বঙ্গে ভোট প্রচারে এসে ‘ভাইপো’ বলে সম্বোধন করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চোখা চোখা শব্দে বিঁধছেন বিজেপির তাবড় নেতারা। এমনকি অভিষেক নাকি মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও মত বিজেপি নেতাদের।
উষ্ণতার নিরিখে মঙ্গলবার সর্বকালীন রেকর্ড সৃষ্টি হল রাজ্যে। পশ্চিম মেদিনীপুরের কলাইকুণ্ডায় এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছয়।
রাজ্যে প্রথম সভাতেই বহরমপুরের শক্তিপুরের মতো ‘সংবেদনশীল’ জায়গায় মেরুকরণকে ভিত্তি করে ‘বিষ’ ছড়ানোর অভিযোগ উঠল বিজেপি নেতা যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার তাঁর সভা শেষে ‘আস্ফালন’ শুরু করে দেন যুব কর্মীরা।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারই ভরসা তৃণমূলের। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মতো প্রায় ২২ লক্ষ মহিলার অ্যাকাউন্টে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বর্ধিত টাকা ঢুকতে শুরু করেছে। লোকসভা নির্বাচনে এই ইস্যুকে হাতিয়ার করেই উত্তর ২৪ পরগনায় ভোটের ময়দানে ঝাঁপিয়েছে রাজ্যের শাসকদল।
কোতয়ালি বাড়ির দুই সদস্যের সম্মুখসমরের কারণে গতবার মালদহ উত্তর লোকসভা কেন্দ্রটি আকর্ষণীয় হয়েছিল। এখানে কংগ্রেস ও তৃণমূলের প্রার্থী ছিলেন এবিএ গণিখান চৌধুরীর পরিবারের দুই সদস্য। তাই বিভ্রান্ত হয়েছিল সংখ্যালঘু ভোট।
শ্রী সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের পঞ্চম অধ্যক্ষা প্রব্রাজিকা আনন্দপ্রাণা প্রয়াত। দীর্ঘ রোগভোগের পর মঙ্গলবার দক্ষিণেশ্বরে শ্রী সারদা মঠেই সকাল ৯টা ৫৪ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রক্তপাত, ল্যান্ডমাইন, বারুদের গন্ধ এখন অতীত। জঙ্গলমহলে নেই মাওবাদী আতঙ্ক। কিন্তু, চলতি লোকসভা ভোটে জঙ্গলমহলে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না ‘হামলার ছক’। তবে তা মাওবাদী হামলা নয়, ভয়টা বন্যপ্রাণীর হামলার।
পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বজবজ: বজবজ বিধানসভা এলাকায় একে অপরকে টক্কর দেওয়ার নিঃশব্দ লড়াই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে। ২০১৪ সালে ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্যতম বজবজ বিধানসভা কেন্দ্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পেয়েছিলেন ৬৬ হাজার ১০৪টি ভোট। আর সিপিএম প্রার্থী ডাঃ আবুল হাসনাত ভোট পেয়েছিলেন ৬১ হাজার ৮২৯। বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস ৩৬ হাজার ৫০৪টি ও কংগ্রেস পেয়েছিল ৭ হাজার ২৯৯টি ভোট।
এই হিসেব অনেকটাই বদলে যায় ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে। অভিষেক পান ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৭৫ ভোট, যেটা আগের লোকসভার চেয়ে প্রায় ৬০ হাজার বেশি। সিপিএমকে সরিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে পদ্মফুল। বিজেপির নীলাঞ্জন রায়চৌধুরী পেয়ে যান ৬৩ হজার ১১৮ ভোট। আর সিপিএম প্রার্থী ডাঃ ফুয়াদ হালিম পান ৯ হাজার ৪১১ ভোট। কংগ্রেসের সৌম্য আইচের ঝুলিতে গিয়েছিল মাত্র ২ হাজার ৩৮৮ ভোট। এরপর ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটেও বজবজে জোড়াফুল ও পদ্মফুল-এর ভিতর টক্কর জারি ছিল। তবে পিছিয়ে যায় সিপিএম ও কংগ্রেস। জোড়া ফুলের অশোক দেব পান ১ লক্ষ ২২ হাজার ৩৫৭ ভোট। বিজেপির ডাঃ তরুণ আদক পান ৭৭ হাজার ৬৪৩ ভোট। সেই তুলনায় সিপিএম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী শেখ মুজিবর রহমান পান মাত্র ১০ হাজার ৮০৯ ভোট।
তৃণমূল পরিচালিত বজবজ পুরসভার চেয়ারম্যান ও প্রবীণ সাংগঠনিক নেতা গৌতম দাশগুপ্ত বলেন, এবার রেকর্ড সংখ্যায় ভোট পেয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হ্যাটট্রিক করবেন। কারণ, চড়িয়াল সেতু নির্মাণ, পানীয় জলের সমস্যা থেকে শুরু করে হাসপাতালে ভর্তি, সব ব্যাপারে তাঁর সহযোগিতা পাওয়া যায়। প্রতিটি কাজে নজরদারি করেন। এই যে বিজেপি অভিজিৎ দাসকে প্রার্থী করেছে। এর আগে উনি দু’বার দাঁড়িয়ে হারেন। তারপর উধাও হয়ে গিয়েছিলেন। আর সিপিএম ও কংগ্রেস এখন অপ্রাসঙ্গিক। সিপিএম নেতা প্রভাত চৌধুরি বলেন, তৃণমূল ভোট দিতেই দিচ্ছে না। সেই সুযোগ পেলে এবার ছবিটাই বদলে যাবে। আর বিজেপির নেতা সজল আদক বলেন, বিগত দিনে এই সব জায়গাতে বিজেপি ১০০-র বেশি বুথে তৃণমূলকে হারিয়েছে। এবার লক্ষ্য ২০০ বেশি বুথে জয় পাওয়া। সেই লক্ষ্যে এগোচ্ছে দল।
এই হিসেব অনেকটাই বদলে যায় ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে। অভিষেক পান ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৭৫ ভোট, যেটা আগের লোকসভার চেয়ে প্রায় ৬০ হাজার বেশি। সিপিএমকে সরিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে পদ্মফুল। বিজেপির নীলাঞ্জন রায়চৌধুরী পেয়ে যান ৬৩ হজার ১১৮ ভোট। আর সিপিএম প্রার্থী ডাঃ ফুয়াদ হালিম পান ৯ হাজার ৪১১ ভোট। কংগ্রেসের সৌম্য আইচের ঝুলিতে গিয়েছিল মাত্র ২ হাজার ৩৮৮ ভোট। এরপর ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটেও বজবজে জোড়াফুল ও পদ্মফুল-এর ভিতর টক্কর জারি ছিল। তবে পিছিয়ে যায় সিপিএম ও কংগ্রেস। জোড়া ফুলের অশোক দেব পান ১ লক্ষ ২২ হাজার ৩৫৭ ভোট। বিজেপির ডাঃ তরুণ আদক পান ৭৭ হাজার ৬৪৩ ভোট। সেই তুলনায় সিপিএম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী শেখ মুজিবর রহমান পান মাত্র ১০ হাজার ৮০৯ ভোট।
তৃণমূল পরিচালিত বজবজ পুরসভার চেয়ারম্যান ও প্রবীণ সাংগঠনিক নেতা গৌতম দাশগুপ্ত বলেন, এবার রেকর্ড সংখ্যায় ভোট পেয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হ্যাটট্রিক করবেন। কারণ, চড়িয়াল সেতু নির্মাণ, পানীয় জলের সমস্যা থেকে শুরু করে হাসপাতালে ভর্তি, সব ব্যাপারে তাঁর সহযোগিতা পাওয়া যায়। প্রতিটি কাজে নজরদারি করেন। এই যে বিজেপি অভিজিৎ দাসকে প্রার্থী করেছে। এর আগে উনি দু’বার দাঁড়িয়ে হারেন। তারপর উধাও হয়ে গিয়েছিলেন। আর সিপিএম ও কংগ্রেস এখন অপ্রাসঙ্গিক। সিপিএম নেতা প্রভাত চৌধুরি বলেন, তৃণমূল ভোট দিতেই দিচ্ছে না। সেই সুযোগ পেলে এবার ছবিটাই বদলে যাবে। আর বিজেপির নেতা সজল আদক বলেন, বিগত দিনে এই সব জায়গাতে বিজেপি ১০০-র বেশি বুথে তৃণমূলকে হারিয়েছে। এবার লক্ষ্য ২০০ বেশি বুথে জয় পাওয়া। সেই লক্ষ্যে এগোচ্ছে দল।
