কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, প্রত্যেকটি দলের জন্য একটি নির্দিষ্ট অর্থ উদ্যোক্তারা বেঁধে দিয়েছিলেন। তার বেশি কোনও দল টাকা খরচ করে খেলোয়াড় নিতে পারবে না বলেও শর্ত ছিল। এই পাঁচটি দল নিজেদের মধ্যে রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে খেলবে। তাদের মধ্য পয়েন্টের বিচারে প্রথম দুটি দল ফাইনালে খেলবে। এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন গোপীনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সকিতা সর্দার। উপস্থিত ছিলেন উপপ্রধান মিঠু বিশ্বাস সহ পঞ্চায়েতের অন্যান্য সদস্য ও কর্মীরা। আগামী ৩ নভেম্বর এই খেলায় ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। ফাইনালের দুই দলকে ট্রফির সঙ্গে নগদ অর্থ দেওয়া হবে।
এই প্রতিযোগিতার অন্যতম উদ্যোক্তা তন্ময় বিশ্বাস বলেন, গ্রামের ছেলেরাও মাঠে না গিয়ে এখন মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে। তাই গ্রামের যারা এখনও ফুটবল খেলছে তাদের উৎসাহ দিতে ও ভারতীয় সেনা বাহিনীকে সম্মান জানাতে আমরা এই ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। আমাদের এই যে পাঁচটি দল নিলামে অংশ নিয়েছে তারা সেনাবাহিনীর নামে দল তৈরি করেছে। এই খেলা দেখতে প্রতিদিন মাঠে প্রচুর দর্শক হচ্ছে। দর্শকের উপস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে আবার সেই পুরনো দিনের মতো গ্রামেগঞ্জে ফুটবলের জোয়ার ফিরে এসেছে।