শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ
ধারণা বদল
আশির দশকে হাতে গোনা কয়েকটা রঙের মধ্যেই ঘোরাফেরা করত নেল পলিশের শেড। খয়েরি, বাদামি, লাল ছাড়া ট্রান্সপারেন্ট শেড ছিল সেই সময়। হাত এবং পায়ের রং একেবারেই আলাদা করে দেওয়া হতো। হাতে লাগানো হতো হালকা রং আর পায়ের জন্য ধরাবাঁধা ছিল গাঢ় রং। এই ধারণাগুলো ক্রমশ বদল হতে শুরু করল।
পোশাকের সঙ্গে রঙের মিল
পোশাক অনুযায়ী মিলিয়ে নেল পলিশের রং নির্বাচন করার ট্রেন্ড শুরু হয় নয়ের দশকের শেষের দিক থেকে। তখনই নীলের কিছু শেড, গাঢ় সবুজ ইত্যাদি বাজারে চালু হয়। টিনএজারদের মধ্যে এই ধরনের রং খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ক্রমশ হলুদ রং, মেটালিক কালার, যেমন গোল্ডেন, সিলভার, কপার ইত্যাদিও নেল পলিশের ট্রেন্ডি কালার হয়ে ওঠে।
সবুজ ও নীলের নানা রূপ
পেস্তা, অ্যাভোকাডো, মস গ্রিন, অলিভ ইত্যাদি সবুজ রঙের নানা ধরনের শেড উঠে আসতে শুরু করে নেল পলিশের মধ্যে। প্রাকৃতিক রং হিসেবেও সবুজের প্রাধান্য বেড়ে যায়। টিনএজ ফ্যাশনে সবুজের পাশাপাশি নীলের নানা শেডও জনপ্রিয় হতে শুরু করে। তার মধ্যে আকাশি নীল, ইলেকট্রিক ব্লু অন্যতম।
ম্যাট ও গ্লিটার
আগে যেমন নেল পলিশের শেডের মধ্যে একটু চকচকে ভাব থাকত এখন আবার তার পাশাপাশি ম্যাট ফিনিশের কদর বেড়েছে। পেস্তা বা মস গ্রিন শেডের ম্যাট ফিনিশ নেল পলিশ অল্পবয়সিদের মধ্যে বিশেষ জনপ্রিয়। কিছু নেল পলিশে আবার গ্লিটারও ব্যবহৃত হচ্ছে। পার্টি লুকের সঙ্গে গ্লিটার নেল পলিশ পছন্দ করছেন অনেকেই।
কালো রঙে প্রাধান্য
ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কালো রঙের নেল পলিশ। পায়ের রং হিসেবে তো বটেই, হাতেও কালো নেল পলিশ লাগাচ্ছেন অনেকে। প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যের রং আলাদা হয়ে উঠছে ক্রমশ। ওয়েস্টার্ন ওয়্যারের সঙ্গে কালো, হলুদ, সবুজের কিছু শেড, মেটালিক কালারস ইত্যাদি বিশেষ জনপ্রিয়। এথনিক পোশাকের সঙ্গে লাল, গোলাপি, খয়েরি, ব্রোঞ্জ ইত্যাদি রঙের প্রাধান্য চোখে পড়ছে।