Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

ক্লিষ্ট বৃত্তি

ক্লেশ কী? কতকগুলো মনের বৃত্তি আছে। ‘মনের বৃত্তি’ বললুম, কারণ এক্ষেত্রে অথবা অন্য কয়েকটি ক্ষেত্রে স্নায়ুতন্ত্র বা স্নায়ুকোষের সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। যখন মানসিক অনুভূতির সঙ্কোচবিকাশী গতি আমাদের স্নায়ুর সংকোচ-বিকাশী গতির সঙ্গে সমান্তরলতা বজায় রেখে চলতে পারে না তখন সেই বৃত্তি বা বৃত্তিসমূহকে বা মুখ্য নিয়ন্ত্রক বৃত্তিকে বলা হয় ক্লিষ্ট বৃত্তি বা ক্লেশ। যখন সমান্তরলতা অক্ষুণ্ণ থাকে তখন তাকে বলে অক্লিষ্টা বৃত্তি।
ঈশ্বরের ক্ষেত্রে মনের সংকোচ-বিকাশী গতি ও স্নায়ুর সংকোচ-বিকাশী গতির মধ্যে সমান্তরলতা রক্ষার প্রশ্নই ওঠে না কারণ তাঁর ক্ষেত্রে সব কিছুই তো মনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। কোন কিছুর সঙ্গেই তাঁর সমান্তরলতা বজায় রাখার অবকাশই নেই। তাই ঈশ্বর ক্লিষ্টাবৃত্তি থেকে চিরমুক্ত।
মানুষের ক্ষেত্রে অবিদ্যার প্রভাবে ক্লেশ বৃত্তির উদ্ভব হয়। অবিদ্যা যার অপর নাম চরম অজ্ঞতা, পঞ্চ স্তরে বিন্যস্ত। স্তরগুলো হ’ল অবিদ্যা, অস্মিতা, রাগ, দ্বেষ ও অভিনিবেশ।
অবিদ্যা: ‘‘অনিত্যাশুচিদুঃখমনাত্মসু নিত্যশুচিসুখাত্মখ্যাতিরবিদ্যা।’’ যখন নিত্য, শুচি ও দুঃখাত্ম বৃত্তিকে অজ্ঞাতবশতঃ নিত্য, শুচি ও সুখাত্ম বলে গণ্য করা হয় তাকে বলে অবিদ্যা। এই পাঞ্চভৌতিক জগতের সব কিছুই ক্ষণস্থায়ী। তবুও যখন এই অবিদ্যার প্রভাবে মানুষ ভেবে বসে যে তার নিজের বলতে যা কিছু সবই তার সঙ্গে চিরকাল থেকে যাবে। এই যে ত্রুটিপূর্ণ চিন্তনপ্রক্রিয়া, এরই নাম অবিদ্যা। তার মানে এই যে মানুষ যখন অনিত্যকে নিত্য, অশুচিকে শুচি, জাগতিক দুঃখ-যাতনাকে সুখ ও অনাত্মিককে আত্মিক সত্তা বলে বিবেচনা করে, তাকে বলে অবিদ্যা। এরা হ’ল অবিদ্যার রকমারি প্রকারভেদ।
এ যেন সেই কুকুরের নিজের হাড় চিবানো। হাড়ে রস-কষ কিছুই নেই কিন্তু চিবোতে গিয়ে কুকুরের ঠোঁটগুলো কেটে গিয়ে প্রচুর রক্ত ঝরে। কুকুর তার নিজের রক্ত চুষে ভাবে রক্তটা বুঝি বাইরের থেকে আসছে। যদিও কুকুরটা নিজেই নিজের অঙ্গ চিবিয়ে ঘা করছে, কিন্তু ভাবছে সে সুখ পাচ্ছে। এই ভাবনাটা অবিদ্যাপ্রসূত। অবিদ্যাগ্রস্ত জীব স্থূল প্রাণহীন অচেতন বস্তুকে অত্যুজ্জ্বল আত্মা বা আধ্যাত্মিক প্রতিমুর্ত্তি বলে মনে করে। এ সবই অবিদ্যার প্রভাবপ্রসূত।
অস্মিতা: ‘‘দৃক্‌দর্শনশক্ত্যোরেকাত্মতৈবাস্মিতা’’। অবিদ্যার দ্বিতীয় স্তর হ’ল অস্মিতা। মানুষের জ্ঞানেন্দ্রিয় ও কর্মেন্দ্রিয় যখন ঠিক মত কাজ করে, মনও ঠিক ঠিক কাজ করে। যদি সাক্ষী মন না থাকত তাহলে জ্ঞানেন্দ্রিয় ও কর্মেন্দ্রিয়গুলোর কাজও অসমর্থিত থেকে যেত। অনুরূপভাবে মন যা কিছু করে চিতিশক্তির উপস্থিতির জন্যেই তা স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয়। আবার অবিদ্যাপ্রসূত ভ্রান্তি বশতঃ মানুষ ভুল করে ভেবে নেয় যে মনের কাজ ও তার দৃক সত্তার কাজ এক। এই ধরনের অজ্ঞতাকে বলা হয় অস্মিতা। যেমন চোখের কাজ দেখা কিন্তু মন সহায়তা করে বলেই চোখ ঠিক মত কাজ করে যেতে পারে। যে শক্তির সাহায্যে চোখ দেখে তার নাম দর্শন। এই দর্শনশক্তি ও মন যথাযথ কাজ করছে বলেই দর্শন ক্রিয়া সুচারুরূপে নিষ্পন্ন হচ্ছে। এই জন্যে মনের অস্তিত্ব অপরিহার্য। প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য যে মনকে বলা হয় দৃকশক্তি। হাতের কাজ হ’ল শিল্পন। আজকাল দেখি, যারা ভাল গান গায় তাদেরও বলা হচ্ছে কণ্ঠশিল্পী। কণ্ঠ বা বাকযন্ত্র দিয়ে তো কোন শিল্পকর্ম হতে পারে না। হাতের কাজ শিল্পন ক্রিয়া, পায়ের কাজ হচ্ছে চরণ ক্রিয়া। দেহের ইন্দ্রিয়গুলো কাজ করে কখন? যখন মন কাজ করে কেবল তখনই ইন্দ্রিয়গুলো কর্মান্বিত হয়—নচেৎ নয়। ইন্দ্রিয়ের কাজ মনের দ্বারা স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হয়। তাই ইন্দ্রিয়দের বলা হয় কর্মশক্তি আর মনকে বলা হয় কৃৎশক্তি। কৃৎশক্তির অবর্তমানে কর্মশক্তি নিষ্পন্ন হতে পারে না। প্রকৃত জ্ঞানের অভাবে মানুষ কৃৎশক্তি ও কর্মশক্তিকে ভুল করে এক করে ফেলে।
শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তির ‘আনন্দ বচনামৃতম্‌’ থেকে
30th  January, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
 অনৈক্য

 ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। বিশদ

08th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই।
বিশদ

06th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জাতি

বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। বিশদ

03rd  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন: ‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। 
বিশদ

01st  February, 2019
বিশ্বব্যাপী সত্য ও বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান

এমন কোন অজ্ঞান নাই যাহা বিশ্ব-জোড়া অজ্ঞানের অংশ নয়, তবে ব্যক্তি-আধারে উহা একটা সসীম রূপায়ণ ও সসীম গতিধারা হইয়া যায়, আর বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান হইল বিশ্বচেতনার সমগ্র গতিবৃত্তি, যাহা পরম সত্য হইতে বিচ্যুত এবং একটা নিকৃষ্ট ধারাতে ক্রিয়মাণ, যে ক্রিয়াধারাতে, দিব্য সত্য হইয়াছে বিকৃত, খর্ব্ব, মিশ্র এবং অসত্য ও বিভ্রমের দ্বারা মেঘাচ্ছন্ন।
বিশদ

31st  January, 2019
কর্ত্তব্য 

নিশ্চিত রূপে জানিও, যাহা মানুষের প্রথম কর্ত্তব্য, তাহাই তাহার শেষ কর্ত্তব্য। প্রথম কর্ত্তব্য, দ্বিতীয় কর্ত্তব্য, তৃতীয় কর্ত্তব্য প্রভৃতি ক্রমিক বিভাগ কর্ত্তব্যের জগতে নাই। যাহা ‘‘মানুষের’’ কর্ত্তব্য, একমাত্র তাহাই তাহার প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় বা শেষ কর্ত্তব্য।
বিশদ

29th  January, 2019
অমৃতকথা 

ঈর্ষা এবং অহংভাবই সংগঠন বিনাশের মুখ্য কারণ। ইহার সহিত নামযশাকাঙ্ক্ষাকেও স্বামীজী সংগঠনের বিনাশের কারণ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। ১৮৯৫ সালে স্বীয় গুরুভ্রাতা শশীকে (স্বামী রামকৃষ্ণানন্দ) পত্রে লিখিলেন: ‘‘ঈর্ষা সর্পিণী যদি না আসে তো কোন ভয় নাই।   বিশদ

28th  January, 2019
দীক্ষা

গুরু দীক্ষার দ্বারা যেমন শিষ্যকে সংসার বন্ধন হইতে মুক্ত করেন এবং তাহাকে সর্বজ্ঞত্ব ঐশ্বরিক ধর্ম প্রদান করেন, প্রাতিভজ্ঞান হইতেও ঠিক সেইপ্রকার ফললাভই হইয়া থাকে। উভয়ের মধ্যে শুধু এইটুকু পার্থক্য যে দীক্ষা পরাধীন এবং প্রাতিভজ্ঞান নিজের স্বভাবভূত।  
বিশদ

26th  January, 2019
 আসক্তি

যে-সকল মূঢ়ব্যক্তি তীব্র আসক্তির বশে বিষয়ভোগে প্রমত্ত থাকে, তাহারা স্ব স্ব কর্মফলের দ্বারা চালিত হইয়া কখনও বা পশু, তির্যক প্রভৃতি জীবযোনিতে জন্মগ্রহণ করে; আবার কখন স্বর্গাদি লোকের সুখভোগ করে। (এইভাবে তাহারা জন্মমৃত্যুরূপ সংসার দুঃখ ভোগ করিতে থাকে)।। বিশদ

25th  January, 2019
দাতা

চিরদিনই জগতে দাতার আসন গ্রহণ করে বিরাজ করবে। তাঁর মতে অন্নদান, প্রাণদান, বিদ্যমান ও ধর্মদান—এর মধ্যে বিদ্যাদান ও ধর্মদান শেষ্ঠ। যে-যুগ স্মরণ করে স্বামীজীর এই বাণী জগতে প্রতিধ্বনিত হয়েছে, সে-যুগে বিদ্যা ও ধর্মদান একই সঙ্গে চিন্তা করা হত। আর যাঁরা বিদ্যাদান করতেন তাঁরা গ্রহীতার কাছে কোনও প্রতিদানই প্রত্যাশা করেন নি।
বিশদ

24th  January, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, গাজোল: পুরাতন মালদহ ব্লকের সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের নিত্যানন্দপুরের স্টাইলিস ক্লাবের সরস্বতীপুজো বরাবরই নজর কাড়ে। হিন্দু ও মুসলমান সব সম্প্রদায়ের মানুষই এই পুজোর আয়োজন করে। ...

 হায়দরাবাদ, ৯ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): চূড়ান্ত অবহেলার নজির। অস্ত্রোপচারের পর রোগীর পেটের ভিতরই একজোড়া কাঁচি রেখে পেট সেলাই করে দিলেন চিকিৎসকেরা। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদের একটি সরকারি ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ত্রিভুজ কম্বিনেশনের সাহায্যেই রবিবার আইএসএলের অ্যাওয়ে ম্যাচে এফসি পুনে সিটি’কে হারানোর স্বপ্ন দেখছে এটিকে। রবিবার পুনের বালেওয়াড়ি স্টেডিয়ামে খেলবে স্টিভ কোপেলের দল। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: লোকসভা ভোটের মুখে ঝাড়খণ্ড সীমানা লাগোয়া বীরভূমের গ্রামগুলিতে ‘সাবধান’ শিরোনামে লিফলেট ঘিরে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। কে বা কারা রাতের অন্ধকারে এলাকায় লিফলেটগুলি ছড়িয়ে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠনপাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৫৮: দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ জাফর রেঙ্গুনে নির্বাসিত
১৮৯৫ - উইলিয়াম জি. মরগ্যান ভলিবল খেলার প্রচলন করেন।
১৯০০ - ডেভিস কাপ টেনিস টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯০২ – মণীশ ঘটক, বাঙালি গল্পকার, কবি এবং ঔপন্যাসিকের জন্ম
১৯৪৩: মার্কিন দাবাড়ু ববি ফিশারের জন্ম
১৯৭০ – প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার গ্লেন ম্যাকগ্রার জন্ম
১৯৭৯ - বাঙালি সাহিত্যিক বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৮৪: ভরতনাট্যম শিল্পী বালা সরস্বতীর মৃত্যু

09th  February, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৫৪ টাকা ৭২.২৪ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮২ টাকা ৯৪.০৯ টাকা
ইউরো ৭৯.৩৬ টাকা ৮২.৫৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
09th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৭৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,৫৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

আজ শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা
২৭ মাঘ ১৪২৫, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, পঞ্চমী ১৯/৪৪ দিবা ২/৯। রেবতী ২২/২৩ রাত্রি ৭/৩৭। সূ উ ৬/১৫/৪৭, অ ৫/২৬/৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/০ গতে ৯/৫৮ মধ্যে। রাত্রি ৭/৯ গতে ৮/৫১ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৭ গতে ১/১৪ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৬ গতে ৩/২ মধ্যে।
আজ শ্রীশ্রী সরস্বতী পূজা
২৬ মাঘ ১৪২৫, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, পঞ্চমী ১০/২৫/৩। রেবতীনক্ষত্র অপঃ ৪/২৩/৩০, সূ উ ৬/১৭/৮, অ ৫/২৪/২৪, অমৃতযোগ দিবা ৭/১/৩৭ থেকে ৯/৫৯/৩৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৭/২৬ থেকে ৮/৫০/১৮ মধ্যে, বারবেলা ১০/২৭/২২ থেকে ১১/৫০/৪৬ মধ্যে, কালবেলা ১১/৫০/৪৬ থেকে ১/১৪/১১ মধ্যে, কালরাত্রি ১/২৭/২২ থেকে ৩/৩/৫৭ মধ্যে।
 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: স্বামী-স্ত্রীর ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৪৭: কবি নবীনচন্দ্র সেনের জন্ম১৯২৩: রঞ্জন রশ্মির আবিষ্কারক জার্মান বিজ্ঞানী ...বিশদ

07:03:20 PM

বেলেঘাটার একটি আবাসনে ২ ব্যক্তির দেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিস 

06:07:00 PM

মেদিনীপুর শহরে চলল গুলি, তদন্তে পুলিস 

06:03:00 PM

মুম্বইতে প্রায় ৩৯ কোটি টাকার কোকেন সহ গ্রেপ্তার ৪ বিদেশি নাগরিক 

05:40:00 PM

মুম্বইয়ের নেহেরু নগরে ২টি বাসে আচমকা আগুন

04:54:00 PM