গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দের নজরে এসেছে, দেশ জুড়ে চলা সাইবার অপরাধীরা ব্যাবহার করছে অন্যের নথি দিয়ে তোলা সিম কার্ড। যাতে সহজে তাদের ধরা না যায়। একইসঙ্গে আই এস সহ বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনের স্লিপার সেলের মেম্বাররা এই সিম ব্যাবহার করছে। শুধু তাই নয় পাক গুপ্তচর কি সংস্থা আই এস আই এর কাছে ভারতীয় নম্বর দিয়ে
খুলে ফেলছে হোয়াটসঅ্যাপ , ইনস্টাগ্রাম ও ফেস বুক। এই সিম গুলি সবটাই প্রিঅ্যাক্টিভেটেড। যে কারণে গোয়েন্দাদের উদ্বেগ বেড়েছে। তাঁদের নজরে এসেছে সিম কার্ড নেওয়ার সময় নথি যাচাই করা হচ্ছে না। ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতার কারণে বিভিন্ন কোম্পানি চেষ্টা করে কি করে তার সংস্থা থেকে বেশি সিম বিক্রি হয়। এর ফলশ্রুতিতে ভুয়ো নথি জনা উঠে যাচ্ছে সিম কার্ড। দিল্লির আধিকারিকদের নজরে এসেছে, জাল আধার বা ভোটার কার্ড পর্যন্ত জমা পড়েছে। এই নিয়ে এবার সক্রিয় হয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা ও টেলিকম মন্ত্রক। টেলিফোন পরিষেবা প্রদানকারী কোম্পানিগুলি কে স্পষ্ট বলা হয়েছে তারা এতদিনে যত সিম বিক্রি করেছে সেগুলির নথি যাচাই করতে হবে। যাঁর নামে সিমটি নেওয়া তিনি ব্যাবহার করছেন নাকি অন্য কেউ খুঁজে বের করতে হবে তাদের। সেটি মন্ত্রক কে জানতে হবে। পাশাপাশি মন্ত্রক এ আই পদ্ধতির মাধ্যমে এই কাজ শুরু করেছে বলে খবর। শুধু সিম নিষ্ক্রিয় করা নয় যে হ্যান্ডসেটে এটি লাগানো আছে সেটিও ব্লক করে দেওয়া হবে । সেই কারণে আই এম ই আই নম্বর নেওয়া চলছে। এই পদ্ধতি ব্যাবহার করে আগামী দিনে ভুয়ো সিম কার্ড ব্যবহারের উপর রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছেন গোয়েন্দারা ও টেলিকম মন্ত্রক। সাইবার অপরাধ কমার সঙ্গে সঙ্গে জঙ্গী গোষ্ঠীগুলির হাতে এই ধরনের সিম পৌঁছবে না বলে আশাবাদী দিল্লি।।