Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন। জবাবে এই দায় অস্বীকারই করেন তিনি। তবে তাতেই ক্ষান্ত দেননি অনুরাগ, উল্টে সাংবাদিকদেরই ‘মিথ্যাবাদী’ প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেন। অনুরাগের দাবি ছিল, ‘আপনারাই মিথ্যে বলছেন। এই কথা আমি কখনোই বলিনি। ঠিক এই কারণেই আমি বলি যে, মিডিয়ার জ্ঞানগম্যি একটু বাড়ানো উচিত।’ ২৭ জানুয়ারির ভাষণ নিয়ে জাতীয় নির্বাচন কমিশন তাঁকে এক শোকজ নোটিসে বলে যে, ‘উপর্যুক্ত বিবৃতি থেকে সাম্প‍্রদায়িক সম্প্রীতি বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সামাজিক এবং ধর্মীয় ক্ষেত্রে যেসব বৈষম্য ইতিমধ্যেই আছে, তা আরও বেড়ে যেতে পারে। এই কথার মাধ্যমে আপনি আদর্শ আচরণ বিধি এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন লঙ্ঘন করেছেন।’ জবাবে অনুরাগ ফের দাবি করেন, ‘গোলি মারো সালো কো’ (গুলি করে মেরে দাও) তিনি বলেননি, মন্ত্রী মহোদয় শুধু বলেছিলেন, ‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো’ (দেশদ্রোহীদের)। এই কথা বলে তিনি এটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন যে, বিশাল জনতাই স্লোগানটি দিয়েছিল, অতএব তার দায় তাঁর নয়। পরবর্তীকালে নির্ভরযোগ্য মিডিয়া এই ইস্যুতে যেসব ভিডিও প্রকাশ করে, তাতে পরিষ্কার দেখা যায়, অনুরাগ ঠাকুরের নেতৃত্বেই বিশাল জনতা ওই স্লোগান দিচ্ছে। সেখানে তিনি বলে চলেছেন, ‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো’ (স্লোগানের প্রথমাংশ) এবং শেষাংশে ‘গোলি মারো সালো কো’ বলে উৎফুল্ল জনতা অগ্নিবর্ষী স্লোগানটির বৃত্ত সম্পূর্ণ করছে। সুতরাং এই স্লোগান নিয়ে মিডিয়ার সামনে যতই ভালো সাজার এবং সাংবাদিকদের ছোট করার চেষ্টা করুন, তিনি যে সচেতভাবেই ঘৃণার ভাষণটি দিয়েছিলেন তাতে কোনও সংশয় নেই। 
এই কারণে কমিশনও নির্দেশ দিয়েছিল, দিল্লি বিধানসভার নির্বাচনে বিজেপির তারকা প্রচারকদের তালিকা থেকে অনুরাগ ঠাকুরকে বাদ দিতে হবে। একইভাবে সতর্ক করা হয় বিজেপির অপর এক বড় নেতা পরবেশ ভার্মাকে। এই কুখ্যাত স্লোগানটি অবশ্য গেরুয়া রাজনীতিতে তখনও আনকোরা নয়। রাজনীতির গবেষকদের অনুসন্ধান অনুসারে, স্লোগানটি অন্তত ২০১৬ সাল থেকে চলে আসছে। সে-বছর ফেব্রুয়ারিতে, দিল্লিতে এবিভিপির একটি মিছিলে আওয়াজটি শোনা যায়। আরএসএস-বিজেপি অনুগামীদের অভিযোগ, জেএনইউ ক্যাম্পাসে নাকি একটি মহল ‘দেশ-বিরোধী’ স্লোগান দিয়েছে। গেরুয়া ছাত্র সংগঠনের মিছিলটি ছিল তারই প্রতিবাদে। ওখানেই শেষ নয়, ২০১৯-এর ২০ ডিসেম্বর সিএএ’র সমর্থনে আয়োজিত এক মিছিলে গুরুত্বপূর্ণ বিজেপি নেতা কপিল মিশ্রের মুখেও উঠে আসে স্লোগানটি। অতঃপর দেশের একাধিক প্রান্তে অশান্তির আবহ সৃষ্টি হওয়ার পরেও বিজেপির লোকজন সংযত হয়নি। ২০২০-র ১ মার্চ কলকাতায় একটি পদযাত্রা থেকেও একইরকম ঘৃণা বর্ষিত হয়। দুর্ভাগ্য এই যে, ওই রাজনৈতিক কর্মসূচিতে স্টার অ্যাট্রাকশন ছিলেন অমিত শাহ! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর রাজনৈতিক আক্রমণের একমাত্র লক্ষ্য সেদিন বাংলার ‘তোষণকারী’ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যেখানে বিরতি নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুরু করলেন যেন সেখান থেকেই—চলতি নির্বাচন পর্বে দিন তিনেক আগে রাজস্থানে প্রচারে গিয়ে তিনি বলেন, ‘কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে দেশবাসীর সম্পদ কেড়ে নিয়ে যাদের বেশি সন্তান হয়, সেই সম্প্রদায়ের মধ্যে তা বিলি করে দেবে।’ পরে আরও যোগ করেন, ‘মা-বোনেদের মঙ্গলসূত্রও থাকবে না, কংগ্রেস কেড়ে নেবে।’ বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে তোলপাড় চললেও লজ্জাবোধ বা সংযম দূর, মোদি নিজ অবস্থানেই অনড়! অন্ধ মেরুকরণের রাজনীতিতে শান দিয়ে মঙ্গলবার আরও বুক বাজিয়েছেন তিনি, ‘যা বলেছি, ঠিক বলেছি!’ এরপর বুঝতে বাকি থাকে কি, গেরুয়া শিবিরের একটি অংশ কোত্থেকে এত আশকারা পাচ্ছে? কেন অযোধ্যা কিংবা গোধরাতেই শেষ হয়নি ভারতের লজ্জা। লজ্জার তালিকা দীর্ঘতর হয়েছে দাদরি, হাতরাস, মথুরা, বুলন্দশহর, সুলতানপুর, আলিগড় প্রভৃতি একের পর এক নামে। খাদ্য, পোশাক নিয়েও জারি রয়েছে নানাবিধ ফরমান। সঙ্গে আছে যোগীরাজ্যের মতো কোথাও কোথাও ‘বুলডোজ’ প্রশাসন পরিচালনার জন্য নির্বোধের হাততালি! গণতন্ত্রের মান নিয়ে আফশোস এখন মুলতুবি থাক, আপাতত সাধারণ নির্বাচনে শান্তি এবং স্বচ্ছতার দিকেই নজর দিক ইসিআই। তার জন্য ‘মহান’ নেতাদের গরমাগরম ভাষা প্রয়োগ ও ভাষণের দিকে তারা সর্বক্ষণ খেয়াল রাখুক যথেষ্ট সাহসের সঙ্গে। কারও রাজনৈতিক ফায়দার জন্য দেশকে যেন চরম মূল্য দিতে না-হয়।
25th  April, 2024
মুখ খুলুন প্রধানমন্ত্রী

বিলকিস বানোর ধর্ষণকারীদের মাল্যবরণ করেছিল একটি দল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দোষীদের আগাম মুক্তির ব্যবস্থা করেছিল তাদের এক রাজ্য সরকার। এজন্য ধোঁকা দেওয়া হয়েছিল আদালতকেও। এই দলের রামরাজ্যের হাতরাস-সহ একগুচ্ছ নারীনির্যাতন কাণ্ডে মুখ পুড়েছে দেশের। বিশদ

আইন ও নৈতিকতা

রাজ্যে ভোটের উত্তাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিরোনামে চলে এসেছেন রাজভবনের কর্তা রাজ্যপাল। তাঁর বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন রাজভবনেরই এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী। পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগে ওই মহিলা জানিয়েছেন, রাজ্যপালের অফিস ও কনফারেন্স রুমে দুটি ভিন্ন দিনে তাঁর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। বিশদ

07th  May, 2024
এই তবে অমিতবিক্রম!

আগামী কাল, মঙ্গলবার লোকসভা ভোটগ্রহণের তৃতীয় দফা। ওই একদিনেই ভোট নেওয়া হবে গুজরাতের সব আসনে। তবে ২৬টি আসনে নয়, ২৫টিতে। কারণ সুরাতের বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল ইতিমধ্যেই বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষিত হয়েছেন! বিশদ

06th  May, 2024
‘দ্বিতীয় শ্রেণির’ প্রচার

দেখেশুনে মনে হচ্ছে, তৃতীয়বারের জন্য কুর্সিতে বসতে বাঁধনছাড়া হয়ে উঠেছেন নরেন্দ্র মোদি। এতটাই যে, খোলাখুলি প্রচারে মুখে কোনও লাগাম রাখছেন না। এটা সকলেরই জানা যে, বিজেপি দলটা চলে আরএসএসের ভাবধারায়। আর এ দেশকে ‘হিন্দুরাষ্ট্র’ করে তোলাই যে নাগপুরের মূল লক্ষ্য—তাও কারও অজানা নয়। বিশদ

05th  May, 2024
আচরণবিধির ঊর্ধ্বে কেউ নয়

এমন হাস্যকর যুক্তি বোধহয় মোদি সরকারের পক্ষে দেওয়া সম্ভব! দেশজুড়ে করোনাকালে কেন্দ্রের দেওয়া কোভিশিল্ড টিকায় ছিল প্রাণঘাতী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বীজ। এমন অভিযোগ ওঠার পর টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে স্বীকারোক্তির পরেই ভ্যাকসিনের শংসাপত্র থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি।
বিশদ

04th  May, 2024
হিংসা বন্ধে কে আন্তরিক

রাষ্ট্রব্যবস্থার একাধিক বিকল্পের মধ্যে গণতন্ত্রই যে সেরা, তা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ কমই। মানুষ সমাজবদ্ধ হওয়ার শুরু থেকে রাষ্ট্রব্যবস্থা গ্রহণের উপর অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। আর এই সুদীর্ঘ চর্চার সেরা ফসল হিসেবে, আমাদের সামনে আপাতত রয়েছে গণতন্ত্র। বিশদ

03rd  May, 2024
অপারেশন লোটাস নবরূপে

দেশজুড়ে মোট সাত দফায় সাধারণ নির্বাচন চলছে। প্রথম দুই দফায় ১৯১টি আসনের ভোট গ্রহণে অন্তত প্রার্থীদের নিয়ে কোনও ঝঞ্ঝাট হয়নি। তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ ৭ মে। ওইদিন ১২টি রাজ্য/ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৯৪টি আসনের জন্য কয়েক কোটি মানুষের ভোটের লাইনে দাঁড়াবার কথা।
বিশদ

01st  May, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

30th  April, 2024
নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
একনজরে
পুলিস কর্মীদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটদান প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করছে রাজ্য ও কলকাতা পুলিসের ওয়েলফেয়ার কমিটি। এই অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে একটি রাজনৈতিক দল। ...

রানিগঞ্জের কয়লাখনি অঞ্চলে ধস দুর্গতদের অবিলম্বে পুনর্বাসন চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সংক্রান্ত প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ আসানসোলে দলের নেতৃত্বকে নির্দেশও দিলেন তিনি। পাশাপাশি আঙুল তুললেন কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও।  ...

পর্দার ‘মুন্নাভাই’ মুরলি প্রসাদকে পাশ করাতে গিয়ে পরীক্ষায় বসেছিলেন শিক্ষক রুস্তম পারভি। রিয়েল লাইফে তেমনই কাণ্ড ঘটাতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লেন এক ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট (নিট) পরীক্ষার্থীর দাদা। ঘটনাস্থল রাজস্থানের বারমার। ...

বনগাঁ মহকুমার বনগাঁ, বাগদা, গাইঘাটা কিংবা নদীয়ার কল্যাণী বা হরিণঘাটা, উত্তর ২৪ পরগনার স্বরূপনগর মূলত কৃষিপ্রধান এলাকা। এইসব এলাকায় উৎপাদিত ফসল দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডক্রস দিবস
বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
১৭৯৪ - ফ্রান্সের রসায়ন বিজ্ঞানের জনক এ্যান্থেনিও লেভিকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল
১৮২৮- রেড ক্রস এর প্রতিষ্ঠাতা জিন হেনরি ডুনন্টের জন্ম
১৮৬১ - বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৬৩ - ভারতে প্রথম রেডক্রস দিবস উদযাপিত হয়
১৯০২ - দক্ষিণ ফ্রান্সে অবস্থিত একটি পাহাড় থেকে বিকট শব্দে হঠাৎ অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ায় সেন পিয়ারে নামের একটি শহর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২৯- শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী গিরিজা দেবীর জন্ম
১৯৫৩- গায়ক রেমো ফার্নাডেজের জন্ম
১৯৬২- জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন
১৯৭০ – প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা মাইকেল বেভানের জন্ম
১৯৮১ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় স্থায়ী প্রধান বিচারপতি ফণিভূষণ চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৯৩ - অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা প্যাট কামিন্সের জন্ম
১৯৯৬ - দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবৈষম্য যুগের পরবর্তী নতুন সংবিধান চালু হয়
২০০৮ -  অভিনেতা,পরিচালক ও নাট্যব্যক্তিত্ব জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০২৩ - সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৬ টাকা ৮৪.৪০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.১৭ টাকা ১০৬.৬২ টাকা
ইউরো ৮৮.৩৮ টাকা ৯১.৫১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৫৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা ৯/৩০ দিবা ৮/৫২। ভরণী নক্ষত্র ২১/১৫ দিবা ১/৩৪। সূর্যোদয় ৫/৩/৪২, সূর্যাস্ত ৬/২/২৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে ৫/১০ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৮/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১/২৪গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৮ গতে ৯/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৮ গতে ৩/৪০ মধ্যে। 
২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা দিবা ৮/৪৮। ভরণী নক্ষত্র দিবা ১/৫৬। সূর্যোদয় ৫/৪, সূর্যাস্ত ৬/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ১/৪৭ গতে ৫/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৪৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১১/৩৪ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৯ গতে ৩/৪২ মধ্যে। 
২৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: লখনউকে ১০ উইকেটে হারাল হায়দরাবাদ

10:27:54 PM

আইপিএল: ১৯ বলে হাফসেঞ্চুরি অভিষেক শর্মার, হায়দরাবাদ ১২০/০ (৬.৩ ওভার) টার্গেট ১৬৬

10:15:03 PM

আইপিএল: ১৬ বলে হাফসেঞ্চুরি ট্রাভিস হেডের, হায়দরাবাদ ৭৯/০ (৪.৪ ওভার) টার্গেট ১৬৬

10:04:52 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদকে ১৬৬ রানের টার্গেট দিল লখনউ

09:26:56 PM

আইপিএল: ২৮ বলে হাফসেঞ্চুরি আয়ূষ বাদোনির, লখনউ ১৪৬/৪ (১৯ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

09:19:23 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট ক্রুণাল পান্ডিয়া, লখনউ ৬৬/৪ (১১.২ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

08:43:15 PM