Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

গড়পড়তা

গত শনিবার সাত সকালে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। পিছন পিছন শপথ নিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বলা হল, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন ফড়নবিশ। আর এর কিছু সময় পরেই ফড়নবিশকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লিখলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের বিকাশের জন্য এই সরকার সবসময় সচেষ্ট থাকবে। উন্নয়নের নতুন মানদণ্ড তৈরি করবে।’’ অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রীর গদি ফিরে পেয়ে নতুন জোটসঙ্গী নেতা এনসিপির অজিত পাওয়ারকে ধন্যবাদ জানালেন ফড়নবিশ। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতেও ভোলেননি তিনি। ফড়নবিশ বললেন, ‘‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়।’’
কিন্তু, এই হাসির আয়ুষ্কাল যে বাহাত্তর ঘণ্টারও কম হবে তা বোধহয় আঁচ করতে পারেননি ফড়নবিশ এবং তাঁর পরামর্শদাতারা। কিন্তু, এটা তাঁদের সকলেরই আঁচ করা উচিত ছিল। রাজধর্মে ভ্রাতৃধর্ম বন্ধু নাই—এই আপ্তবাক্য শিরোধার্য করেও বলতে হয়, রাজধর্ম বাস্তবজ্ঞানরহিত হতেও শেখায় না। মহারাষ্ট্রে বিজেপি এবং শিবসেনার সরকার গড়ার পক্ষেই রাজ্যবাসী স্পষ্ট রায় দিয়েছিল। কিন্তু, মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি নিয়ে দুই শরিকের খেয়োখেয়ি এমন পর্যায়ে পৌঁছাল যে ভোটের ফল প্রকাশের পর কয়েক সপ্তাহেও তারা সরকার গড়তে ব্যর্থ হল। মানুষের ইচ্ছের মূল্য দিতে পারল না জোটসঙ্গীরা। বিকল্প সরকার তৈরির জন্য শিবসেনা এবং বিজেপি দু’দলই নতুন জোটসঙ্গী জোগাড় করতে গিয়ে পদে পদে হোঁচট খেল। অগত্যা রাষ্ট্রপতির শাসনই জারি হল। এই পরিস্থিতিতে আশার কথা শোনা গেল ২২ নভেম্বর। বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেসের দিকে ঢলেছে শিবসেনা। পাশে পাচ্ছে শারদ পাওয়ারের এনসিপি-কে। দুনিয়া জেনে গেল, উদ্ধবই পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী। সবাই যখন নিশ্চিন্তে ঘুমুতে গেল, তখনও জানা যায়নি সেই শুক্রবার রাতে কয়েকজন রাজনীতির কারবারি মোটেও ঘুমোননি; তাঁরা ব্যস্ত পর্দার আড়ালে নতুন খেলায়। পর্দা ফাঁস হল শনিবার সাত সকালে। কী ব্যাপার? বিজেপি সার্জিকাল স্ট্রাইক ঘটিয়েছে, তবে পাকিস্তানের মাটিতে নয়, এবার মহারাষ্ট্রে! আচমকা তুলে নেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রপতির শাসন। ফড়নবিশ এবং অজিত পাওয়ারকে সাত সকালে রাজভবনে ডেকে শপথ পাঠ করিয়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল কোশিয়ারি! চোখ কচলাতে কচলাতে দেশবাসী নিজের কানকেও বিশ্বাস করতে পারছিল না। কারণ, যে-ব্যক্তির ভরসায় ফড়নবিশকে মুখ্যমন্ত্রী করা হচ্ছে তিনি শারদ পাওয়ারের ভাইপো অজিত। শারদ তাঁকে এগিয়ে দিয়েছেন এমন খবর নেই। খবর নেই শারদ দুর্বল হয়ে গিয়েছেন বলেও। তবে? অজিতকে ভরসা কী কারণে? শাস্ত্রে একেই বোধহয় বিপরীত-বুদ্ধি বলেছে! বিপদকালে ধুরন্ধর ব্যক্তিদেরও এমন বিপরীত-বুদ্ধি পেয়ে বসে। নিয়তি কারও সর্বনাশের রাস্তা পরিষ্কার করার আগে নাকি তাকে ভরপুর বিপরীত-বুদ্ধি দান করে। বিজেপি নেতৃত্বের কি সেটাই হল না? এই খেলা ফড়নবিশের একার ভাবার কোনও কারণ নেই। এর পিছনে অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিরও যে ইন্ধন সমর্থন ছিল, তা কোনও কষ্টকল্পনা নয়। তা না-হলে এমন কদর্যভাবে গদিলাভের পর ফড়নবিশকে শুভেচ্ছা জানাতেন না স্বয়ং মোদিজি। আহ্লাদে আটখানা হওয়ার আগে ভেবে দেখতে হতো—রাজনৈতিক সংস্কৃতি গোল্লায় গেলেও দেশের সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থা এখনও ঋজুশির। ধোঁকা যাদের দেওয়া হল, তারা রাত পোহালেই সংবিধানের কাছে, আদালতের কাছে সুবিচার প্রার্থনা করবেই। অসার আস্ফালন সেখানে কোনোভাবেই মান্যতা পাবে না।
হলও তাই। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট পরিষ্কার বলে দিল, বুধবার বিধানসভায় ফড়নবিশকে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে হবে। অমনি সুড়সুড় করে পদত্যাগ করলেন অজিত, যাঁকে কাণ্ডারী ভেবে তরি ভাসিয়েছিলেন ফড়নবিশ। কাণ্ডারী পালিয়ে গেলে অন্য সওয়ারের যা করার থাকে ফড়নবিশ সেটা করতে অবশ্য কাল হরণ করলেন না। তিনিও অজিতের পদাঙ্ক অনুসরণ করলেন। বিজেপি এমনটাই বেইজ্জত হয়েছিল কর্ণাটকে। মাত্র দেড় বছরেই বিস্মৃত হল সেটা! এই বেইজ্জতি শুধু ফড়নবিশের নয়, অমিত শাহ, নরেন্দ্র মোদিরও, গোটা বিজেপি পার্টির। একাধিক নোংরা খেলায় প্রমাণ হয়ে গেল বিজেপি কোনও ভিনগ্রহের দল নয়, নিছকই পঙ্‌঩ক্তিভোজনে বসার উপযুক্ত। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার ভোটগ্রহণের প্রাক্কালে বিজেপির জন্য এ এক অত্যন্ত খারাপ বিজ্ঞাপন হল। বেড়ে খেলার আগে পরিণাম সম্পর্কে সচেতন না-হলে আরও মুখ পোড়ানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে বিজেপিকে। ২০২১-এ বাংলার মাটিতে তাদের লড়াইটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে—এটা তাদের মনে আছে কি?
28th  November, 2019
লক্ষ্য সেই ভোট

ফের একটি মধ্যরাতের ঘটনা। ভোটাভুটির মাধ্যমে ৩১১-৮০ ব্যবধানে লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ করালো কেন্দ্রের শাসক শিবির। রাজ্যসভায় বিল অনুমোদনের পক্ষে সংখ্যা জোগাড় করে নেওয়া তাদের কাছে হয়তো কঠিন হবে না।
বিশদ

অগ্নিকাণ্ড: বছরভর সতর্কতা জরুরি 

১৯৯৭ সালের স্মৃতি ফিরে এল । সেদিনের সেই ভয়াবহ ঘটনা এখনও অনেকের মন থেকে মুছে যায়নি। চলছিল ‘বর্ডার’ ছবি। আর তার মাঝেই উপহার সিনেমা হলে লাগল আগুন। সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, সেদিনের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। আহতের সংখ্যা নয় নয় করে একশো।  
বিশদ

10th  December, 2019
পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

09th  December, 2019
এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
ক্ষোভ প্রশমনের দাওয়াই 

অবসরপ্রাপ্ত বহু মানুষ স্বস্তিতে নেই। সন্তানের বেকারত্ব, নিজের রোগব্যাধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যায় জেরবার তাঁরা। কর্মজীবনে তিলে তিলে সঞ্চয় করা অর্থের সুদের টাকায় অনেকের পক্ষে সংসার চালানোটা এখন মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  বিশদ

27th  November, 2019
আপাতত জল্পনার স্বর্গরাজ্য 

মাঝরাতেই শিবির বদল শারদ পাওয়ারের ভাইপোর। রাতের অন্ধকারে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কোন অজিত পাওয়ার? ফড়নবিশ যাঁকে দুর্নীতির দায়ে জেলে পাঠিয়েছিলেন। অতঃপর সেই অজিতের হাত ধরেই মহারাষ্ট্রে ফের সরকারে বিজেপি। 
বিশদ

25th  November, 2019
ঐতিহাসিক ‘গোলাপি’ টেস্ট

 অবশ্যই ঐতিহাসিক। দিনরাতের টেস্ট ম্যাচের পরিধিতে ঢুকে পড়ল ভারত। সৌজন্যে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বদল আসতে চলেছে তাঁর হাত ধরে। ভারতের ক্রিকেটে।
বিশদ

24th  November, 2019
একনজরে
ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল।  ...

নয়াদিল্লি, ১০ ডিসেম্বর (পিটিআই): নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের বিরুদ্ধে সংসদের বাইরে আরও সরব কংগ্রেস। দলের দুই অন্যতম প্রধান মুখ রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী সোশ্যাল সাইটে এই বিলের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন। তাঁদের দু’জনের মতে, গণতন্ত্র ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করছে কেন্দ্র।   ...

গুয়াংঝৌ, ১০ ডিসেম্বর: বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ ব্যাডমিন্টনে সোনা জেতার পর ফর্ম হারিয়েছেন পিভি সিন্ধু। বছরের শেষ টুর্নামেন্ট ওয়ার্ল্ড ট্যুর ফাইনালে খেতাব ধরে রাখাই লক্ষ্য গোপীচাঁদের এই ছাত্রীর। ওয়ার্ল্ড ট্যুর ফাইনালে বিশ্বের প্রথম আটজন খেলার সুযোগ পেয়েছেন। সিন্ধুর এখন র‌্যাঙ্কিং ১৫।  ...

 বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতা: ছ’ঘণ্টার জায়গায় চারদিন! হ্যাঁ, শুনতে অবাক লাগলেও এমনই অবস্থা হচ্ছে ডেঙ্গু কবলিত কলকাতা লাগোয়া দুই ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের ডেঙ্গু পরীক্ষার রিপোর্ট পেতে। কিছুদিন আগেই রাজ্য সরকার নির্দেশ দিয়েছিল, ডেঙ্গু পরীক্ষার রিপোর্ট দিতে সরকারি হাসপাতালগুলির ঢিলেমি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯২২: অভিনেতা দিলীপকুমারের জন্ম
১৯২৪: সাহিত্যিক সমরেশ বসুর জন্ম
১৯৩৫: প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪২: সঙ্গীত পরিচালক আনন্দ শংকরের জন্ম
১৯৬১: অভিনেতা তুলসী চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬৯: ভারতীয় দাবাড়ু বিশ্বনাথন আনন্দের জন্ম
২০০৪: সঙ্গীতশিল্পী এম এস শুভলক্ষ্মীর মৃত্যু
২০১২: সেতারশিল্পী রবিশঙ্করের মৃত্যু  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৪২ টাকা ৭২.৫৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.১৯ টাকা ৯৫.৫৯ টাকা
ইউরো ৭৬.৭৫ টাকা ৮০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৩৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,২৭৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৩,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ১২/৩ দিবা ১০/৫৯। রোহিণী অহোরাত্র। সূ উ ৬/১০/১৮, অ ৪/৪৯/০, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫২ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৫ গতে ৮/১৮ মধ্যে পুনঃ ১০/২৫ গতে ১২/৩৩ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৮/২২ গতে ৩/৩০ মধ্যে, বারবেলা ৮/৫০ গতে ১০/১০ মধ্যে পুনঃ ১১/৩০ গতে ১২/৫০ মধ্যে, কালরাত্রি ২/৪৯ গতে ৪/৩০ মধ্যে।
২৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ১১/৩৯/৪১ দিবা ১০/৫১/২৭। কৃত্তিকা ০/৪১/৪৪ প্রাতঃ ৬/২৮/১৭, সূ উ ৬/১১/৩৫, অ ৪/১/১৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/২ মধ্যে ও ৭/৪৪ গতে ৮/৩২ মধ্যে ও ১০/৩৩ গতে ১২/৪০ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৮ গতে ৬/৪১ মধ্যে ও ৮/২৯ গতে ৩/৩৯ মধ্যে, কালবেলা ৮/৫১/২ গতে ১০/১০/৪৫ মধ্যে, কালরাত্রি ২/৫১/২ গতে ৪/৩১/১৯ মধ্যে।
১৩ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। বৃষ: কর্মসূত্রে স্থান পরিবর্তন হতে পারে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯২২: অভিনেতা দিলীপকুমারের জন্ম১৯২৪: সাহিত্যিক সমরেশ বসুর জন্ম১৯৩৫: প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ...বিশদ

07:03:20 PM

তৃতীয় টি-২০: ৬৭ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে সিরিজ জয় ভারতের 

10:43:00 PM

তৃতীয় টি-২০: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৪১/৬ (১৫ ওভার) 

10:23:54 PM

তৃতীয় টি-২০: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯৭/৪ (১০ ওভার)

09:54:00 PM

 তৃতীয় টি-২০: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪১/৩ (৬ ওভার)

09:34:43 PM