পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
শুধু তাই নয়। ফেব্রুয়ারি মাসে দ্বিতীয় দফায় মোদি বিরোধী কৃষক আন্দোলন শুরুর ১০০ তম দিনেও বিশেষ কর্মসূচি পালন করতে মরিয়া আন্দোলনকারীরা। আগামী ২২ মে পাঞ্জাব-হরিয়ানার সমস্ত সীমানা এলাকায় কমপক্ষে এক লক্ষ লোক জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে কৃষক সংগঠনগুলিকে। হরিয়ানায় ভোট গ্রহণের মাত্রই তিনদিন আগে কৃষকদের এহেন বিক্ষোভ কর্মসূচির পরিকল্পনায় রীতিমতো সিঁদুরে মেঘই দেখছে গেরুয়া শিবির। ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যকে (এমএসপি) আইনের আওতায় নিয়ে আসার দাবি তো আছেই। কিন্তু হরিয়ানায় বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী কৃষকরা ফুঁসছেন আরও একটি কারণে। তা হল, বিক্ষোভরতদের দিল্লিতে প্রবেশ করতে না দেওয়া।
সর্বভারতীয় কৃষক নেতৃত্বের প্রশ্ন, দিল্লিতে কেন তাঁদের ঢুকতে বাধা দিচ্ছে হরিয়ানা সরকার? কেন পাঞ্জাব-হরিয়ানার সীমানায় কার্যত যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি তৈরি করে রাখা হয়েছে? যদি তাঁরা দিল্লি ঢুকতে না পারেন, তাহলে বিজেপি নেতারাও হরিয়ানাজুড়ে প্রচার করতে পারবেন না। এমনই হুঁশিয়ারি দেওয়া হচ্ছে রাজ্যজুড়ে। ইতিমধ্যেই কৃষকদের তুমুল বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টরকে। ১৩ দিনব্যাপী এহেন কিষান যাত্রার ডাক দিয়েছে সংযুক্ত কিষান মোর্চা। এর সঙ্গেই জুড়ে যাচ্ছে কিষান মজদুর ইউনিয়ন সহ আরও বেশ কয়েকটি কৃষক সংগঠন। এরই পাশাপাশি পাঞ্জাব এবং হরিয়ানাজুড়ে ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে কৃষকদের রেল-রোকো চলছেই। শুক্রবার নর্দার্ন রেল জানিয়েছে, রেল রোকোর জেরে এদিন আম্বালা-লুধিয়ানার পরিবর্তে আম্বালা-চণ্ডীগড়-লুধিয়ানা এই ঘুরপথে অন্তত ৫০টি ট্রেন চালাতে হয়েছে।