আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
পোলেরহাট ২ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় একাধিক জায়গায় এই পোস্টারের দেখা মিলেছে। একটিতে লেখা ‘খুনের দায়ে আরাবুল জেলে, সওকত মোল্লা বাইরে কেন? প্রশাসন জবাব দাও।’ আরেকটি পোস্টারে লেখা, ‘সওকত মোল্লার এই ভাঙড়ে ঠাঁই নাই।’ সওকত বিরোধী এমন বিভিন্ন ধরনের বিদ্বেষমূলক পোস্টার পড়েছে হাড়োয়া রোডের দু’ধারে। স্থানীয় সূত্রে খবর, পোলেরহাট ২ পঞ্চায়েত এলাকা মূলত জমি কমিটির আঁতুড়ঘর হিসেবে পরিচিত। আইএসএফও শ্যামনগর এলাকায় যথেষ্ট শক্তিশালী। ফলে ওই এলাকায় সওকতের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক পোস্টার দেওয়ার পিছনে জমি কমিটি, নাকি আইএসএফ যুক্ত, সেই নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। আবার কারও মতে এই কাজ সওকত বিরোধী তৃণমূলের একটি গোষ্ঠীর হতে পারে।
এদিকে, জমি কমিটির যুগ্ম সম্পাদক মির্জা হাসান এই প্রসঙ্গে বলেন, সওকত মোল্লারা গত কয়েকদিন ধরে জমি কমিটির বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার এবং অর্থের বিনিময়ে দল ভাঙানোর চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। আজকে পোলেরহাট এলাকার সাধারণ মানুষের উদ্যোগের বাস্তব প্রতিফলন হল এই পোস্টারিং। আইএসএফের ভাঙড় ২ ব্লক সভাপতি রাইনুর হক বলেন, তাঁদের দল এ ধরনের কুৎসা, অপপ্রচারের রাজনীতি করে না। এই ঘটনার সঙ্গে আইএসএফ কোনওভাবেই জড়িত নয়। তবে বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ সওকত। তিনি জমি কমিটিকে নিশানা করে বলেন, ওদের লোকজন আমাদের দলে যোগ দিচ্ছে। সেই কারণে ওদের গায়ে জ্বালা ধরেছে। তাই এসব করছে। নিজস্ব চিত্র