ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
যদিও এক্ষেত্রে বাংলার সম্ভাব্য রুট কী কী হবে, তানিয়ে রবিবার পর্যন্ত রেল বোর্ডের তরফে স্পষ্ট দিশানির্দেশ মেলেনি। ফলে বিষয়টি নিয়ে জল্পনারই সৃষ্টি হয়েছে। দেশের যেসব রুটে বন্দে মেট্রো চালানো নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা শুরু হয়েছে, সেগুলি হল লখনউ-কানপুর, আগ্রা-মথুরা, দিল্লি-রেওয়ারি, ভুবনেশ্বর-বালেশ্বর এবং তিরুপতি-চেন্নাই। রেল সূত্রে জানানো হয়েছে, আগামী জুলাই মাসেই বন্দে মেট্রো ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু করে দেওয়া হবে। তারপর দ্রুতই শুরু করে দেওয়া হবে এর যাত্রী পরিষেবা। ১০০ থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যেই চলবে বন্দে মেট্রো। ফলে ইএমইউ লোকাল ট্রেনের পাশাপাশি ‘মেমু’ প্যাসেঞ্জার ট্রেনগুলিরও বিকল্প হতে চলেছে বন্দে মেট্রো।
রেল সূত্রে আরও জানানো হয়েছে, বন্দে ভারত ‘স্লিপার’ ট্রেন চালাতেও আর দেরি করা হবে না। সম্ভবত আগামী মাসেই শয়নযান বিশিষ্ট বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রী পরিষেবা শুরু করা হবে সফল ট্রায়াল রানের পর। এক হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরত্বেই চলাচল করবে বন্দে ভারত ‘স্লিপার’ ট্রেন।