বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
ওই থানার শিমুলিয়া পঞ্চায়েত এলাকা থেকে ক্যানেলের উৎপত্তি। সালু, সালার, তালিবপুর ও টেঁয়া পঞ্চায়েত এলাকার উপর দিয়ে বাবলা নদীতে মিশেছে। প্রায় ৩০কিলোমিটার লম্বা ওই ক্যানেল। একসময় প্রায় ৩০-৩৫ফুট চওড়া থাকলেও জবরদখল হওয়ায় সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে সালার পেট্রল পাম্পের কাছে ক্যানেল অত্যন্ত সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। ক্যানেল পাড়ে নতুন বাড়ি ও দোকান তৈরি হওয়ায় এলাকায় নিকাশি সমস্যাও দেখা দিয়েছে। দত্তবরুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা তন্ময় পাল বলেন, বর্ষার সময় গ্রামের জল নিকাশির প্রধান মাধ্যম ওই ক্যানেল। কিন্তু ক্যানেল মজে যাওয়ার ফলে একদিনের জল নামতে কয়েকদিন লেগে যায়।
এলাকার চাষিদের সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ৫০বছর আগে ওই ক্যানেল খনন করা হয়। কিন্তু তারপর এর সংস্কার করা হয়নি। অথচ ২০বছর আগেও চাষিরা ক্যানেলে বর্ষার জল বাঁধ দিয়ে আটকে রেখে জমিতে সেচ দিতেন। কয়েক হাজার হেক্টর জমিতে সেচ দেওয়া যেত। কিন্তু এখন বর্ষার সময় ছাড়া বাকি সময় ক্যানেল শুকনো থাকে। এলাকার বাসিন্দারা এনিয়ে সবর হয়েছেন। বিভিন্ন সময় প্রশাসনের কাছে ক্যানেল সংস্কারের দাবি জানানো হয়েছে। এব্যাপারে স্থানীয় ভরতপুর-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিউটি দে বলেন, বাসিন্দাদের দাবি মেনে আমরা কয়েকবার পঞ্চায়েত সমিতি থেকে ক্যানেল সংস্কারের জন্য প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জানিয়েছি। আশা করি বাসিন্দাদের দাবি পূরণ হবে।