পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
পিএসজি এখন অতীত মেসি ও নেইমারের কাছে। এমবাপে আবার থেকেও নেই। কারণ, পরের মরশুমে ফরাসি স্ট্রাইকার রিয়াল মাদ্রিদে পাড়ি দেবেন। তাই তাঁকে ৯০ মিনিট মাঠে রাখেন না পিএসজি কোচ। বরং ওসুমানে ডেম্বেলে, গনসালো র্যামোস, কোলো মুয়ানির মতো তরুণদের উপর ভরসা করেই সাফল্য এনেছেন এনরিকে। সম্প্রতি লিগ ওয়ানের খেতাবও ঘরে তুলেছে পিএসজি। স্বভাবতই কৃতিত্ব প্রাপ্য স্প্যানিশ কোচের। অতীতে এনরিকের তত্ত্বাবধানে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছিল বার্সেলোনা। বড় টুর্নামেন্ট জয়ের ফর্মুলা তাঁর অজানা নয়। এবার পিএসজিকে তিনি চূড়ান্ত সাফল্য এনে দিতে পারেন কিনা সেটাই দেখার!
পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। তার মধ্যে পিএসজি দু’বার ও ডর্টমুন্ড একবার ম্যাচ জিতেছে। ড্র একটি। প্যারিসের দলটির আক্রমণভাগে বড় নাম এমবাপে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে তাঁকে বেঞ্চে বসানোর বোকামি হয়তো করবেন না কোচ। পাশাপাশি কিলিয়ানকে যোগ্য সঙ্গত করতে তৈরি ওসুমানে ডেম্বেলে, র্যামোসরাও। মাঝমাঠের ইঞ্জিন ভিটিনহাও ছন্দে আছেন। তাছাড়া কোয়ার্টার-ফাইনালে প্রথম লেগে ঘরের মাঠে ২-৩ ব্যবধানে হেরেও ঘুরে দাঁড়িয়েছিল এনরিকে-ব্রিগেড। ক্যাম্প ন্যু’তে ফিরতি লেগে ৪-১ ব্যবধানে জাভির দলকে উড়িয়ে শেষ চারের টিকিট ছিনিয়ে নেয় পিএসজি। সেই আত্মবিশ্বাস এবার সেমি-ফাইনালেও কাজে লাগাতে তৈরি তারা। অন্যদিকে, ২০১২-১৩ মরশুমে জুরগেন ক্লপের কোচিংয়ে শেষবার ফাইনালে খেলে ডর্টমুন্ড। শেষ পর্যন্ত বায়ার্নের কাছে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। তারপর এই প্রথম শেষ চারে খেলছে তারা। আক্রমণভাগে জার্মান দলটির ভরসা জ্যাডন স্যাঞ্চো ও ফুলক্রুগ। অবশ্য বুন্দেশলিগায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ডর্টমুন্ড। তবে বুধবার ঘরের মাঠে পিএসজিকে ছেড়ে কথা বলবে না এডিন টার্জিকের দল।
খেলা শুরু রাত ১২-৩০ মিনিটে।
সরাসরি সম্প্রচার সোনি স্পোর্টসে।