ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি মৃত্যুঞ্জয় মুর্মু বলেন, মানকানালি এলাকার এই সমস্যার কথা আমাদের কেউ জানায়নি। ভুক্তভোগীরা প্রশাসনের কাছে তাদের সমস্যার কথা জানিয়ে সাহায্যের জন্য আবেদন করলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মানকানালির বাঘাতপন গ্রামে প্রায় ১০০টি পরিবারের অধিকাংশই গোরু পালন করে। তাঁরা দুধ ও ছানার ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। এই গ্রাম থেকে প্রতিদিন জেলা সদর বাঁকুড়ার পাশাপাশি ছাতনা, কমলপুর, পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর, হুড়া, সাঁওতালডিহি, আসানসোলের বিভিন্ন জায়গায় দুধ ও ছানা সরবরাহ করেন। গ্রামের বাসিন্দা চিত্ত ঘোষ বলেন, গত কয়েকদিন ধরে করোনা আতঙ্কে সমস্ত দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুধ ও ছানা নেওয়ার মতো আমরা ক্রেতা পাচ্ছি না। ফলে গ্রামের পুকুরে ফেলে সেগুলি নষ্ট করতে হচ্ছে। অথচ গোরুর খাবারের দাম ক্রমশ বেড়ে চলেছে। এই অবস্থায় প্রশাসন দ্রুত কোনও ব্যবস্থা না নিলে পরিবারগুলি চরম সমস্যায় পড়বে। আরএক বাসিন্দা উত্তম মাল বলেন, গত কয়েকদিনে আমাদের যা ক্ষতি হয়েছে তা বলার নয়। এই অবস্থা আরও কয়েকদিন চললে আমরা শেষ হয়ে যাব।