পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
যদিও অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা বলেন, ‘হাজার হাজার পাতার নথি রাতের মধ্যেই পড়া সম্ভব নয়। তাই কিছুদিন সময় দেওয়া হোক।’ এরপরই আদালত পরবর্তী শুনানির দিন স্থির করেছে ১২ জুন। ওইদিন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবীরা জানাবেন, কোনও নথি পাওয়ার আর বাকি রয়েছে কি না। সেরকম হলে তাঁরা আবেদন জানাবেন আদালতের কাছে। এরপর চার্জ গঠনের দিন স্থির করবে ইডির বিশেষ আদালত।
চার্জ গঠন হবে বলে শুক্রবার জেলবন্দি পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়, মানিক ভট্টাচার্য, কুন্তল ঘোষসহ ছয়জনকে ইডির বিশেষ আদালতে হাজির করানো হয়। প্রিজন ভ্যান থেকে আদালতে নামার সময় সংবাদমাধ্যমের তরফে অর্পিতার কাছে জানতে চাওয়া হয়, এসএসসি মামলায় যে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার চাকরি গেল তা নিয়ে তাঁর বক্তব্য কী? অর্পিতার দাবি, এই বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। তিনি বলেন, ‘যাঁদের প্রশ্ন করার তাঁদের করুন।’
এই চাকরি চাওয়ার দায় তবে কার? এই প্রশ্নের কোনও জবাব না দিয়ে অর্পিতা সোজা আদালত কক্ষে প্রবেশ করেন। এই চাকরি হারাদের বিষয়ে মিডিয়ার প্রশ্নের জবাবে পার্থ প্রথমে চুপ করেই ছিলেন। তিনি পরে বলেন, ‘কেন, নিয়োগ কর্তা ছিলেন না? দুর্নীতির জন্য যাঁরা তাঁকে দায়ী করছেন, তাঁরা আইন জানেন না।’
এদিন আদালত কক্ষে একটি বেঞ্চে বসেছিলেন পার্থ। উল্টো দিকের বেঞ্চে ছিলেন অর্পিতা। পার্থ বারবার তাঁকে দেখার চেষ্টা করছিলেন। একসময় নিজের মনেই প্রশ্ন করেন, লাল জামা পরা ওই মহিলা কে? প্রসঙ্গত, এদিন লাল জামা পরেই এসেছিলেন অর্পিতা।