ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
আলিপুরদুয়ার পুরসভায় ২০টি ওয়ার্ডে আছে ৬০টি বুথ। তৃণমূলের দাবি, এবার ২০টি ওয়ার্ডের ৬০টি বুথেই তাদের দলের পক্ষে লিড হবে। এই দাবির পক্ষে তৃণমূলের টাউন ব্লক নেতৃত্ব জোরালো ব্যাখ্যাও দিয়েছে। তৃণমূলের আলিপুরদুয়ার টাউন ব্লক সভাপতি পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দীপ্ত চট্টোপাধ্যায় বলেন, ঊনিশ বা একুশের ভোটের মতো পুর এলাকায় বিজেপি এবার লিড পাবে না। আমাদের দল সব ক’টি ওয়ার্ডেই লিড পাবে। তৃণমূলের পোড়খাওয়া নেতা দীপ্তবাবুর ব্যাখ্যা, শহর এলাকায় আমাদের দল লিড পাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের কারণে। এবার লোকসভা ভোটে প্রতিটি ওয়ার্ডে মহিলারা রীতিমতো দলবেঁধে ভোট দিয়েছেন। আমরা নিশ্চিত, পুর এলাকার মহিলাদের লাইনে দাঁড়িয়ে দলবেঁধে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেওয়ার পিছনে একটাই কারণ, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুফল। তৃণমূলের টাউন ব্লক সভাপতি দীপ্তবাবু আরও বলেন, উনিশ বা একুশের ভোটের সময় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ছিল না। তাছাড়া আলিপুরদুয়ার পুরসভার সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ও বাড়ি বাড়ি পানীয় জল প্রকল্প। এরমধ্যে এসডব্লুএম প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। বাড়ি বাড়ি পানীয় জল প্রকল্পের কাজও প্রায় শেষের পথে। এই দু’টি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখযোগ্য কাজের সুবাদে শহর এলাকায় এবার আমরা বিপুল সমর্থন পেয়েছি।
তৃণমূল এই ব্যাখ্যা দিলেও বিজেপি নেতৃত্ব তা মানতে নারাজ। বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মিঠু দাস বলেন, পুরসভার ভোট স্থানীয় ইস্যু নিয়ে। তৃণমূল পুলিস প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে গায়ের জোরে পুরসভার দখল নেয়। কিন্তু বিধানসভা বা লোকসভা ভোটে তৃণমূলের গায়ের জোর খাটবে না। ফলে এবারের লোকসভা ভোটেও শহর এলাকায় আমাদের দলের লিড থাকছে।