বাড়তি অর্থ পাওয়ার যোগ রয়েছে। পদোন্নতির পাশাপাশি কর্মস্থান পরিবর্তন হতে পারে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পক্ষে থাকবে। ... বিশদ
বলা হয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ব্রিটেনে করোনা মহামারীর আকার ধারণ করার সর্বোচ্চ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের তুলনায় প্রাথমিকভাবে কিছুটা নরম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। পরে অবশ্য কড়া হয়ে গত সপ্তাহে পাব, ক্যাফে, রেস্তরাঁ, দোকান সব বন্ধ করার পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব তৈরি বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ দেন জনসন।
ব্রিটেনবাসীর উদ্দেশে লেখা চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় অনুদানপ্রাপ্ত জাতীয় স্বাস্থ্যসেবায় (এনএইচএস) কাজ করা সবাইকে ধন্যবাদ জানাবেন। যাঁরা ব্রিটেনে বসবাসকারী প্রত্যেককে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা দিয়ে থাকে। চিঠিতে বরিস এটাও উল্লেখ করছেন, ‘এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাদের চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের এগিয়ে আসতে দেখে সত্যি ভালো লাগছে, গর্ব হচ্ছে। হাজার হাজার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও নার্স জাতীয় স্বাস্থ্যসেবায় নিজেদের যুক্ত করছেন। এমনকী কয়েকশো হাজার নাগরিক যাঁরা করোনা মোকাবিলায় বিপদগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণদের পাশে দাঁড়াতে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করছেন। একারণে এই জরুরি অবস্থায় আমি আপনাদের কাছে অনুরোধ করছি, বাড়িতে থাকুন। সুরক্ষিত থাকুন। জীবন বাঁচান।’ চিঠি ও লিফলেট প্রচারে অংশগ্রহণ, ছাপা এবং বিতরণের জন্য ৫০ লক্ষ ৮০ হাজার পাউন্ড খরচ হবে।
বরিস নিজেই করোনা আক্রান্ত হয়ে ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে আইসোলেশনে রয়েছেন বর্তমানে। সেখানে থেকেই ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন সভা পরিচালনা করছেন এবং এই সঙ্কটের মধ্যে দেশের সরকার পরিচালনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন।