সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
কুমারগ্রামের বিডিও মিহির কর্মকার বলেন, হাটবাজার, দোকানপাট খোলা রাখার নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। তবুও যদি কেউ সরকারি নিয়ম না মানেন, তাহলে তা খুবই উদ্বেগজনক। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি। পুলিসের সঙ্গে কথা বলে আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আমরাও অভিযানে যাব।
রায়ডাক বাজারের চৌকিদার বুধুয়া কেরকেট্টা, জয়রাম তিরকি বলেন, চা বাগান কর্তৃপক্ষ বলে দিয়েছিল নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বাজার চলবে। কিন্তু, কিছু ব্যবসায়ী ওই নির্দিষ্ট সময়ের পরেও বাজার থেকে পসরা ওঠাচ্ছেন না। যদিও একাংশ ব্যবসায়ী বলেন, আমরা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ব্যবসা করছি। সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যেই দোকান তুলে নিচ্ছি। যাঁরা প্রচুর আনাজপাতি নিয়ে আসছেন, তাঁরা দেরি করে দোকান তুলছেন।
এদিকে, তুফানগঞ্জ শহরের রানিরহাট বাজারে প্রতিদিনই ক্রেতাদের ভিড় দেখা যাচ্ছে। বেশিরভাগই নিয়ম নামছেন না বলে অভিযোগ। অনেকে ঠিকমতো মাস্ক ব্যবহার করছেন না। ভিড় ঠেলে ক্রেতারা কেনাকাটা করছেন। রানিরহাট বাজার খুবই ছোট জায়গায়। তাই বাজারটি অন্যত্র সরানোর দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা।
তুফানগঞ্জ পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান কৃষ্ণা সেন ইশোর বলেন, আমরা বিভিন্নভাবে প্রচার করছি। এরপরও দায়িত্বজ্ঞানহীন কিছু মানুষ সরকারি বিধিনিষেধ অমান্য করছেন। এ ক্ষেত্রে মানুষকে সচেতন হতে হবে। প্রশাসনও বিষয়টি দেখছে।
তুফানগঞ্জ মহকুমা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক নিত্যেন্দ্রচন্দ্র দে বলেন, নির্দিষ্ট সময় মেনে সকলকে ব্যবসা করতে হবে। কেউ তা না মানলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। তবে ব্যবসায়ীদের আমরা বলেছি, মাস্ক পরেই দোকান করতে হবে। কেউ মাস্ক না পরলে সামগ্রী বিক্রি করা যাবে না।