ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
সমস্যা ঠিক কোথায়? উদাহরণ হিসেবে ইন্ডিয়ান অয়েল এর পশ্চিমবঙ্গের কর্পোরেট কমিউনিকেশন বিভাগের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার অরূপ দাস বলেন, প্রতিদিন আমাদের ২ লাখ ৪০ হাজার সিলিন্ডার বিক্রি হয়। অথচ আমরা দেখতে পাচ্ছি, করোনা আতঙ্কে প্রত্যেকদিন বুকিং হচ্ছে তিন লাখ কুড়ি হাজারেরও বেশি সিলিন্ডার। বজবজ, কল্যাণী, মালদহ, শিলিগুড়ি, দুর্গাপুর মিলিয়ে আমাদের সবকটি বটলিং প্লান্টে সর্বক্ষণ কাজ চলছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মীরা কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। অথচ যেভাবে বুকিং বাড়ছে তার জোগান দেওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আমরা এরিয়া ম্যানেজারদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারছি, যে সমস্ত ডেলিভারি বয় কাজ করেন, যে এলাকায় তাঁদের বসতবাড়ি, সেখানে তাঁদের বাড়িতে ঢুকতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে। তাই অনেকেই আতঙ্কে বাড়ি থেকে বেরতে চাইছেন না। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই যাতায়াত ও যানবাহনও সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা লরির ড্রাইভার-খালাসিদের খাবারের ব্যবস্থা করছি। রাস্তাতে যাতে তাঁদের কোনও সমস্যা না হয়, তার জন্য খাবার প্যাকিং করেও দেওয়া হচ্ছে। আমাদের দিক থেকে আমরা সব রকমের চেষ্টা চালাচ্ছি। কিন্তু মানুষ যদি আতঙ্কে অতিরিক্ত বুকিং করেন, তাহলে আমাদের পক্ষে মাল সাপ্লাই করা কঠিন হয়ে যায়। আমাদের বক্তব্য, কলকাতা সহ রাজ্যের সর্বত্রই গ্যাসের যথেষ্ট জোগান রয়েছে। কিন্তু সুষ্ঠুভাবে তা বণ্টনের ক্ষেত্রে আমাদের সহায়তা করতে হবে গ্রাহকদের। সিলিন্ডারের প্যানিক বুকিং করবেন না, আর্জি গ্যাস সংস্থাগুলির।