পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
এবার চতুর্থ এবং পঞ্চম দফায় বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনাও সাজিয়ে ফেলেছে কমিশন। তারা জানিয়েছে, চতুর্থ দফায় রাজ্যের পাঁচ জেলার আটটি লোকসভা আসনের জন্য মোট ৫৭৮ কোম্পানি বাহিনী থাকবে। এর মধ্যে পূর্ব বর্ধমানে সর্বাধিক ১৫২ কোম্পানি। এছাড়া বীরভূমে ১৩০, এবং আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেট এলাকায় ৮৮ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা রয়েছে। অন্যদিকে, কৃষ্ণনগরে ৮১, মুর্শিদাবাদে ৭৩ কোম্পানি এবং রানাঘাটে ৫৪ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হবে।
কমিশন জানিয়েছে, ওইসঙ্গে ১৫০-র বেশি কুইক রেসপন্স টিম থাকছে। পঞ্চম দফায় বাহিনীর সংখ্যা আরও বাড়বে। ওই পর্বে মোট ৭৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রেখে ভোট করানো হবে। ওই দফার জন্য ভিন রাজ্য থেকে আরও ১৬৬ কোম্পানি বাহিনী আসছে। তেলেঙ্গানায় ভোট মেটার পর বঙ্গে বাহিনী আসবে সেখান থেকেও।
এদিকে, শুক্রবার রাজ্যের দুই থানার ওসি’দের সরিয়ে দিয়েছে কমিশন। শুক্রবার কলকাতার আনন্দপুর থানার ওসি সুমন দে এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার থানার আইসি শুভাশিস ঘোষকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকেই দূরে রাখার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। আপাতত তাঁদের পুলিস হেডকোয়ার্টারে পোস্টিং দেওয়ার নির্দেশ জারি করেছে কমিশন।
অন্যদিকে, বীরভূমের বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের প্রার্থী পদ বাতিলের পর এবার প্রার্থীদের ‘নো ডিউজ সার্টিফিকেট’ নিয়ে কড়া অবস্থান নিল কমিশন। একটি নির্দেশিকায় তারা জানিয়েছে, প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ‘নো ডিউজ সার্টিফিকেট’ আটকে রাখা যাবে না।