ঘুম জড়ানো হাতে রেডিওর নব ঘোরাতেই শোনা যায়, মহালয়া। নিমেষের মধ্যে ঘুম উধাও! দাঁত মেজে বসতে না বসতে শুরু হয়ে যায় মহালয়ার সেই বহু প্রতীক্ষিত আশ্বিনের শারদ প্রাতে জেগে উঠেছে আলোক মঞ্জীর...।
হুগলি জেলার অন্যতম মহিলা প্রতিমাশিল্পী, দেবীর চোখ যাঁর হাতে অপার্থিব হয়ে ওঠে। ষাটোর্ধ্ব মহিলা মৃৎশিল্পীর সংগ্রামের কাহিনি উঠে আসে পুজো ক্যানভাসে।
সাদা মেঘের ভেলা আর শিউলি ফুলের আদর জানান দিত মা আসছেন। লোহার জিনিস ধুয়ে মুছে সাফ করতেন বাড়ির বড়রা। বুঝতাম সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো। ছোটদের মধ্যে শুরু হয়ে যেত ঘুড়ি বানানোর বিরাট আয়োজন।
পুজোর থিম প্যান্ডেল তৈরি করছেন শিল্পী ঝুনু দেবনাথ। কেমন সেই লড়াই?
চালচিত্রে ধরে রাখেন পটচিত্রের কাহিনি। রেবা পালের তুলিতে কীভাবে জীবন্ত হয়ে ওঠে ইতিহাস?
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কিছু কিছু সমস্যা তো বাচ্চাদের আক্রমণ করেই। তাছাড়াও আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় এই প্রচণ্ড বৃষ্টি তো তারপরেই মারাত্মক গরম, এটাও রোজকার রুটিন। এর মধ্যে বাচ্চাকে কীভাবে ভালো রাখা যায়, তার পরামর্শ দিলেন ডাঃ সহেলি দাশগুপ্ত।
ঘরে-বাইরে ধারাবাহিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হেনস্তার শিকার হতে হয় মেয়েদের। হার না মেনে সামলে নেওয়ার উপায় জানালেন মনোবিদ অমিত চক্রবর্তী।
ইচ্ছেডানায় ভর করে নয়ডা থেকে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমাতে চলেছেন ঈশা সিং। আগামী বছর গুগল সামার ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ পেয়েছেন কম্পিউটর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের তৃতীয় বর্ষের এই ছাত্রী। তবে এর জন্য প্রচণ্ড পরিশ্রম করতে হয়েছে তাঁকে।
এমিলি লাহে-র হাতে বেশি সময় নেই। ২০১৯ সালে ক্যান্সার ধরা পড়ে তাঁর। তখন চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, এমিলির হাতে মাত্র ন’মাস সময় আছে। বিরল ক্যান্সারে আক্রান্ত তিনি, কেমোথেরাপিতেও সেরে ওঠা সম্ভব নয়। মনের জোর আর ইতিবাচক ভাবনাকে সঙ্গ করে ২০২৪ পর্যন্ত সময় কাটিয়েছেন এমিলি।
হাতের রকমারি কাজে দক্ষ অভিষিক্তা সেনগুপ্ত। কখনও গাছের পাতা, কখনও বা পাউরুটি তাঁর ক্যানভাস। কেমন সেই পথচলা?
আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গোটা বিশ্বে নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ ক্রমবর্ধমান। তাই তাঁদের আত্মরক্ষায় নানাবিধ প্রশিক্ষণের গুরুত্ব অসীম। এখন অনেকেই ছোট থেকে মেয়েদের ক্যারাটে শেখার উপরে জোর দিচ্ছেন। নিরস্ত্র লড়াইয়ের মাধ্যমেও যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়, তার পথ দেখাচ্ছে এই মার্শাল আর্ট। এই বিষয়টিকে মাথায় রেখে নারীদের নিরাপত্তায় বিনামূল্যে ক্যারাটে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন হানশি প্রেমজিৎ সেন। ক্যারাটে ডো অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গল-এর সভাপতি তিনি। তাঁর মতে, ‘নারীরা আজকের দিনে প্রচুর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। ক্যারাটে শেখার মাধ্যমে তাঁরা নিজেদের রক্ষা করার উপায় এবং আত্মবিশ্বাস অর্জন করতে পারেন। তার জন্য শুরু করেছি আমার উদ্যোগ ‘সাহসী নারী, প্রত্যেক বাড়ি’। চেষ্টা করছি এর মাধ্যমে সকলে যেন ক্যারাটে শিখতে পারে। অর্থনৈতিক দুর্বলতা যেন কারও সুরক্ষার পথে বাধা না হয়ে দাঁড়ায়।’ প্রেমজিৎ ১৯৯১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে আত্মরক্ষার পাঠ দিচ্ছেন। কয়েক দশক ধরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তেজস্বিনী প্রকল্প, সুকন্যা প্রকল্প এবং রানি লক্ষ্মীবাই প্রকল্পের মতো বিভিন্ন প্রকল্পের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন।
