উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
ঘোষিত প্রকল্পটিতে তিন লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক সুবিধার কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র। ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত মেয়াদ ছিল প্রকল্পটির। তা বাড়িয়ে ৩০ নভেম্বর করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পে ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ২.০৩ লক্ষ কোটি টাকা। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই ঋণ দেওয়া হয়েছে ১.৪৮ লক্ষ কোটি টাকা। কেন্দ্রের কাছে সিআইআইয়ের আর্জি, দু’লক্ষ কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার পরও যে এক লক্ষ কোটি টাকা বাকি থাকবে, তার সঙ্গে আরও ৫০ হাজার কোটি টাকার তহবিল যোগ করা হোক। সেই টাকায় ঋণের সুবিধা দেওয়া হোক পিছিয়ে পড়া বা ভয়ঙ্করভাবে আর্থিক চাপে থাকা শিল্পক্ষেত্রগুলিকে। যেহেতু এই শিল্পগুলি প্রচুর পরিমাণে কর্মসংস্থান করে, সেই কারণেই সরকারি আর্থিক সহায়তা দেশের আর্থিক ঘাটতির ওপরেও বিরাট কোনও প্রভাব পড়বে না বলেই মনে করছে বণিকসভাটি। তাদের বক্তব্য, দেশে পরিষেবা শিল্প জিডিপি বা অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ৬৩ শতাংশ দখল করে থাকে। করোনা সংক্রমণে সবথেকে বেশি চাপে রয়েছে এই শিল্প ক্ষেত্রই। যেহেতু প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাড়ে নয় কোটি মানুষের রুটি-রুজি জড়িয়ে রয়েছে এর সঙ্গে। তাই, সরকার বিষয়টি একবার ভেবে দেখুক, চায় সিআইআই।