বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
জেলার ডেপুটি সিএমও এইচ-১ সৌম্যশঙ্কর ষড়ঙ্গী বলেন, জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা কমার পাশাপাশি অধিকাংশ হাসপাতালে কোনও করোনা আক্রান্ত ভর্তি নেই। জেলাবাসীর জন্য এটা ভালো খবর। গত মার্চ মাসের শেষের দিকে ঘাটাল মহকুমায় একজন যুবক আক্রান্ত হয়েছিলেন। এপ্রিল, মে মাসেও জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা খুবই কম ছিল। মে মাস নাগাদ পরিযায়ী শ্রমিকরা ভিনরাজ্যে থেকে জেলায় ফিরতে শুরু করেন। তারপরই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। জুন-জুলাই মাসে গড়ে প্রতিদিন ১৫০জন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন। দুর্গাপুজোর পর করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এক ধাক্কায় কয়েকগুণ বাড়বে বলে চিকিৎসকরা আশঙ্কা করেছিলেন। যার জন্য স্বাস্থ্যদপ্তরের পক্ষ থেকে জেলার সব হাসপাতালে রোগী ভর্তি করার সবরকম পরিকাঠামো তৈরি করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু, বাস্তবে জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়েনি। বরং যত দিন যাচ্ছে, জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা ততই কমছে। হাসপাতালে রোগী ভর্তি হওয়ার সংখ্যা কমতে থাকায় প্রথমে আয়ুষ স্যাটেলাইট হাসপাতাল করোনা রোগী ভর্তি বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে, আয়ুষ হাসপাতাল, ডেবরা সেফ হোমে করোনা রোগী ভর্তি নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখন শালবনী করোনা হাসপাতালেও একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই হাসপাতালটিকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল হিসেবে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।