বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
ডিসেম্বর মাসের ১১-১২ তারিখে দীঘার বিজনেস কনক্লেভে সৌরশক্তির প্ল্যান্ট তৈরির জন্য সহজ শর্তে টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেয় কেএফডব্লু। ওই ব্যাঙ্কের এক কর্তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে ওই প্রস্তাব দেন। সেই প্রস্তাব অর্থদপ্তর ঘুরে বৃহস্পতিবার অনুমোদিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন অমিতবাবু। তিনি বলেন, এর ফলে বৃহত্তম সৌরশক্তির প্ল্যান্ট হবে রাজ্যে। কয়লা থেকে যে বিদ্যুৎ তৈরি হয়, তার থেকে কম খরচে সৌরশক্তির বিদ্যুৎ তৈরি হয়। এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি হওয়ার জন্য চার একর জমি লাগে। দাদনপাত্রবাড়ে সমুদ্রের ধারে এক হাজার একর লোনা জমি রয়েছে। সেই জমির মধ্যে ৫৬২ একরের কোস্টাল রেগুলেশন জোন অথরিটি (সিআরজেড) থেকে জমির অনুমোদন পাওয়া গিয়েছে। তাই সেখানে ওই প্ল্যান্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাকি জমিও সিআরজেড যাতে অনুমোদন দেয়, তার জন্য চেষ্টা করা হবে।
দাদনপাত্রবাড়ের এই সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যে ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে, তা গ্রিড পাঠানো হবে। তা পিক আওয়ারে ব্যবহার করা হবে। এর আগে রাজ্যে যে ক’টি সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে, তার থেকে অনেক বড় কেন্দ্র তৈরি হতে হলেছে রামনগরের দাদনপাত্রবাড়ে। এর ফলে রাজ্যে কর্মসংস্থানও বাড়বে। পূর্ব ভারতে এত বড় সৌরশক্তির কেন্দ্র নেই। দ্রুত এই কেন্দ্র তৈরির জন্য কাজ করা হবে বলে অমিত মিত্র জানিয়েছেন।