নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
আইএসএফের সঙ্গে জোটের সমালোচনা করেছিলেন আনন্দ শর্মা। এই জোটকে কংগ্রেসের মতাদর্শ বিরোধী বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি। পাল্টা মাঠে নেমে ইতিমধ্যেই দলের এই প্রবীণ নেতার বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন অধীর। তাঁর পাল্টা অভিযোগ ছিল, বিজেপির সুরে কথা বলছেন আনন্দ শর্মা। এধরনের মন্তব্য দলের স্বার্থ বিরোধী। এদিন শর্মার পাল্টা বক্তব্য, যা বলেছি, সেটা দল সম্পর্কে উদ্বেগের বহিঃপ্রকাশ। শুধু তাই নয়, কংগ্রেস মতাদর্শের প্রতি আমি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সেই মতাদর্শ বিভাজনের কথা বলে না। তা গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে। সেই প্রেক্ষিত থেকেই আমার মন্তব্য বিবেচনা করা উচিত। অধীর যা বলেছেন, তা নিয়েও এদিন প্রতিক্রিয়া দেন আনন্দ শর্মা। তাঁর বক্তব্য, অধীরের মন্তব্য দুর্ভাগ্যজনক। মতাদর্শগত ইস্যু বা মতপার্থক্য থাকলেও আমি সুষ্ঠু রাজনৈতিক আলোচনায় বিশ্বাসী। অধীরবাবুর বক্তব্য শুনেছি। কিন্তু আমি ব্যক্তিগত স্তরে গিয়ে মন্তব্য করতে পারব না।
আনন্দ শর্মার মতোই কংগ্রেসের ‘জি-২৩: গোষ্ঠীর সদস্য গুলাম নবি আজাদকে নিয়েও শোরগোল তুঙ্গে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন তিনি। যা নিয়ে সরব কংগ্রেসের একটা অংশ। যদিও ঘনিষ্ঠ মহলে আজাদের দাবি, তাঁর মন্তব্যকে প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসা বলে গণ্য করাটা ঠিক নয়। তাঁকে ভুল বোঝা হচ্ছে। ঘটনাচক্রে, কংগ্রেসের ভিতর থেকেই অভিযোগ উঠছে, ভোটমুখী পাঁচ রাজ্যে দলের হয়ে দায়িত্ব না নিয়ে এই প্রবীণ নেতারা এমন মন্তব্য করছেন, যার ফলে বিজেপি সুবিধা পাচ্ছে।