই পর্যায়ে যেন না যায় সেটাও দেখতে হবে। ফ্রয়েডের তত্ত্ব অনুযায়ী, আমাদের মনের সচেতন দ্যোতক অর্থাৎ ইগো যেন চিড় না খায়। যদি মনে হয় বাচ্চার বায়না সামলানো যাচ্ছে না, তখন ওটা দিতে হবে। প্রথম তাকে শান্ত করতে হবে। পরে যখন শান্ত হবে তখন তাকে বাবা, মায়ের অসহায়তার দিকটা বোঝাতে হবে।’ 
স্বরলিপি ভট্টাচার্য
21st  September, 2024
মহালয়ার আবেগ লুকিয়ে রেডিওতেই

ঘুম জড়ানো হাতে রেডিওর নব ঘোরাতেই শোনা যায়, মহালয়া। নিমেষের মধ্যে ঘুম উধাও! দাঁত মেজে বসতে না বসতে শুরু হয়ে যায় মহালয়ার সেই বহু প্রতীক্ষিত আশ্বিনের শারদ প্রাতে জেগে উঠেছে আলোক মঞ্জীর...। বিশদ

28th  September, 2024
আবার এসো মা

পুজো শুরু হয় প্রয়াত অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়-এর হাত ধরে। তাঁর স্ত্রী সংযুক্তা চট্টোপাধ্যায় এখন এই পুজোর দায়িত্ব নিয়েছেন। কিন্তু আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন, এটা অভিষেকেরই পুজো।
বিশদ

28th  September, 2024
দুগ্গা মায়ের মেয়ে

হুগলি জেলার অন্যতম মহিলা প্রতিমাশিল্পী, দেবীর চোখ যাঁর হাতে অপার্থিব হয়ে ওঠে। ষাটোর্ধ্ব মহিলা মৃৎশিল্পীর সংগ্রামের কাহিনি উঠে আসে পুজো ক্যানভাসে। বিশদ

21st  September, 2024
ঘুড়ি ওড়ানোর মজা থেকে বঞ্চিত এই প্রজন্ম

সাদা মেঘের ভেলা আর শিউলি ফুলের আদর জানান দিত মা আসছেন। লোহার জিনিস ধুয়ে মুছে সাফ করতেন বাড়ির বড়রা। বুঝতাম সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো। ছোটদের মধ্যে শুরু হয়ে যেত ঘুড়ি বানানোর বিরাট আয়োজন। বিশদ

14th  September, 2024
থিম মণ্ডপের কারিগর

পুজোর থিম প্যান্ডেল তৈরি করছেন শিল্পী ঝুনু দেবনাথ। কেমন সেই লড়াই?  বিশদ

14th  September, 2024
আগমনি চিত্রকথা

চালচিত্রে ধরে রাখেন পটচিত্রের কাহিনি। রেবা পালের তুলিতে কীভাবে জীবন্ত হয়ে ওঠে ইতিহাস?  বিশদ

07th  September, 2024
পুজোর আগে শিশুর সার্বিক দেখভাল 

ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু সমস্যা তো বাচ্চাদের আক্রমণ করেই। তাছাড়াও আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় এই প্রচণ্ড বৃষ্টি তো তারপরেই মারাত্মক গরম, এটাও রোজকার রুটিন। এর মধ্যে বাচ্চাকে কীভাবে ভালো রাখা যায়, তার পরামর্শ দিলেন ডাঃ সহেলি দাশগুপ্ত। বিশদ

07th  September, 2024
ফ্যাশন ডিজাইনিং: বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ

চলতি বিষয় না পড়লে চাকরি বা আয়ের সুযোগ কেমন? তা নিয়েই চলছে এই বিভাগ। মতামত জানালেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন-এর শিক্ষক শ্রমণা মল্লিক। 
বিশদ

07th  September, 2024
জাঁকজমকপূর্ণ  থিমপুজোর  প্রয়োজন নেই

প্রতিদিনের বাজার করতেই সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা। তবুও পুজো এলেই মনটা আনন্দে ভরে ওঠে, আবার ভারাক্রান্তও হয় মন। এই অগ্নিমূল্যের বাজারে সবাইকে খুশি করতে পারব তো?
বিশদ

31st  August, 2024
মানসিক নির্যাতন, মোকাবিলা কীভাবে?

ঘরে-বাইরে ধারাবাহিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হেনস্তার শিকার হতে হয় মেয়েদের। হার না মেনে সামলে নেওয়ার উপায় জানালেন মনোবিদ অমিত চক্রবর্তী। বিশদ

31st  August, 2024
গুগল-এ ইন্টার্নশিপ, সুযোগ নয়ডার ছাত্রীর

ইচ্ছেডানায় ভর করে নয়ডা থেকে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমাতে চলেছেন ঈশা সিং। আগামী বছর গুগল সামার ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পেয়েছেন কম্পিউটর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের তৃতীয় বর্ষের এই ছাত্রী। তবে এর জন্য প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হয়েছে তাঁকে। বিশদ

31st  August, 2024
তিন মিনিটের বার্তা

এমিলি লাহে-র হাতে বেশি সময় নেই। ২০১৯ সালে ক্যান্সার ধরা পড়ে তাঁর। তখন চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, এমিলির হাতে মাত্র ন’মাস সময় আছে। বিরল ক্যান্সারে আক্রান্ত তিনি, কেমোথেরাপিতেও সেরে ওঠা সম্ভব নয়। মনের জোর আর ইতিবাচক ভাবনাকে সঙ্গ করে ২০২৪ পর্যন্ত সময় কাটিয়েছেন এমিলি। বিশদ

31st  August, 2024
প্রতিরোধ ক্যারাটের মাধ্যমে

 গোটা বিশ্বে নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ ক্রমবর্ধমান। তাই তাঁদের আত্মরক্ষায় নানাবিধ প্রশিক্ষণের গুরুত্ব অসীম। এখন অনেকেই ছোট থেকে মেয়েদের ক্যারাটে শেখার উপরে জোর দিচ্ছেন। নিরস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমেও যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়, তার পথ দেখাচ্ছে এই মার্শাল আর্ট। বিশদ

31st  August, 2024
সেলাই দিদিমণি

হাতের রকমারি কাজে দক্ষ অভিষিক্তা সেনগুপ্ত। কখনও গাছের পাতা, কখনও বা পাউরুটি তাঁর ক্যানভাস। কেমন সেই পথচলা?
  বিশদ

24th  August, 2024
একনজরে
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ-স্কটল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হচ্ছে মহিলাদের টি-২০ বিশ্বকাপ। পরের দিন, অর্থাৎ শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করবে ভারতীয় দল। মঙ্গলবার প্রস্তুতি ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ...

রেশনের কেরোসিনের দাম অক্টোবর মাসে লিটারে সাড়ে ৪ টাকার মতো কমছে। এমাসে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলি কেরোসিনের যে ইস্যু প্রাইস ঠিক করেছে তার ভিত্তিতেই এই নতুন ...

দিন কয়েক আগে মুরারই ও লাগোয়া ঝাড়খণ্ডে চলেছে লাগাতার বৃষ্টি। আর তার জেরে ফুলেফেঁপে উঠেছিল ঝাড়খণ্ড থেকে বইয়ে আসা বাঁশলৈ নদী। মঙ্গলবার সেই নদীর জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে দুই শিশুকন্যার। ...

কংগ্রেসের আপত্তি টিকল না। হরিয়ানা বিধানসভা ভোটের তিনদিন আগে বুধবার জেল থেকে ছাড়া পেলেন  ধর্ষণ ও খুনের মামলা সাজাপ্রাপ্ত দেরা সাচা সৌদার প্রধান গুরমিত রাম ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাপড়ের ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদার শিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। উচ্চ/উচ্চতর শিক্ষায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৯১: ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মাসিক পত্রিকা ‘ক্যালকাটা ম্যাগাজিন অ্যান্ড ওরিয়েন্টাল মিউজিয়াম’ প্রকাশ শুরু হয়
১৮৭৭: পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১: ক্রিকেটার সুঁটে বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২০: বিশিষ্ট ধারাভাষ্যকার অজয় বসুর জন্ম 
১৯২৩: প্রথম মহিলা স্নাতক ও ডাক্তার কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪৫: বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৪৯: পরিচালক জে পি দত্তের জন্ম
১৯৭৮: বিশ্বের দ্বিতীয় ও ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব শিশুর জন্ম
১৯৮৯: বিশিষ্ট সরোদ শিল্পী ওস্তাদ বাহাদুর হোসেন খান কলকাতায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন
১৯৯০: অক্টোবরে দুই জার্মানি অর্থাৎ পূর্ব জার্মানি এবং পশ্চিম জার্মানি আনুষ্ঠানিকভাবে একত্রিত হবার ঘোষণা করে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৯ টাকা ৮৪.৭৩ টাকা
পাউন্ড ১১০.৩৮ টাকা ১১০.৩৮ টাকা
ইউরো ৯১.৮১ টাকা ৯৫.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
02nd  October, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৫,৫৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৩৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
02nd  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৭ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ ৫৩/৩৮ রাত্রি ২/৫৯। হস্তা নক্ষত্র ২৫/০ দিবা ৩/৩২। সূর্যোদয় ৫/৩২/২০, সূর্যাস্ত ৫/১৯/৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৪ গতে ২/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৯ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ৩/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৫ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২৬ গতে ১২/৫৮ মধ্যে।
১৬ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ রাত্রি ১/১২। হস্তা নক্ষত্র দিবা ৩/১৯। সূর্যোদয় ৫/৩২, সূর্যাস্ত ৫/২১। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫০ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ২/২৪ গতে ৫/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৭ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
২৯ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: শ্রীলঙ্কাকে ৩১ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল পাকিস্তান

10:57:00 PM

দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে বাংলা ভাষায় নয়া স্বীকৃতি নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

10:16:00 PM

দিল্লিতে ইউপিআইয়ের মাধ্যমে ফুলের তোড়া কিনলেন জামাইকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্ড্রু হোলনেস

10:12:00 PM

আর জি কর কাণ্ড: সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আশিস পাণ্ডে গ্রেপ্তার
আর জি করে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার সন্দীপ ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক ...বিশদ

10:11:19 PM

মধ্যপ্রদেশের ভোপালে অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে তৈরি হল দুর্গা মণ্ডপ

10:05:00 PM

দিল্লি বিমানবন্দরে দুবাই ফেরত চার যাত্রীর কাছ থেকে ১২টি আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স উদ্ধার করল কাস্টমস

09:43:00 PM