Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

রেলগাড়ির সারথি

সাউথ ইস্টার্ন রিজিয়নের প্রথম মহিলা ট্রেনচালক দীপান্বিতা দাস ভাগ করে নিলেন কাজের খতিয়ান। লিখেছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।

স্টেশনের নাম গিরি ময়দান। লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে সেদিন ট্রেনটা দিনে দুপুরে হঠাৎই স্লো হয়ে গেল। পাশের বাজার এলাকা থেকে চিৎকার করে উঠল লোকজন। গেল গেল রব। ট্রেন স্লো হতে হতে থেমেও গেল। কিন্তু তাতে কি শেষরক্ষা হল? বাঁচানো গেল আত্মহত্যা করতে আসা মানুষটিকে?
ট্রেনের ড্রাইভারের কেবিনে তখন নির্দিষ্ট চেয়ারে বসে পড়েছেন ড্রাইভার। চিৎকারের শব্দ এড়িয়ে যেতে কানে হাত চাপা দিলেন। চশমাটা খুলে মুখ মুছে নিলেন একবার। তাঁকে যে স্বাভাবিক হতেই হবে। এতগুলো মানুষের নিরাপত্তা তাঁর হাতে। তাঁকে তো মন শক্ত করে ট্রেন চালাতেই হবে। 
হঠাৎই ‘বেঁচে আছে... বেঁচে আছে...’ চিৎকার ক্ষীণভাবে কানে এল তাঁর। দমবন্ধ করে রাখা পরিস্থিতিতে ওই চিৎকার যেন একরাশ ঠান্ডা হাওয়ার মতো। সেই হাওয়ার স্পর্শে মনে সাহস পেলেন দীপান্বিতা দাস। পরিস্থিতি সামাল দিয়ে ট্রেন নিয়ে এগলেন গন্তব্যে। খড়্গপুরের বাড়ি থেকে এই ঘটনা শোনাচ্ছিলেন দক্ষিণ পূর্ব রেলের যাত্রীবাহী ট্রেনের একমাত্র মহিলা ড্রাইভার। ফোনের আবহে তখন ট্রেনের হুইসল।
‘যেটা বলছিলাম সেটা মাস দুয়েক আগের ঘটনা। 
গিরি ময়দান স্টেশনের কাছে একজন আত্মহত্যা করতে এসেছিলেন। ট্রেনে এরকম হয়। খুব খারাপ লাগে। কিন্তু সেদিন আমি বুঝতে পেরেছিলাম। গাড়ি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিলাম। একটা লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে হালকা ধাক্কা লেগে আমার গাড়িটা দাঁড়িয়ে গিয়েছিল। আমি ভেবেছিলাম মারা গিয়েছেন। কিন্তু সবাই বলছে, দিদি তোমার জন্য বেঁচে গেল লোকটা’, হাসলেন দীপান্বিতা। কিন্তু সব পরিস্থিতিতে তিনি বিজয়ী হবেন, তা তো হতে পারে না। ‘আমার ট্রেনের সামনে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। সেগুলো আমাদের জীবনে সাধারণ ঘটনা হিসেবেই দেখতে হয়। কিন্তু প্রচণ্ড টেনশন হয়। নিজেদের এত খারাপ লাগে বলে বোঝাতে পারব না। ঘটনার রেশ থেকে বেরিয়ে আসতে দু’-তিন দিন সময় লেগে যায়। হয়তো আমি এটা করলে বেঁচে যেত, ওটা করতে পারতাম, এগুলো মনে হয়। এটা ছাড়া আমার বাকি চাকরিটা খুব ভালো’, বললেন তিনি।
ছোট থেকে দিদি এবং বোনের সঙ্গে বাবা, মায়ের মেজ মেয়ে দীপান্বিতা মেদিনীপুর টাউনে বড় হয়েছেন। তাঁর বাবা মেদিনীপুর কলেজে পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ছিলেন। মা সামলাতেন বাড়ি। ‘আমার মনে হয়, তিন বোন হওয়ার জন্য ট্রেন ড্রাইভারের মতো পেশা, যেখানে মেয়েদের সংখ্যা খুব কম, সেখানে কাজ করতে সুবিধে হয়েছে,’ বললেন তিনি। কেন এমন ভাবনা? তাঁর উত্তর, ‘আসলে ছোট থেকে এখানে যাবে না, ওটা করবে না, এসব শুনে মানুষ হইনি। বাইরের কাজগুলো আমিই করতাম।’
কলকাতায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে প্রথম পা রাখা দীপান্বিতার। গত প্রায় ২০ বছর ধরে ভারতীয় রেলে কাজ করছেন তিনি। গত এক বছর চালাচ্ছেন যাত্রীবাহী ট্রেন। এর শুরু কীভাবে? তিনি বলেন, ‘অ্যাসিসট্যান্ট লোকো পাইলট হিসেবে আমার চাকরি শুরু হয়। ১০ বছর সেই কাজ করার পর লোকো পাইলট হিসেবে ১০ বছর কাজ করেছি। তখন মালগাড়ি চালাতে হতো। ‘গুডস’ ট্রেনের অ্যাসিসট্যান্ট লোকো পাইলট ছিলাম বহুদিন। তখন ট্রেন নিয়ে অনেক দূরে দূরে যেতে হতো।’ ট্রেন চালানো আপনার পেশা হবে, এ নিয়ে ছোট থেকে কোনও ভাবনা ছিল? স্পষ্ট জবাব দিলেন, ‘না। পাকেচক্রেই এই কাজটা শুরু করি। প্রথম যখন সুযোগ পেলাম, সবাই বাধা দিল। বলল, পারবি না। আমি বলেছিলাম, চেষ্টা করে দেখিই না। ওই চেষ্টা করতে করতেই হয়ে গিয়েছে। বাড়ির লোকও আপত্তি করেছিল। বাবার বন্ধুরা বলেছিল, এটা তো ছেলেদের চাকরি, মেয়েদের নয়। বাবাও দ্বিধায় ছিলেন। জানতে চেয়েছিলেন, করবি? আমি তখন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে কলকাতায় থাকতাম। একটা কোম্পানিতে কাজ করতাম। ভাবলাম, করে দেখি।’
কাজে যত বাধা এসেছে তত জেদ বেড়েছে দীপান্বিতার। ‘এটা ছেলেদের কাজ’— বলে যত বাঁকা চোখে তাকিয়েছে সমাজ, তত যেন নিজেকে প্রমাণ করার জেদ চেপে গিয়েছিল তাঁর। ‘সম্পূর্ণ পুরুষশাসিত জায়গায় কাজ শুরু করেছিলাম। সহকর্মীদের মধ্যে মহিলা ছিলেন না। নতুন যখন কাজ শুরু করি ইঞ্জিনে মেয়েদের ওঠা বারণ ছিল। আমি ইঞ্জিনে থাকলে ওয়াকিটকিতে স্টেশন থেকে জিজ্ঞেস করা হতো, ইঞ্জিনে মেয়ে কেন? কেউই প্রশংসা করেনি। সকলে বাধাই দিত। আমার মনে হয়, তাতেই বোধহয় জেদ চেপে গিয়েছিল। ভেবেছিলাম, দেখিই না, সবাই বলছে পারবি না। কী এমন কাজ যে পারব না?’ হেসে ওঠেন তিনি। 
সপ্তাহে ছ’দিন খড়গপুর থেকে হাওড়া পর্যন্ত যাত্রীবাহী ট্রেন চালিয়ে যাতায়াত করেন দীপান্বিতা। ছুটি নির্দিষ্ট থাকে না। কাজের সময়সীমাও নির্দিষ্ট থাকে না। ‘৮-১০ ঘণ্টা ডিউটি করতেই হয়। খড়গপুর থেকে লোকালে হাওড়া যেতে মোটামুটি সাড়ে তিন ঘণ্টা লাগে। মাঝে এক ঘণ্টা রিফ্রেশ হওয়ার সময় পাই। তারপর আবার সাড়ে তিন ঘণ্টা ফিরে আসি। আমাদের রুটে এর আগে কোনও মহিলা ড্রাইভার ছিলেন না। শিয়ালদহতে, মানে ইস্টার্ন রেলে হয়তো ছিলেন। কিন্তু সাউথ ইস্টার্ন রিজিয়নে মহিলা ট্রেনচালক আমার আগে কেউ ছিলেন না বলেই জানি,’ বললেন দীপান্বিতা।
ট্রেন ছাড়ার কয়েক মুহূর্ত আগে প্ল্যাটফর্ম ধরে উর্ধ্বশ্বাসে যাত্রীদের দৌড়। অথবা সিগন্যাল পেয়ে প্ল্যাটফর্ম থেকে ট্রেন ছেড়ে দেওয়ার সময়ও হয়তো কিছু যাত্রী তখনও ওঠানামা করছেন— ড্রাইভারের সিটে বসে এসব কীভাবে সামলান দীপান্বিতা? তাঁর কথায়, ‘আমাদের সজাগ থাকতে হয়। পিছনে গার্ডের সঙ্গে বেল কোডে কমিউনিকেশন হয় আমাদের। ট্রেন ছাড়ার মুহূর্তটা খুব সজাগ থাকি। যাতে কোনও সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে দাঁড় করিয়ে দিতে পারি। লোকালটা একাই চালাতে হয়।’ রাস্তায় সারাক্ষণ গাড়ি চালকের কানে ফোন দেখে আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু ট্রেন চালানোর ক্ষেত্রে সে অবসর নেই। ‘আমাদের ফোন সুইচ অফ থাকে। ডিউটির সম্পূর্ণ সময় ফোন বন্ধ রাখতে হয়। ইমার্জেন্সি থাকলে আলাদা কথা। এটাই আমাদের নিয়ম’, বললেন তিনি।
খড়্গপুরে স্বামী সন্তোষ কুমার প্রধান এবং দুই সন্তানকে নিয়ে দীপান্বিতার সংসার। স্বামীও রেলের অফিসার। মেয়ে আইসিএসসি পাশ করেছে এবছর। আর ছেলে ষষ্ঠ শ্রেণির পড়ুয়া। পারিবারিক সমর্থন দীপান্বিতা সিংহভাগই পেয়েছেন স্বামীর কাছে। তিনি বললেন, ‘ওর জন্যই আমি 
কাজটা করতে পারছি। ‘পারবে না’, একথাটা কখনও ও 
বলে না।’ 
কাজের অবসরে গল্পের বই পড়া দীপান্বিতার নেশা। গান শুনতেও ভালোবাসেন। তাঁর মতো কোনও মেয়ে যদি এই পেশায় আসতে চান, কী বলবেন? দীপান্বিতার উত্তর, ‘এই কাজে কষ্ট আছে। কিন্তু পারবে না, এমনও নয়। ডিউটিতে যাওয়া মানে বাড়ি, ছেলেমেয়েও ভুলে যেতে হয়। কারণ ওখানে এতগুলো লোকের নিরাপত্তার দায়িত্ব আমার হাতে। শুধু এই কথাটাই মনে থাকে। নাহলে এক সেকেন্ডে অনেক কিছু হয়ে যেতে পারে। মনঃসংযোগ করতেই হয়। এগুলো মনে রেখে এই কাজে আসতে হবে।’
01st  June, 2024
ট্রোলিং নিষিদ্ধ হওয়া উচিত

সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রায়ই কোনও বিশেষ একটি বিষয় নিয়ে ট্রোলিং ব্যাপারটা সম্প্রতি একটু বেশি মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। এটা যদিও সেলিব্রিটিদের ক্ষেত্রে বেশি মাত্রায় দেখা যায়, তবুও এর কোপ আমাদের মতো সাধারণ মানুষের উপরও এসে পড়ে। বিশদ

22nd  June, 2024
পদবির পরিবর্তে নামেই হোক পরিচয় 

নারীর পদবি বদলানো বা না বদলানোর সঙ্গে কি তার সামাজিক অবস্থান জড়িত? শিক্ষা ও সচেতনতাই কি তাঁকে বিভিন্ন সময় সাহসী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করেছে? বিশ্লেষণ করলেন সমাজতত্ত্ববিদ বুলা ভদ্র।
বিশদ

22nd  June, 2024
রান্নার গুণে সিঙ্গাপুর মাতিয়েছেন বঙ্গকন্যা

অর্চনা ছন্দক। কলকাতার এই বাঙালি কন্যে সিঙ্গাপুরের প্রবাসী বাঙালিদের কাছে সাক্ষাৎ দেবী অন্নপূর্ণা। কেন জানেন? তাঁর হাতের গুণে। দক্ষিণ কলকাতায় জন্ম ও বড় হওয়ার পর কাজের সূত্রে গত দুই দশক দেশের বাইরে কেটেছে অর্চনার। বিশদ

22nd  June, 2024
ছবি ও আলোচনা

বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন শিশু এবং তার বাবা-মাকে সমাজে নানা ধরনের প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়। এই সব অসুবিধা বা প্রতিবন্ধকতা কীভাবে সামলে জীবন কাটান তাঁরা? অটিজম, অবসেসিভ বিহেভিয়ার এবং বয়ঃসন্ধিকালের একাকিত্ব এই ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে অন্যতম। বিশদ

22nd  June, 2024
চেহারা নিয়ে কটূক্তি, কী করবেন?

বডি শেমিং হলে আইনের দ্বারস্থ হওয়া যায়? জানালেন আইনজীবী রুমানিয়া বাগচী ঘোষ। বিশদ

15th  June, 2024
এক সাহসী ইহুদি মেয়ের গল্প 

বেঁচে থাকলে দিন তিনেক আগে তাঁর বয়স হতো ৯৫। ফিরে দেখা অ্যান ফ্র্যাঙ্ক-এর জীবনের কথা। বিশদ

15th  June, 2024
৩৬ বছর পর অরুণাচল প্রদেশে মহিলা মন্ত্রী

ইতিহাস তৈরি করলেন ৪৬ বছরের দাসাংলু পুল। তাঁর মাধ্যমেই ৩৬ বছর পর অরুণাচলপ্রদেশ পেল মহিলা মন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডু জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভায় দাসাংলুর যোগদান রাজ্যের মহিলাদের কাছে বড় বার্তা পৌঁছে দেবে। বিশদ

15th  June, 2024
নব্বইয়ের জোয়ান পেলেন ফোর্বস-এর স্বীকৃতি

জোয়ান পেডেন। হঠাৎ নামটা বললে হয়তো চিনবেন না। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে শুনলে বিস্মিত হবেন অবশ্যই। ফোর্ব-এর সমীক্ষায় নাম লিখিয়ে ফেলেছেন এই নবতিপর মার্কিন মহিলা। আমেরিকার ‘সেলফ মেড’ ধনী মহিলাদের অন্যতম তিনি। বিশদ

15th  June, 2024
স্কুলপড়ুয়াদের জন্য বিজ্ঞান নিয়ে শিবির 

নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা গড়ে তোলা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং স্টেম (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্ট অ্যান্ড ডিজাইন, ম্যাথমেটিক্স) ক্ষেত্রে জনসংযোগ বাড়ানোর জন্য এক শিবিরের আয়োজন হয়েছিল দক্ষিণ ভারতীয় শহর কোচিতে। বিশদ

15th  June, 2024
তরুণ প্রজন্ম বাংলা ছবি কম দেখে

তরুণ প্রজন্ম বাংলা ছবি কম দেখে, তার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, তারা আন্তর্জাতিক এবং বলিউড ফিল্ম দেখে বেশি আকৃষ্ট হয়, যা উন্নত প্রযুক্তি এবং উচ্চ বাজেটের জন্য জনপ্রিয়। বিশদ

08th  June, 2024
ভাগ করে নিতে শিখুক সন্তান

শিশুকে ‘ভালোমানুষ’ তৈরি করতে সাহায্য করে শেয়ার বা ভাগ করে নেওয়ার প্রবণতা। পরামর্শ দিলেন মনোবিদ ডাঃ অমিতাভ মুখোপাধ্যায়। বিশদ

08th  June, 2024
বাড়িতেই হোম স্টে তৈরি করছেন গ্রামের মহিলারা

মধ্যপ্রদেশ জুড়ে পর্যটনকে অগ্রসর করার জন্য এগিয়ে এসেছেন আঞ্চলিক মহিলারা। বিভিন্ন উপজাতির মহিলারা নিজেদের বাড়ির অংশ সাজিয়েগুছিয়ে গড়ে তুলছেন হোম স্টে। এই বিষয়ে ভোপালের বুড়ি বাই বিশেষ উল্লেখের দাবিদার। বিশদ

08th  June, 2024
বাঁধা গতের বাইরে চাকরির সুযোগ

নতুন বাড়ি কিনেছে অনন্যা। গৃহপ্রবেশের পুজোর পর জমাটি খাওয়াদাওয়ার দাবি তুলেছে আত্মীয়, বন্ধু সকলেই। ঋষভের ছেলের জন্মদিন। দশ বছর, বড় মাইলস্টোন। ‘বিগ পার্টি’র চাহিদা তাই অফিস থেকে বন্ধু সব মহলেই। রাজন্যার বহুদিনের শখ পূর্ণ হয়েছে অবশেষে। একটা বুটিক খুলতে চলেছে সে।
বিশদ

01st  June, 2024
সন্তান দত্তকের  সাতসতেরো
 

মশ সরছে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের পর্দা। দত্তক সন্তান নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে সমাজে। অথচ একটা সময় ছিল যখন কোনও দম্পতি সন্তান দত্তক নিয়েছেন শোনা গেলে ভ্রু-কুঞ্চিত হতো। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। অনেক দম্পতিই বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় অর্থ ও সময় ব্যয়ের বদলে দত্তক নেওয়ার দিকে এগচ্ছেন।
বিশদ

01st  June, 2024
একনজরে
অবশেষে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরলেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। প্রায় ১৪ বছর পর। বিমানবন্দরে নামতেই তাঁকে জড়িয়ে ধরেন স্ত্রী স্টেলা। ...

প্যারিস ওলিম্পিকসের জন্য ঘোষিত হল ভারতীয় হকি দল। ১৬ সদস্যের স্কোয়াডে অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন হরমনপ্রীত সিং। তাঁর ডেপুটির দায়িত্বে হার্দিক সিং। মোট পাঁচজন প্লেয়ার কেরিয়ারে প্রথমবার এই গেমসে অংশ নেবেন ...

শহরের রাস্তা ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। দু’দিকে গাড়ি গেলে মানুষের হাঁটার জায়গা থাকে না। এদিকে সেই রাস্তা জবরদখল করে বসে আছে একের পর এক দোকান। কোথাও ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে হকারদের ঠেলাগাড়িতে ...

তাঁর আমলে তৈরি উদ্যান, মুক্তমঞ্চ পরিকল্পনামাফিক নষ্ট করছে ইংলিশবাজার পুরসভার বর্তমান বোর্ড। পুরসভার বিরুদ্ধে বুধবার এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তৃণমূলেরই বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ। চাঁচলের বিধায়ক নীহারবাবু দীর্ঘদিন ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান ও প্রশাসকের দায়িত্ব সামলেছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮: হেলেন কেলারের জন্ম
১৯৩৯: সুরকার রাহুল দেব বর্মনের জন্ম
১৯৬৪: অ্যাথলিট পি টি ঊষার জন্ম
১৯৮১: চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশক বংশীচন্দ্র গুপ্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২২ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৯ টাকা ৯১.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী ৩৪/১৫ সন্ধ্যা ৬/৪০। শতভিষা নক্ষত্র ১৬/৩৮ দিবা ১১/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৮/১৯, সূর্যাস্ত ৬/২০/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১২/১ গতে ২/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/১২ মধ্যে। বারবেলা ৩/০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। 
১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৬/৩১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ১/৫৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সৃর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/২ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/০ মধ্যে।  
২০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ইংল্যান্ডকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল ভারত

12:07:02 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ১০ রানে আউট অক্ষর, ভারত ১৭০/৭ (১৯.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

12:03:49 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ০ রানে আউট দুবে, ভারত ১৪৬/৬ (১৭.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:52:40 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ২৩ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৪৬/৫ (১৭.৪ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:50:48 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ভারত ১৩২/৪ (১৭ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:48:10 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: বৃষ্টির জেরে বন্ধ ম্যাচ, ভারত ৬৫/২ (৮ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

10:01:26 PM