Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

রাজধর্মের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত

ভারতের সংসদীয় গণতন্ত্রের বুনিয়াদ নির্বাচিত পঞ্চায়েত এবং পুরসভা দিয়ে গঠিত। আর এই সবগুলির উপর রয়েছে সরকার। সরকারি প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে জন পরিষেবা নিশ্চিত করাই এই নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলির দায়িত্ব।‌ সমস্ত ধরনের নাগরিক পরিষেবা প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক চাহিদা এবং অধিকার। এইসব পরিষেবা সরাসরি পঞ্চায়েত ও পুরসভার মতো স্থানীয় সরকারগুলির দেওয়ার কথা। কাজগুলি সংশ্লিষ্ট কর্মীরা করে থাকেন। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে, কোন কাজ কীভাবে সম্পন্ন হবে তা ঠিক করে দেন নির্বাচিত সদস্যরা। মানুষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই এমন অগ্রাধিকার নির্ধারিত হয়। বণ্টিত দায়িত্ব পঞ্চায়েত ও পুর কর্মীরা যথাযথভাবে পালন করছেন কি না সেটা তদারকি করেন জনপ্রতিনিধিরা। তাঁদের নেতৃত্ব দেন ত্রিস্তর পঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নেতারা এবং পুরসভার ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান/ মেয়র। ত্রিস্তর পঞ্চায়েত, পুরসভা এবং পুর কর্পোরেশন পরিচালনার জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন হয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় বিধান অনুসারে, বেশিরভাগ টাকা আসে কেন্দ্র এবং রাজ্যের কোষাগার থেকে। অবশিষ্ট কিছু অর্থ নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করে স্থানীয় সরকারগুলি। অন্যদিকে, রাজ্য সরকারের বাকি কাজগুলি পরিচালিত হয় থানা/ ব্লক, মহকুমা এবং জেলা প্রশাসনগুলির মাধ্যমে। তাদের উপরে থাকে সচিবালয়। সেখানে বিভিন্ন বিভাগে নিযুক্ত রয়েছেন সচিবরা। বিভাগের শীর্ষে থাকেন একজন করে বিভাগীয় মন্ত্রী। সবার উপরে থাকেন সরকার এবং প্রশাসনের শীর্ষকর্তা হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী। 
মুখ্যমন্ত্রীই একটি রাজ্যের জনগণের মুখ। তাঁকে সদাসর্বদা নজর রাখতে হয় সবকিছুর উপর। তা না-হলে যিনি যেখানে যতটুকু খণ্ড, এমনকী ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র ক্ষমতারও অধিকারী, তিনি সেখানেই ধরাকে সরা জ্ঞান করতে পারেন। সরকারের ভিতরে সমান্তরাল সরকার এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ভিতরে প্যারালাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গজিয়ে ওঠার আশঙ্কা থাকে। একজন মুখ্যমন্ত্রীর জনবিচ্ছিন্নতা এবং দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মতলববাজ উপনেতা এই ধরনের অবাঞ্ছিত ব্যবস্থা কায়েম করতে সাহসী হয়। রাজনীতির পণ্ডিতরা এই প্রসঙ্গে টাটকা দৃষ্টান্ত হিসেবে সামনে রাখছেন ওড়িশাকে। সেখানকার একসময়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় নবীন পট্টনায়েক সরকার চব্বিশের সাধারণ নির্বাচনে বেনজিরভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে। একই সঙ্গে রাজ্য সরকার হারিয়েছেন নবীনবাবু এবং লোকসভাতেও নগণ্য হয়ে গিয়েছে তাঁর বিজেডি। আর এখানেই বিশেষত্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কারণ সরকার পরিচালনায় তিনি কখনোই জ্যোতি বসু বা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মডেল ব্যবহার করেননি। তাঁর এই দুই নিকট পূর্বসূরির ‘জনগণের সরকার’ পরিচালিত হতো রাইটার্স থেকে। স্রেফ লালবাড়ির হুকুমের জোরে তাঁরা চলতেন বলেই হুকুমত হাওয়া হতেই তাঁদের সাধের লালপার্টি বস্তুত বাংলা থেকেই চৌপাট হয়ে গিয়েছে। 
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন আবর্তিত হয়ে চলেছে শুধুমাত্র মানুষকে ঘিরেই। তাঁর রাজনীতি মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এবং মানুষের জন্য। তাই এত বড় বাংলার কোথায় কী ঘটে চলেছে তা তিনি সর্বক্ষণ দেখতে পান, তা তাঁর নখদর্পণে! সোজা কথায়, পানের থেকে চুন খসলে মানুষের কাছ থেকেই সব খবর পেয়ে যান তিনি। যেখানে মানুষের স্বার্থ বিঘ্নিত হচ্ছে, তারা দুঃখ-কষ্ট পাচ্ছে এবং যন্ত্রণা ভোগ করছে, সেখানে তিনি ‘ধৃতরাষ্ট্র’ থাকতে পারেন না। গর্জে ওঠাই তাঁর ধর্ম। বিরোধী নেত্রীর এক আপসহীন রূপ দেখেছে সারা বিশ্ব। তেরো বছর যাবৎ তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু ক্ষমতার আসন তাঁর ওই বৈশিষ্ট্য কোনোভাবে ফিকে করে দিতে পারেনি। আজ মানুষ যখন তাঁর দলের, সরকারের এবং প্রশাসনের অভ্যন্তরের কিছু লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলছে, তখনও তিনি সেসব ধামাচাপা দিতে রাজি নন। বরং নিজের লোকদের উপরেই তাঁকে খড়্গহস্ত হতে দেখা গেল আরও বেশি করে। এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে, রাজধর্ম পালনের জন্য কতখানি বিস্ফোরক হওয়া জরুরি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেটাই দেখিয়ে দিলেন তাঁর পুরনো ‘অগ্নিকন্যা’ মেজাজে। তাঁর তোপের মুখ থেকে রেহাই মেলেনি চিহ্নিত কারও—তিনি সামান্য পঞ্চায়েত বা পুর সদস্য থেকে বিধায়ক, মন্ত্রী পর্যন্ত যত ওজনদার বা প্রিয় দলীয় ব্যক্তিত্ব হোন না কেন! তাঁর তীব্র ভর্ৎসনার নিশানায় চলে এসেছেন সরকারি খুচরো অফিসার থেকে উঁচু দরের আমলারাও। তৃণমূল সুপ্রিমো এবং মুখ্যমন্ত্রীর সত্তাকে এক জায়গায় এনে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, এই পার্টি এবং সরকার টাকা কামানেওয়ালা কাউকেই বরদাস্ত করবে না। তাঁর পরিষ্কার বক্তব্য, পঞ্চায়েত/ পুরসভা/ কর্পোরেশন থেকে সরকার—সবই মানুষের জন্য তৈরি। স্ব স্ব ক্ষেত্রে যাঁরাই ‘অপারগ’ কিংবা ‘জনবিরোধী’ চিহ্নিত হবেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ও প্রশাসন তাঁদের আর কোনোমতেই পুষবে না—ছুড়েই ফেলে দেবে নির্দয় হাতে! হলফ করে বলা যায়, এই হিম্মত সারা ভারতের আর কোনও মুখ্যমন্ত্রীর নেই। এরপর বুঝতে বাকি থাকে কি, কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই রাজ্যবাসীর নয়নের মণি, ধারাবাহিকভাবেই? 
26th  June, 2024
তবে কি ‘অনাচারের’ মাশুল?

জলমগ্ন গর্ভগৃহে দণ্ডায়মান ‘বালক’ রাম! পাঁচ মাস আগে, গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, রামলালার মাথায় ছাদ দিলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে সূচনা হল এক নতুন যুগের। সূত্রপাত হল ‘রাম রাজত্বের’।
বিশদ

দুর্নীতির অস্ত্রে নিজেরাই বিদ্ধ!

বিনোদন জগতের একটি শব্দবন্ধ সদ্য অনুষ্ঠিত লোকসভা ভোটে ব্যাপক ‘হিট’ করেছে। ‘ট্রেলার’। কোনও সিনেমা বা সিরিয়াল আসার আগে তার ঝলক বিজ্ঞাপনের মোড়কে তুলে ধরাকে ট্রেলার বলে। লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে কমপক্ষে ৩০টি আসন জেতার খোয়াব দেখিয়ে এই ইংরেজি শব্দটি বারবার ব্যবহার করেছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।
বিশদ

25th  June, 2024
গুজবের নেপথ্যে কারা

মাত্র চোদ্দো বছর আগের কথা। ভূমিকম্পের চেয়ে বেশি ঝাঁকুনিতে কেঁপে উঠেছিল গুয়াহাটি। অল্প কয়েকদিনের মধ্যে খুন হয়ে গিয়েছিল এগারোজন মানুষ! আর এই হত্যা সিরিজ বিশ্লেষণে দেখা গেল যে, প্রত্যেককের মৃত্যুর কারণ মাথায় ভারী বস্তুর আঘাত। বিশদ

24th  June, 2024
‘আই ওয়াশ!’

কেন্দ্র অথবা রাজ্য, যে সরকারই হোক তার শীর্ষ মহল থেকে কোনও প্রতিশ্রুতি, কোনও আশ্বাসবাণী শোনা গেলে মনটা আনন্দে ডগমগ হয়ে ওঠার কথা। কিন্তু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত দশ বছরে দু’দফায় দেশ শাসন করে এমন একটা ভাবমূর্তি তৈরি করেছেন যে এখন তিনি বা তাঁর সরকার কোনও প্রতিশ্রুতি দিলে আশার বদলে আশঙ্কা জাগে মনে। বিশদ

23rd  June, 2024
কেন্দ্রের সৌজন্যে ‘অভাগা’!

মানতেই হবে, নরেন্দ্র মোদি একজন ভাগ্যবান মানুষ। লোকসভা ভোটে সাধারণ মানুষ তাঁকে ‘উচিত’ শিক্ষা দিলেও তিনি কোনওক্রমে টিকে গিয়েছেন। নিজের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নয়, শরিকদের কাঁধে ভর দিয়ে কুর্সিতে বসেছেন। বিশদ

22nd  June, 2024
পলকা সরকারের নষ্টামি

সংসদীয় গণতন্ত্রে মানুষের ভোটে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক দল অথবা জোট সরকার তৈরি করে। কিন্তু গঠিত সরকারটি আর সেই দল বা জোটের সম্পত্তি নয়।
বিশদ

21st  June, 2024
যথারীতি দায় এড়াবার খেলা

সবে বছর পেরিয়েছে। ২০২৩-এর ২ জুন বাহানাগায় ঘটেছিল ভারতীয় রেলের ইতিহাসে ভয়াবহতম দুর্ঘটনাগুলির একটি। রেল কর্তৃপক্ষ এবং ওড়িশা সরকারের তথ্য অনুসারে, ২৯৬ জন যাত্রী নিহত হন এবং জখম হন ৬৩৬ জন। আহতদের মধ্যে ১৭৭ জনের আঘাত ছিল গুরুতর।
বিশদ

19th  June, 2024
অযোধ্যা আছে, বাবরি নেই!

প্রায় পাঁচ বছর আগে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্তিত্ব হারিয়েছিল। এবার ইতিহাসের পাতা থেকে বাবরি মসজিদের নামটাই মুছে দেওয়া হল! দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পড়ুয়ারা এখন থেকে জানবে, অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় আগে ছিল ‘তিনটি গম্বুজের এক স্থাপত্য’।
বিশদ

18th  June, 2024
ডাক্তারি ভর্তি ফিরুক রাজ্যেই

মে নয়া মোড় নিচ্ছে নিট দুর্নীতি। এবার সামনে এল ভয়াবহ তথ্য। বিহারের আর্থিক দুর্নীতিদমন শাখার (ইওইউ) প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য সে-রাজ্যের অনেক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে দালালরা মাথাপিছু নিয়েছে ৩০ লক্ষাধিক টাকা। এই সূত্রে তদন্তকারী সংস্থা শনিবার ন’জন পরীক্ষার্থীকে তলব করেছে।
বিশদ

17th  June, 2024
হুঁশ নেই!

পূর্বাভাস ছিলই। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে খাদ্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগেছে। দামের ছেঁকায় জেরবার সাধারণ মানুষ। তবু হুঁশ নেই নরেন্দ্র মোদির! সরকার গঠনের জন্য কোনওরকমে সংখ্যাগরিষ্ঠতা জোগাড় করে আপাতত সংসার সাজিয়ে বসেছেন। বিশদ

16th  June, 2024
পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

15th  June, 2024
কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ।
বিশদ

11th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
একনজরে
তাঁর আমলে তৈরি উদ্যান, মুক্তমঞ্চ পরিকল্পনামাফিক নষ্ট করছে ইংলিশবাজার পুরসভার বর্তমান বোর্ড। পুরসভার বিরুদ্ধে বুধবার এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তৃণমূলেরই বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ। চাঁচলের বিধায়ক নীহারবাবু দীর্ঘদিন ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান ও প্রশাসকের দায়িত্ব সামলেছেন। ...

দু’টি জায়গার মধ্যে দূরত্ব মেরেকেটে ৫০০ থেকে ৭০০ মিটার। কিন্তু জায়গা দু’টি একই বিধানসভার মধ্যে নয়। ফলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় হাসপাতাল স্থানান্তর হলে বদলে যাচ্ছে বিধানসভাভিত্তিক অবস্থান। আর তা নিয়েই বেনজির দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ...

প্যারিস ওলিম্পিকসের জন্য ঘোষিত হল ভারতীয় হকি দল। ১৬ সদস্যের স্কোয়াডে অধিনায়ক নির্বাচিত হয়েছেন হরমনপ্রীত সিং। তাঁর ডেপুটির দায়িত্বে হার্দিক সিং। মোট পাঁচজন প্লেয়ার কেরিয়ারে প্রথমবার এই গেমসে অংশ নেবেন ...

আগামী ২৭ জুন বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে পিএফ দপ্তরের ‘নিধি আপকে নিকট’ কর্মসূচি, জানিয়েছে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও)। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৮: হেলেন কেলারের জন্ম
১৯৩৯: সুরকার রাহুল দেব বর্মনের জন্ম
১৯৬৪: অ্যাথলিট পি টি ঊষার জন্ম
১৯৮১: চলচ্চিত্রের শিল্প নির্দেশক বংশীচন্দ্র গুপ্তর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২২ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৯ টাকা ৯১.০১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী ৩৪/১৫ সন্ধ্যা ৬/৪০। শতভিষা নক্ষত্র ১৬/৩৮ দিবা ১১/৩৭। সূর্যোদয় ৪/৫৮/১৯, সূর্যাস্ত ৬/২০/৫১। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৩ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১২/১ গতে ২/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/১২ মধ্যে। বারবেলা ৩/০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। 
১২ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৬/৩১। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ১/৫৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সৃর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/২ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/০ মধ্যে।  
২০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ইংল্যান্ডকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল ভারত

12:07:02 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ১০ রানে আউট অক্ষর, ভারত ১৭০/৭ (১৯.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

12:03:49 AM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ০ রানে আউট দুবে, ভারত ১৪৬/৬ (১৭.৫ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:52:40 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ২৩ রানে আউট হার্দিক, ভারত ১৪৬/৫ (১৭.৪ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:50:48 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: ভারত ১৩২/৪ (১৭ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

11:48:10 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ সেমি ফাইনাল: বৃষ্টির জেরে বন্ধ ম্যাচ, ভারত ৬৫/২ (৮ ওভার), বিপক্ষ ইংল্যান্ড

10:01:26 PM