কর্মপ্রার্থীদের নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ আছে। সরকারি বা আধাসরকারি ক্ষেত্রে কর্ম পাওয়ার সুযোগ আছে। ব্যর্থ ... বিশদ
মূলত ল্যান্ডলাইন ব্যবহারের প্রবণতা কমে যাওয়ার জন্যই টেলিফোন বিল বাবদ আয় এখন তলানিতে। এ ছাড়া মোবাইল পরিষেবা কিংবা ইণ্টারনেট প্যাকেজের যুদ্ধে বেসরকারি সংস্থাগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অনেক পিছিয়ে পড়েছে বিএসএনএল। অর্থমন্ত্রকের একটি কমিটি সুপারিশ করেছিল বিএসএনএল বন্ধ করে দেওয়াই প্রয়োজন। এতেই জল্পনা তুঙ্গে উঠেছিল যে, ভারত থেকে সরকারি টেলি যোগাযোগ ব্যবস্থাটাই বন্ধ হয়ে যাবে কিনা। আজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে যে আর একবার এই সংস্থার পুনরুজ্জীবনের প্রয়াস করবে কেন্দ্র। বিএসএনএলের ১ লক্ষ ৬৩ হাজার কর্মী এবং এমটিএনএলের ২২ হাজার কর্মীকে স্বেচ্ছাবসর অফার দেওয়া হচ্ছে। সরকার থেকে চার হাজার কোটি টাকা দেওয়া হবে বাজেট বরাদ্দহিসাবে। বিএসএনএলের বকেয়া ঋণের পরিমাণ এখন ৪০ হাজার কোটি টাকা।