শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
এদিন সকাল থেকেই প্রচারে বেরিয়েছিলেন বহরমপুরের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। সোমবার ভাগীরথীর পূর্বপারে প্রচার করে মঙ্গলবার ভাগীরথীর পশ্চিমপারে তিনি প্রচারে ঝাঁপিয়েছিলেন। এদিন তিন দফায় তিনি প্রচার করেন। প্রথমে শক্তিপুর থানার রামনগরঘাট থেকে বহরমপুর থানার রাঙামাটি চাঁদপাড়া অবধি প্রচার করেন এই তারকা ক্রিকেটার। সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ রামনগর ঘাট থেকে হুডখোলা গাড়িতে প্রচার শুরু করেন। সোমপাড়া ১ ও ২ পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার সেরে শক্তিপুরে থামে গাড়ি। প্রার্থীকে কাছ থেকে দেখতে রাজপথে জনজোয়ার নেমেছিল। ইউসুফ সমর্থকদের দেওয়া শুভেচ্ছার ফুলের মালা বালক ও কিশোরদের গলায় পরিয়ে দিচ্ছিলেন।
দ্বিতীয় দফায় কামনগর তিলিপাড়ায় ফের গাড়িতে উঠে মানুষের অভিনন্দন গ্রহণ করতে শুরু করেন ইউসুফ। সাঁটুইয়ে এসে এই পর্যায়ের প্রচার শেষ হয়। তৃতীয় দফায় সাঁটুই থেকে রোড-শো শুরু হয়। সাঁটুই, কর্ণসুবর্ণ, রাঙামাটি চাঁদপাড়া পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচারে তিনি ঝড় তোলেন। তৃণমূলের মুর্শিদাবাদ-বহরমপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, আজ প্রচারে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। মানুষ যে ইউসুফ পাঠানকে এভাবে গ্রহণ করবেন, সেটা তাঁর সঙ্গে না থাকলে বুঝতেই পারতাম না। এদিনের প্রচারে ইউসুফ পাঠানকে বহু জায়গায় গাড়ি থেকে নেমে মানুষের ভিড়ে মিশে যেতেও দেখা গিয়েছে। এদিন ভরতপুর-২ ব্লকে দিনভর প্রচারে ব্যস্ত থাকলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। লাল হুডখোলা গাড়িতে ভরতপুর-২ ব্লকের মালিহাটি, শালু, শিমুলিয়া, তলিবপুর, সালার, কাগ্রাম, টেঁয়া এলাকায় তিনি রোড-শো করেন। রোড-শোয়ের পাশাপাশি মানুষের কাছে পৌঁছে জনসংযোগও করেন।
এদিন বহরমপুরে বিজেপির ৪ নম্বর মণ্ডল এলাকায় পদ্মের প্রার্থী নির্মল সাহা প্রচার করেন। চুয়াপুরে বিবেকানন্দ স্ট্যাচু মোড় থেকে তিনি প্রচার শুরু করেন।