Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

সংকীর্তন

কেউ যদি উচ্চৈঃস্বরে ভগবানের লীলা, গুণ, রূপ আদির মহিমা কীর্তন করেন, তাকে বলা হয় সংকীর্তন। সংকীর্তন বলতে সমবেতভাবে ভগবানের দিব্য নাম কীর্তনকে বোঝায়। বিষ্ণুধর্মে এই সংকীর্তনের মহিমা বর্ণনা করে বলা হয়েছে, “এই কৃষ্ণনাম এতই পবিত্র যে, এই নাম কীর্তনের ফলে তৎক্ষণাৎ জন্ম-জন্মান্তরের পুঞ্জীভূত পাপ থেকে মুক্ত হওয়া যায়।” এই কথাটি ধ্রুব সত্য। চৈতন্য-চরিতামৃতে উল্লেখ করা হয়েছে, “কেউ যদি একবার মাত্র কৃষ্ণনাম উচ্চারণ করেন, তা হলে তাঁর এত পাপ নাশ হয় যে, তত পাপ করার সাধ্য কোন পাপীর নেই।” কোন পাপী অসংখ্য পাপকর্ম করতে পারে, কিন্তু একবার মাত্র কৃষ্ণনাম উচ্চারণের ফলে যত পাপ ক্ষয় হয়, তত পাপ করার ক্ষমতা কোন পাপীর নেই।
শ্রীমদ্ভাগবতের সপ্তম স্কন্ধে প্রহ্লাদ মহারাজ ভগবানের শ্রীপাদপদ্মে প্রার্থনা করেছেন, “হে নৃসিংহদেব! আমি যদি আপনার চরণ-কমলের দাসত্ব লাভ করতে পারি, তা হলে আমার পক্ষে আপনার লীলা শ্রবণ করা সম্ভব হবে। আপনিই হচ্ছেন পরম সুহৃৎ, পরম আরাধ্য ভগবান। আপনার দিব্য লীলাসমূহ শ্রবণ করা মাত্র সমস্ত পাপ দূর হয়ে যায়। তাই সেই সমস্ত পাপকর্মকে আমি আর ভয় করি না, কারণ আপনার লীলাসমূহ শ্রবণ করার ফলে আমি অনায়াসে জড় জগতের সমস্ত কলুষ থেকে মুক্ত হতে পারব।”
ভগবানের লীলা সম্বন্ধীয় বহু গান রয়েছে। যেমন, ব্রহ্মা ব্রহ্ম-সংহিতায় গেয়েছেন, নারদ মুনি নারদ-পঞ্চরাত্রে গেয়েছেন, এবং শুকদেব গোস্বামী শ্রীমদ্ভাগবতে গেয়েছেন। কোন মানুষ যদি এই সমস্ত সঙ্গীত শ্রবণ করেন, তা হলে তিনি অনায়াসে জড়-জগতের কলুষিৎ বন্ধন থেকে মুক্ত হতে পারেন। ভগবানের মহিমা কীর্তনকারী এই সমস্ত সঙ্গীত শ্রবণ করা অত্যন্ত সহজ। কোটি কোটি বছর ধরে এই সমস্ত সঙ্গীত গান করা হচ্ছে এবং আজও মানুষ সেগুলি গাইছে। সুতরাং এই সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে কেন মানুষ জড় জগতের কলুষিত বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করবে না? শ্রীমদ্ভাগবতের প্রথম স্কন্ধে নারদ মুনি তাঁর শিষ্য ব্যাসদেবকে বলছেন, “হে ব্যাস! জেনে রাখ যে, তপ, ত্যাগ, বেদ অধ্যয়ন, যজ্ঞানুষ্ঠান, বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণ, দান আদি পুণ্য কর্মগুলির একমাত্র পরম ফল হচ্ছে ভক্তসঙ্গে ভগবানের মহিমা কীর্তন করা।” এখানে বোঝানো হয়েছে যে, ভগবানের মহিমা কীর্তন হচ্ছে জীবের সর্বশ্রেষ্ঠ কার্য।
জপ
মৃদুমন্দ স্বরে মন্ত্র উচ্চারণ করাকে বলা হয় জপ, এবং উচ্চৈঃস্বরে মন্ত্র উচ্চারণ করাকে বলা হয় কীর্তন। যেমন, মহামন্ত্র (হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে। হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।) যখন কেবল নিজের শোনার জন্য আস্তে আস্তে উচ্চারণ করা হয়, তখন তাকে বলা হয় জপ। সেই মন্ত্রই যখন সকলের শোনার জন্য উচ্চৈঃস্বরে উচ্চারণ করা হয়, তখন তাকে বলা হয় কীর্তন। মহামন্ত্র জপ ও কীর্তন দুটিই করা যায়। জপের ফলে কেবল নিজেরই লাভ হয়, কিন্তু কীর্তনের ফলে শ্রবণকারী সহ সকলেরই কল্যাণ হয়। পদ্ম-পুরাণে বলা হয়েছে, “যে মানুষ ভগবানের দিব্য নাম জপ অথবা কীর্তন করেন, তাঁর কাছে স্বর্গসুখ ও মোক্ষ লাভের পন্থা তৎক্ষণাৎ উন্মুক্ত হয়।”
শ্রীল রূপ গোস্বামী বিরচিত ‘ভক্তিরসামৃতসিন্ধু’ থেকে
04th  March, 2025
মধু

শ্রুতিমাতা বলছেন যে, আনন্দের থেকেই জীব জন্মায়, আনন্দেই বেঁচে থাকে, আনন্দেই প্রবিষ্ট হয়ে যায়। সেই আনন্দ হচ্ছেন কৃষ্ণ। কিন্তু মায়াবদ্ধ জীব তাঁর সাক্ষাদ্‌ আনন্দটি পাচ্ছে না। তারা যে আনন্দটি পাচ্ছে সেটি বিষয়ানন্দ রূপে আস্বাদন করছে তারা।
বিশদ

সূর্য

ভগবান আজ শ্বেতাশ্বর উপনিষদ নিয়ে আলোচনা করছেন। “উপনিষদের ঋষি বলছেন—‘বেদাহমেতং পুরুষং মহান্তম্‌ আদিত্যবর্ণং তমসঃ পরস্তাৎ।’ আমি সেই মহান পুরুষ পরমাত্মাকে জেনেছি যিনি সূর্যের মতো প্রখর উজ্জ্বল। তিনি অজ্ঞানের পার। কেন তিনি উজ্জ্বল? কারণ তিনি শুদ্ধ-জ্ঞান সর্বদাই উজ্জ্বল।
বিশদ

03rd  March, 2025
চিত্ত

চিত্তকে প্রসাধিত করা, স্বচ্ছ করা, প্রসন্ন শব্দের এটিই প্রকৃত প্রাচীন অর্থ ছিল। “প্রসন্ন সলিলা গোদাবরী। চিত্তকে স্বচ্ছ কিভাবে করা যেতে পারে? ব্যবহারকে শুদ্ধ করলে। ব্যবহার হল নিজের প্রতিক্রিয়া।
বিশদ

02nd  March, 2025
নাম

নাম কতদূর যায়? বৈকুণ্ঠ পর্য্যন্ত নামরূপ (কূটস্থই বৈকুণ্ঠ)। তারপর নাম-রূপ নেই। এক মহাপুরুষ বলেছেন—‘যে কৃষ্ণকে নাম ধরে ডাকা যায় সে কৃষ্ণকে দিয়ে কি হবে? চাই নিকুঞ্জবিহারী কৃষ্ণ—যেখানে শব্দ পৌঁছায় না’। নিকুঞ্জ—কুঞ্জহীন অর্থাৎ অবয়ব হীন।
বিশদ

28th  February, 2025
পার্বতী

পার্বতী একবার প্রশ্ন করলেন—আত্মজ্ঞান লাভের উপায় কী? প্রশ্নটি করলেন লোকশিক্ষার উদ্দেশ্যে যাতে সাধকেরা উপকৃত হন। সাধনা সংক্রান্ত এত সূক্ষ্ম প্রশ্ন করবার মতো বৌদ্ধিক বিকাশ সে যুগের মানুষদের মধ্যে ছিল না। তবু সাধনার সূক্ষ্মতর তত্ত্ব মানুষের হাতে দিয়ে যাবার জন্যে হর-পার্বতী নিজেদের মধ্যে কথোপকথনের মাধ্যমে আগম ও নিগম শাস্ত্রের প্রবর্ত্তন করলেন।
বিশদ

25th  February, 2025
স্নান

স্নান করলে শরীর শীতল হয়। সর্ব্ব সঞ্চারী ব্যান শীতল হতেই অপান সমান প্রাণ উদান সকলই ঠাণ্ডা হয়। প্রাণের স্থিরত্বের সঙ্গে সঙ্গে মনও স্থির হয়। এইজন্য স্নানের পর ধ্যানের কথা বলেছেন। তখন ঋষিগণ ত্রিকাল স্নান করে পরম পুরুষের ধ্যান করতেন।
বিশদ

24th  February, 2025
বৌদ্ধ

বুদ্ধ সম্বন্ধে স্বামীজী যে সময় কথা কহিতেছিলেন, সেটি এক মাহেন্দ্রক্ষণ; কারণ জনৈকা শ্রোত্রী স্বামীজীর একটি কথা হইতে বৌদ্ধধর্মের ব্রাহ্মণ্য-প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবটিই তাঁহার মনোগত ভাব, এই ভ্রমাত্মক সিদ্ধান্ত করিয়া বলিলেন, “স্বামীজী, আমি জানিতাম না যে আপনি বৌদ্ধ!” উক্ত নাম শ্রবণে তাঁহার মুখমণ্ডল দিব্যভাবে উদ্ভাসিত হইয়া উঠিল।
বিশদ

23rd  February, 2025
জ্ঞান

জ্ঞানেন তু তৎ অজ্ঞানং যেষাং নাশিতম্‌, ‘যাঁর অজ্ঞান বা আধ্যাত্মিক অন্ধত্ব জ্ঞান দ্বারা বিনষ্ট হয়েছে’; আত্মনঃ, ‘আত্মার’; অর্থাৎ ‘আমি জ্ঞান দ্বারা আমার অজ্ঞানকে বিনষ্ট করেছি’; সেটি যখন হয়, তেষাম্‌, ‘তাঁদের’; আদিত্যবৎ তৎ জ্ঞানং পরম্‌ প্রকাশয়তি, ‘(তাঁদের) সেই জ্ঞান আকাশের সূর্যের মতো পরম ব্রহ্মকে প্রকাশিত করে’।
বিশদ

22nd  February, 2025
নিবেদিতা

স্বামীজীর আহ্বানে ভারতবর্ষের জন্য, বিশেষত ভারতের মেয়েদের জন্য নিবেদিতা এদেশে এসেছিলেন। কোন শৈশবে এক পিতৃবন্ধু তাঁকে দেখে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন: ‘‘ভারতবর্ষ একদিন তোমাকে ডাক দেবে।’’ বাস্তবে সেই আহ্বান এসেছিল অনে-ক অনে-ক দিন পর
বিশদ

21st  February, 2025
জ্যোতি

প্রণবই তো ব্রহ্ম। পরপ্রণব নির্গুণ ব্রহ্ম বা পরব্রহ্ম এবং অপর প্রণব সগুণব্রহ্ম বা অপর ব্রহ্ম। সেও পরপ্রণব সূত্রে বস্ত্রের মত ওতপ্রোতভাবে অপর প্রণবে অবস্থান কর্‌ছেন।
জ্যোতির সম্বন্ধের কথা জিজ্ঞাসা করেছি।
বিশদ

20th  February, 2025
বিশ্ব

অবতাররূপে শ্রীকৃষ্ণ এই কথা বলছেন। চতুর্থ অধ্যায়ে তিনি এই সম্বন্ধে বলেছেন। ভোক্তারং যজ্ঞতপসাং, ‘যতরকম যজ্ঞ ও তপস্যা হয়, তার ফলভোক্তা ও ফলদাতা’ হিসাবে আমাকে জানো।
বিশদ

19th  February, 2025
ব্রাহ্মণ

কোন দেশে শাস্ত্রজ্ঞানসম্পন্ন, মৃদুপ্রকৃতি, সৎস্বাভাবান্বিত, সদাচারী, ক্ষমা গুণের আধার, জিতেন্দ্রিয়, ব্রতপরায়ণ, সত্যবাদী, মন্ত্রতত্ত্ব-বেত্তা, পিতৃমাতৃভক্ত, শৌচাচার-বিশিষ্ট, একজন ব্রাহ্মণ বাস কর্‌তেন।
বিশদ

17th  February, 2025
তপোবন

প্রাচীন ভারতের তপোবন জিনিসটির ঠিক বাস্তব রূপ কী তার স্পষ্ট ধারণা আজ অসম্ভব। মোটের উপর এই বুঝি যে আমরা যাদের ঋষিমুনি বলে থাকি অরণ্যে ছিল তাঁদের সাধনার স্থান। সেই সঙ্গেই ছিল স্ত্রী পরিজন নিয়ে তাঁদের গার্হস্থ্য।
বিশদ

16th  February, 2025
লাভ

শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, বা মধুর—এই সকলের মধ্যে একটা ভাব আশ্রয় না করলে তাঁকে লাভ করা যায় না, ঋষিদের শান্তভাব ছিল। তারা আর কিছু ভোগ করবার ইচ্ছা কোরতো না। যেমন স্ত্রীর স্বামীতে নিষ্ঠা, সে জানে আমার পতি কন্দর্প। হনুমানের দাস্যভাব।
বিশদ

15th  February, 2025
মানুষ

২১তম এই শ্লোকটির উপদেশ হচ্ছে: বাহ্য স্পর্শেষু অসক্তাত্মা, ‘বাহ্য বিষয়াদিতে অনাসক্তচিত্ত হয়ে’। বাহ্য বিষয়গুলি আমার ওপর প্রভুত্ব করবে কেন? এই প্রশ্নটি করুন। পশুরা নিরুপায়, কারণ তারা পরিবেশের ঊর্দ্ধে উঠতে পারে না। কিন্তু মানুষ তো পারে। তাকে প্রতিটি বাহ্যবিষয়ের ক্রীতদাস হয়ে থাকতে হবে কেন? তার অন্তরে যে আত্মা আছেন তিনি বাহ্যজগতের সমস্ত বস্তুর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান।
বিশদ

14th  February, 2025
ধ্যান

যে অনন্য-চিত্ত ভক্ত নিত্য জ্যোতির্ম্ময় নারায়ণকে ধ্যান করেন তাঁর দান তীর্থ তপস্যা যজ্ঞাদির কি প্রয়োজন? দান তীর্থাদির প্রয়োজন তো নারায়ণে একাগ্রচিত্ত হবার জন্য, যিনি ধ্যানের শক্তিলাভ করেছেন তাঁর তো সব অভিপ্রায় সিদ্ধ হ’য়ে গেছে।
বিশদ

13th  February, 2025
একনজরে
বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হঠাৎ প্রসূতিদের শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ার ঘটনায় তদন্তে নামল স্বাস্থ্যদপ্তর। শুধু অ্যান্টিবায়োটিকের রি-অ্যাকশন, নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে সেই রিপোর্ট ...

মতের অমিল মিটিয়ে দিল এপিকে গরমিলের ঘটনা।  বিবাদ ভুলে এককাট্টা মৃণাল সরকার, গৌতম দাস, সুভাষ ভাওয়াল। দীর্ঘদিন পর জেলার সাংগঠনিক মিটিংয়ে গঙ্গারামপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়ে দেখা গেল তৃণমূলের সব গোষ্ঠীর নেতৃত্বকে। ...

গ্রামীণ বা শহর এলাকায় প্লাস্টিকের সমস্যা দীর্ঘদিনের। আর এই সমস্যা মেটানোর জন্য তৎপর হয়েছে প্রশাসন। তাই গ্রিন টাইবুনালের নিয়ম মেনে অব্যবহৃত প্লাস্টিক দিয়ে উত্তর ২৪ ...

২০১৫-র ২৬ মার্চ আর ২০২৫-এর ৪ মার্চ। এক দশকের ব্যবধান। দশ বছর আগে ওডিআই বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে নেমেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির ব্রিগেড। অভিশপ্ত সেই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা চিন্তা বাড়াতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মে যোগদান ও মানসিক তৃপ্তিলাভ। শরীরের খেয়াল রাখুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৩৯৭- অক্সফোর্ডের নতুন কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।
১৫৫৮- ইউরোপে প্রথম ধূমপানে তামাক ব্যবহার শুরু হয়
১৮১৫- ‘প্রাণী চুম্বকত্বের’ (ম্যাসমেরিজম) প্রবক্তা ফ্রানৎস ম্যাসমের মৃত্যু
১৮২২- ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত ‘সমাচার চন্দ্রিকা’ প্রকাশিত হয়
১৮৩৩- অবিভক্ত ভারতের প্রথম দুই মহিলা কাদিম্বিনী ও চন্দ্রমুখী বসু স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন
১৯৯০- অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তীর জন্ম
১৯৩৯- সাহিত্যিক দিব্যেন্দু পালিতের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৬.৫৩ টাকা ৮৮.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৩২ টাকা ১১৩.১১ টাকা
ইউরো ৯০.২৬ টাকা ৯৩.৬৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৭,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৫,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৫,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২০ ফাল্গুন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫। পঞ্চমী ২৩/১৫ দিবা ৩/১৭। ভরণী নক্ষত্র ৫১/৩৮ রাত্রি ২/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৫৯/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৩৭/১৯। অমৃতযোগ দিবা ৮/১৯ গতে ১০/৩৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/৩১ মধ্যে পুনঃ ৩/১৭ গতে ৪/৫০ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৭ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৫ গতে ১১/২৩ মধ্যে পুনঃ ১/৫১ গতে ৩/৩১ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৮ গতে ৮/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৯ গতে ৮/৪৩ মধ্যে।
১৯ ফাল্গুন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫। পঞ্চমী  রাত্রি ৭/৫৫। অশ্বিনী নক্ষত্র দিবা ৮/৫২। সূর্যোদয় ৬/২, সূর্যাস্ত ৫/৩৭। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩ গতে ১০/২৮ মধ্যে ও ১২/৫৪ গতে ২/৩১ মধ্যে ও ৩/১৯ গতে ৪/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩২ মধ্যে ও ৮/৫৫ গতে ১১/১৭ মধ্যে ও ১/৪০ গতে ৩/১৫ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৯ গতে ৮/৫৬ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১০ গতে ৮/৪৩ মধ্যে। 
৩ রমজান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল): প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন রাচীন রবীন্দ্র

10:43:00 PM

ঋণের দায়ে জর্জরিত হয়ে বীরভূমের লাভপুরে বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হলেন বৃদ্ধ দম্পতি

10:36:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল): দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫০ রানে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছল নিউজিল্যান্ড

10:22:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল): সেঞ্চুরি করলেন ডেভিড মিলার, দক্ষিণ আফ্রিকা ৩১২/৯ (৫০ ওভার), টার্গেট ৩৬৩

10:21:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল): হাফসেঞ্চুরি করলেন ডেভিড মিলার, দক্ষিণ আফ্রিকা ২৬৩/৯ (৪৬.৪ ওভার), টার্গেট ৩৬৩

10:05:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল): ১৬ রানে আউট কাগিসো রাবাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫৬/৯ (৪৫.৩ ওভার), টার্গেট ৩৬৩

09:58:00 PM