অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সাগরময় সেনশর্মার স্ত্রী প্রথমে করোনায় আক্রান্ত হন। চিকিৎসার জন্য তাঁকে রাজারহাটের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পাঠানো হয়। সম্প্রতি তিনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এরপর নিয়ম মেনে পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের কোভিড-১৯ পরীক্ষা করানো হয়। তখনই সামনে আসে সাগরবাবুর করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা। সিএবি সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া জানিয়েছেন, ‘খবরটা শুনেছি। সাগরময় সেনশর্মার চিকিৎসা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয় সে দিকে আমরা নজর রাখছি। সিএবি’র পক্ষ থেকে তাঁকে সবরকম সাহায্য করা হচ্ছে। আশা করি উনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।’
এদিকে, চতুর্থ পর্বের লকডাউন শিথিল হলেই বাংলার ক্রিকেটারদের অনুশীলন শুরু করে দিতে চায় সিএবি। গত বৃহস্পতিবার টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে মেডিকেল কমিটির একটি মিটিং হয়েছে। করোনা পরবর্তী সময়ে প্র্যাকটিস শুরু করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করতে চলেছে সিএবি। জানা গিয়েছে, ক্রিকেটাররা আপাতত ড্রেসিংরুম ব্যবহার করতে পারবেন না। অনুশীলনের জন্য বাড়ি থেকেই পোশাক পরে আসতে হবে। একজন ক্রিকেটার অন্যজনের সরঞ্জাম ব্যবহার করতে পারবেন না। কিটস ব্যাগ নিয়ে প্র্যাকটিসে ঢোকার আগে তা স্যানিটাইজ করতে হবে। তবে কবে থেকে অনুশীলন শুরু হবে সে ব্যাপারে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে উঠতে পারেনি সিএবি। এই প্রসঙ্গে সংস্থার সভাপতি জানান, ‘আমরা এখনও পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের গাইডলাইন পাইনি। চতুর্থ পর্বের লকডাউন শেষ হলে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার কি কি নির্দেশ দেয় তার অপেক্ষায় রয়েছি। তবে জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে বর্ষা নামার কথা। তাই ফাঁকা মাঠে অনুশীলনের অবকাশ কম। সেক্ষেত্রে ইডেনের ইনডোর কোচিং সেন্টারে ছোট ছোট গ্রুপে অনুশীলনের ব্যবস্থা করা হতে পারে।’