ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এই প্রতারণা চক্রে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রিয়ব্রত মণ্ডল এবং জয়নাল আবেদিন নামে আরও দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় অভিযোগ হয়েছে। তারা ২০১৩ সাল থেকে ভুয়ো সংস্থা খুলে প্রতারণা করছে। শেয়ারে টাকা রাখলে মোটা বিনিয়োগের উপর প্রতি মাসে দুই শতাংশ টাকা ফেরত দেওয়ার গ্যারান্টি দিয়েছিল তারা। কয়েক বছর সেভাবে মাসে টাকা দিতে থাকে। তাতে তারা আরও বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়। তারফলে বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেড়ে গিয়েছিল। প্রতারকরা সল্টলেক সহ বিভিন্ন জায়গায় অফিস খুলেছিল। চিটফান্ড সংস্থাগুলি বন্ধ হওয়ার পর তারা নতুন কৌশলে টাকা তুলতে থাকে। এই চক্রটি একাধিক সংস্থা খুলে বসেছিল। তারা ২০১৬সাল থেকে প্রমোটারি ব্যবসাও শুরু করে। জমি দেখিয়েও তারা অনেকের কাছে টাকা তুলেছে। পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্ত জয়নাল একসময় ডোমকলেও অফিস খুলেছিল। পরে সে কলকাতায় থাকতে শুরু করে। সুপ্রতীক ভুয়ো ট্রেড লাইসেন্স তৈরি করে অফিস খুলেছিল। পুলিস সুপার বলেন, জয়নাল আবেদিন এবং প্রিয়ব্রত মণ্ডল এলাকা ছেড়ে চলে গিয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারের জন্য সবরকম চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন কৌশলে ধৃতরা সমাজের প্রভাবশালীদেরও বোকা বানিয়েছিল।